জ্বালানি আমদানিনির্ভরতা কমানোর কৌশল
পূর্ব তিমুর আগামী বছরে প্রথম ইউটিলিটি-স্কেল সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ শুরু করতে চায়। আমদানিকৃত জ্বালানি ও ডিজেল-নির্ভর গ্রিডে এটি হবে বড় বৈচিত্র্য আনা পদক্ষেপ। বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে প্রকল্পটি খরচ কমাবে, ব্ল্যাকআউট ঝুঁকি হ্রাস করবে এবং আঞ্চলিক বিঘ্নের সময়ে স্থিতিস্থাপকতা দেবে—এমনটি বলছে সরকার। জলবায়ু লক্ষ্য ও জ্বালানি সার্বভৌমত্ব—দুই দিক থেকেই এটি কৌশলগত বিনিয়োগ।
গ্রিড সংযোগ, সঞ্চয় ও ভোক্তা প্রভাব
দিনের বেলায় উৎপাদন খরচ কমলে শিক্ষা-স্বাস্থ্যে সরকারি ব্যয় বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে। তবে সফল ইন্টিগ্রেশনের জন্য ব্যাটারি সঞ্চয়, সঞ্চালন-লাইন উন্নয়ন ও স্বচ্ছ ট্যারিফ প্রয়োজন। ডেভেলপাররা আউটপুট মসৃণ করতে স্টোরেজ বিকল্প পরীক্ষা করছে; কোথায় বিদ্যমান প্ল্যান্টের সঙ্গে সংঘাত ছাড়া সৌর বসানো যায়—তার মানচিত্রও তৈরি হচ্ছে। সময়মতো অর্থায়ন এলে ক্ষুদ্র বাজারে নবায়নযোগ্য ঝুঁকি কমানোর নকশা হিসেবে এটি নজির হতে পারে: একটি অ্যাঙ্কর প্রকল্প, দেশীয় সক্ষমতা, তারপর স্কেল-আপ। তরুণ অর্থনীতির জন্য সূর্যই হতে পারে সহজ জয়।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















