লাহোরে তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান (টিএলপি) কার্যালয়ে পুলিশের অভিযানের পর শহরের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ, সড়ক অবরোধ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করে; টিএলপি চারপাশে ‘অযৌক্তিক ধরপাকড়’-এর অভিযোগ তোলে।
কীভাবে শুরু, কোথায় ছড়াল
ভোরে হঠাৎ অভিযানে কয়েকজন নেতাকর্মীকে আটক করা হলে দলীয় সমর্থকেরা সড়কে নেমে আসে। এরপর কয়েকটি প্রধান সড়কে বিক্ষোভ ও টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি হয়। যানজট ও জনদুর্ভোগ বাড়তে থাকায় মেট্রোপলিটন পুলিশ ধাপে ধাপে রুট ডাইভারশন দেয়।
দুই পক্ষের বক্তব্য ও পরবর্তী পদক্ষেপ
পুলিশ বলছে, ‘উস্কানিমূলক কার্যকলাপ’ ও ‘আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের পরিকল্পনা’ সংক্রান্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান হয়েছে; টিএলপি দাবি করছে এটি রাজনৈতিক হয়রানি। সন্ধ্যার পর মধ্যস্থতা জোরদার হয়, তবে পরিস্থিতি ‘টেনস’ থাকায় অতিরিক্ত বাহিনী সতর্ক অবস্থায়।