
ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৪)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের পোশাক এবং বয়ন শৈলীর সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কিছুটা মিল খুঁজে পাওয়া যায়। পোশাকের বিজ্ঞান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১০৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার দ্বিতীয় বিভেদের মূল কোথায় তা ঐতিহাসিক বিতর্কের মধ্যে স্থান নিয়েছে। তবে সদরত্নমালাতে দেখা যায়- নঞাবচশ শূন্যানি সন্ধ্যা

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪০)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু লোহার কবাট থেকে হিন্দুকুশ পর্বত পর্যন্ত প্রদেশ তুখার (তুষার) নামে পরিচিত ছিল। বন্ধু (oxus) নদী এই দেশের ভিতরে

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের পোশাক, জামাকাপড় বাড়ির খবর, পরিবার, বাড়ি সাজানোর বাহার-এর সঙ্গে জানতে ইচ্ছে হয় ইনকারা কেমন পোশাক পরত। প্রথমেই বলে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১০২)
প্রদীপ কুমার মজুমদার স্বরবর্ণের অঙ্কখ্যাপনে কোন প্রকার শক্তি নেই। তারা ব্যঞ্জনসম্পৃক্ত ব্যতীত অসম্পৃক্ত অবস্থায় সংখ্যাখ্যাপক বাক্যে অবস্থান করতে পারে না।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৯)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এর পর যাত্রী তালাস্ নদী (আধুনিক আউলিয়াটা) পার হয়ে টাস্ফেন্ট গেলেন। সেখান থেকে লালবালির মরুভূমি কিজিল কুমের পূব

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬২)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের পারিবারিক জীবন ইনকাদের প্রায় সব পরিবারই গ্রাম বা খামার বাড়িতে বাস করত। গ্রামের এই বাড়িগুলি খসখসে পাথর দিয়ে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১০১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার কটপযাদি প্রণালী ভারতবর্ষে কটপযাদি প্রণালী নামে অন্ত এক প্রকার অক্ষর সংখ্যা প্রণালী বহুদিন পূর্বে প্রচলিত ছিল। অনেকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৮)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু সম্রাটকে রাজী হতেই হল। তিনি এক দোভাষীকে দিয়ে কাপিশীর রাজার নিকট সুপারিশ পত্র লিখিয়ে দিলেন। আর দোভাষীকে হুকুম

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই নির্মাণটিকে ইনকারা রাজকীয় গম্বুজ বলে। এছাড়া পবিত্র খোলা ময়দানের তিনদিক বড় বড় বাড়ি দিয়ে ঘেরা। তিনটি জানালা সহ