১২:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৫)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘এই! বরিস! এই যে, আমরা এখানে!’ ‘কী রে, কেমন? জায়গাটায়গা পেয়েছিস?’ ‘মন্দ-না। বাবা বসেছে আমাদের মালপত্রের

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৫)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “ভাষাটাকে তিনি জানতেন আশ্চর্য রকম ভালো ক’রে; এমন কি মারপ্যাঁচগুলোও। অদ্ভুত যে তাঁকে তোমার ভালো লাগে;

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৬)

সন্ন্যাসী ঠাকুর খুব ধরিয়া পড়িলে সন্ন্যাসী ঠাকুর অসুখে-বিসুখে রোগীদিগকে নানা গাছ-গাছড়ার ঔষধ বলিয়া দিতেন। তাঁহার নিকট হাতের লেখা একখানা খাতা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৪)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ নৌবাহিনীর এক ছোকরা অফিসারকে গলা চড়িয়ে তিনি কী-যেন বলছিলেন। অফিসারটি প্ল্যাটফর্মের ওপর একটা ভারি লোহার ট্রাঙ্ক

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৪)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “কিন্তু আপনি বলেছিলেন যে তিনি ছিলেন একজন টুলা ভাষার লেখক, এবং তাঁর কোনো শক্তি নেই।” টলস্টয়

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৫)

সন্ন্যাসী ঠাকুর সন্ন্যাসী ঠাকুর চলিয়া যাওয়ার পর তাঁহার বাগানের এত যত্নের ফুলগাছগুলি শুকাইয়া যাইতে লাগিল। আমি ছেলেমানুষ। কত আর পানি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৩)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘হ্যাঁ, সত্যি কথা,’ কথাটা স্বীকার করতে গিয়ে তিষ্কার গলা ধরে গেল। ‘এই সবকিছুতে এত অভ্যস্ত হয়ে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৩)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এমন কি করুণা পরবশ হয়েও তাঁর কাছে মিথ্যা বলা ছিল অসম্ভব। এমন কি যখন তিনি অত্যন্ত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৪)

সন্ন্যাসী ঠাকুর পরদিন সকালে শ্মশানে আসিয়া যথারীতি পূজা করিয়া বাহিরে আসিয়া বসিলাম। দেখিলাম আমারই বয়সের একটি বালক সন্ন্যাসীর বেশে শ্মশানের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২২)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ তিষ্কা কিনকে বিদায় জানাতে ওদের কবরখানার বাসায় গেলুম। বাবার সঙ্গে ও চলে যাচ্ছিল ওর কাকার কাছে