
দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ২৮ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল (পর্ব-১৫)
বেঁচে থাকবার তাগিদেই প্রাচীনকালের পাণ্ডাদেরকে সুদীর্ঘকাল ধরে পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সঙ্গে নিজদের খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছে, আর তীক্ষ্ণ তরোয়ালের মতো

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ২৭ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল (পর্ব-১৪)
***** ******** আমরা যখন চিড়িয়াখানায় পাণ্ডা দেখি তখন মনে হয় এই জীবটি খুব নিরীহ, প্রাচীনকালে কিন্তু পাণ্ডারা এমনটি ছিল

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ২৬ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল (পর্ব-১৩)
প্রাচীনকালে, কোনো কোনো অভিজাত বংশের লোকেরা পূজাযজ্ঞাদি উপলক্ষে পাণ্ডা বলি দিত অথবা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সামগ্রী হিসেবে মৃতব্যক্তির সঙ্গে কবরের মধ্যে

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ২৫ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ২৪ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল (পর্ব-১১)
অবশ্য পাণ্ডাদের সবচেয়ে বড় বিপদ আসতে লাগল মানুষদের কাছ থেকেই। প্রায় দশ হাজার বছর আগে, মানুষদের