০২:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৪)

অধ্যাপক এস. সি. সেন তাঁহার নির্দেশ অনুসারে নূতন কবিতা লিখিয়া আনিয়া তাঁহাকে দেখাইতাম। তিনি নিজে কবি ছিলেন না। কিন্তু কবিতার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৩)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘বাজে কথা বকিস না! তুই যে একটা মাওজার, সব সময়ে সঙ্গে রাখিস, আমি তা জানি না

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫২)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি হেথা শ্যাওলার দল আর নাই, তাহাদেরই শূন্য ঠাঁই ভ’রে তবু শ্যাওলার গন্ধ পাই; ভারী, ভেজা গন্ধ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৩)

অধ্যাপক এস. সি. সেন ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে আসিলেন এক জার্মানি-ফেরত প্রফেসর। সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের লোক। তাঁর অগাধ পান্ডিত্যের কথা লোকের মুখে-মুখে।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩২)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ কোরেনেভের সঙ্গে আমার ঝগড়ার পরদিন আমি যথারীতি কাউকে শুভেচ্ছা না-জানিয়ে বা কারো দিকে না-তাকিয়ে ক্লাসে ঢুকলুম।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫১)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তারপর তিনি দরজা পর্যন্ত আমার সংগে এসে আমার সংগে কোলাকোলি ক’রে, আমার চুমু খেয়ে বললেন, “তুমি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩১)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ওই সময়ে ইশকুলে পড়াশুনো হচ্ছিল সামান্যই। শিক্ষকরা সব সময়েই ক্লাবের সভ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তাঁদের মধ্যে

হৃদয় আমার খোলা থাকুক

হৃদয় আমার খোলা থাকুক ই. ই. কামিংস হৃদয় আমার খোলা থাকুক সবসময় ছোট ছোট পাখিদের জন্য, জীবনের গোপন রহস্য যাদের ঘিরে। পাখিদের গান অনেক

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫০)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তারপর তিনি ‘ছাব্বিশ ও এক’ গল্পের মেয়েটি সম্পর্কেও আলাপ করতে লাগলেন। কতকগুলো অম্লীল কথা তিনি এমন

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩০)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ আমার বাবার ব্যাপারটা সকলে প্রায় ভুলতে বসেছিল আর আমার ও বন্ধুদের মধ্যে ওই ব্যাপার নিয়ে যে-সাময়িক