০১:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
একাত্তরেও উৎসবের রাজকীয় গ্ল্যামার, লাল শাড়িতে নতুন সংজ্ঞা রচনা রেখার ইউক্রেনের দাবি: রাশিয়ার ওরেনবুর্গে বড় গ্যাস প্রক্রিয়াজাত কারখানায় ড্রোন হামলা দীপু চন্দ্র দাস হত্যাসহ নির্যাতনের প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হিন্দু মহাজোটের মানববন্ধন শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে বাংলাদেশ, ঢাকাসহ সারাদেশে বেড়েছে শীতের দাপট জিয়ার কবর জিয়ারত করলেন তারেক রহমান গুলিস্তানের শপিং কমপ্লেক্সের ছাদে গুদামে আগুন তারেক রহমানের পক্ষে সাভারে শ্রদ্ধা জানাল বিএনপি প্রতিনিধিদল বিশ্ববাজারে পৌঁছাতে ভার্চুয়াল আইডলে বাজি কেপপ সংস্থার উষ্ণ শীত জাপানের ‘স্নো মাঙ্কি’দের আচরণ বদলে দিচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যে সরবরাহ ঝুঁকি বাড়ায় তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী

ডাকসুতে শিবিরের বিজয়ে পাকিস্তান জামায়াতের অভিনন্দন: নতুন যুগের দাবি

পাকিস্তান জামায়াতের বার্তা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের জয়কে অভিনন্দন জানিয়েছে পাকিস্তানের জামায়াতে ইসলামি। বুধবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে তারা এই বার্তা প্রকাশ করে।

বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে পুরো প্যানেলে বিজয় অর্জন করায় ইসলামী ছাত্রশিবিরকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানানো হচ্ছে।

নতুন যুগের দাবি

পাকিস্তান জামায়াত তাদের বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে, এই সাফল্য বাংলাদেশের জাতীয় জীবন ও গণতন্ত্রে ছাত্র-যুবকদের ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরবে এবং দেশকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তির পথে এগিয়ে নেবে। তাদের ভাষায়, এটি বাংলাদেশের জন্য নতুন নির্মাণ ও উন্নয়নের যুগের সূচনা করবে।

আমিরের অভিনন্দন ও পরবর্তী মুছে ফেলা

এর আগে পাকিস্তান জামায়াতের আমির নাইম উর রহমান নিজেও শিবিরকে অভিনন্দন জানান। তিনি এক্সে লেখেন, “বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়েছে। পুরো প্যানেলই বিপুল ব্যবধানে জিতেছে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম।”

তবে কিছুক্ষণ পর তাঁর সেই পোস্টটি এক্স থেকে মুছে ফেলা হয়।

ভারতপন্থী শক্তির প্রসঙ্গ

নাইম উর রহমান তার বার্তায় দাবি করেন, শিবির ছাড়া অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলগুলো ভারতপন্থী শক্তির সমর্থন পেয়েছিল। তিনি বলেন, এই জয় শুধু ছাত্র ও যুবসমাজের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে না, বরং বাংলাদেশের জনগণকে ভারতের ষড়যন্ত্র থেকেও মুক্তির পথ দেখাবে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রশংসা

পাকিস্তান জামায়াতের আমির আরো মন্তব্য করেন, এই সাফল্যের কৃতিত্ব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও পায়। কারণ তারা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ডাকসু নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে পেরেছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

একাত্তরেও উৎসবের রাজকীয় গ্ল্যামার, লাল শাড়িতে নতুন সংজ্ঞা রচনা রেখার

ডাকসুতে শিবিরের বিজয়ে পাকিস্তান জামায়াতের অভিনন্দন: নতুন যুগের দাবি

১২:৩৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পাকিস্তান জামায়াতের বার্তা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের জয়কে অভিনন্দন জানিয়েছে পাকিস্তানের জামায়াতে ইসলামি। বুধবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে তারা এই বার্তা প্রকাশ করে।

বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে পুরো প্যানেলে বিজয় অর্জন করায় ইসলামী ছাত্রশিবিরকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানানো হচ্ছে।

নতুন যুগের দাবি

পাকিস্তান জামায়াত তাদের বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে, এই সাফল্য বাংলাদেশের জাতীয় জীবন ও গণতন্ত্রে ছাত্র-যুবকদের ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরবে এবং দেশকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তির পথে এগিয়ে নেবে। তাদের ভাষায়, এটি বাংলাদেশের জন্য নতুন নির্মাণ ও উন্নয়নের যুগের সূচনা করবে।

আমিরের অভিনন্দন ও পরবর্তী মুছে ফেলা

এর আগে পাকিস্তান জামায়াতের আমির নাইম উর রহমান নিজেও শিবিরকে অভিনন্দন জানান। তিনি এক্সে লেখেন, “বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়েছে। পুরো প্যানেলই বিপুল ব্যবধানে জিতেছে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম।”

তবে কিছুক্ষণ পর তাঁর সেই পোস্টটি এক্স থেকে মুছে ফেলা হয়।

ভারতপন্থী শক্তির প্রসঙ্গ

নাইম উর রহমান তার বার্তায় দাবি করেন, শিবির ছাড়া অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলগুলো ভারতপন্থী শক্তির সমর্থন পেয়েছিল। তিনি বলেন, এই জয় শুধু ছাত্র ও যুবসমাজের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে না, বরং বাংলাদেশের জনগণকে ভারতের ষড়যন্ত্র থেকেও মুক্তির পথ দেখাবে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রশংসা

পাকিস্তান জামায়াতের আমির আরো মন্তব্য করেন, এই সাফল্যের কৃতিত্ব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও পায়। কারণ তারা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ডাকসু নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে পেরেছে।