১২:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আর্থিক পরামর্শকের ভূমিকা: কখন প্রয়োজন পেশাদার সহায়তা নিউইয়র্কের আকাশছোঁয়া মানবিক স্থাপনা: জেপি মরগান চেজ ভবনের নতুন দিগন্ত স্ট্যাটিনের বাইরে নতুন আশা: উচ্চ কোলেস্টেরল কমাতে আসছে আধুনিক ওষুধ ও জিন-সম্পাদনার যুগ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) দক্ষ কর্মীরাই এখন অফিসের নতুন তারকা চীনের নৌবাহিনীতে নতুন শক্তি যোগ: ফুজিয়ান বিমানবাহী রণতরী আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধে নতুন উপাদান: অ্যান্টিমনি অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্র থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়া সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণের পর ট্রাম্প-মধ্যস্থ শান্তি চুক্তি স্থগিত ভারতের ই-স্কুটার নির্মাতা এথার এনার্জির বিক্রি বেড়ে লোকসান কমল ভারতের ভোডাফোন আইডিয়ার ক্ষতি প্রত্যাশার চেয়ে কম, প্রিমিয়াম প্ল্যান গ্রাহক বাড়ায় আয় বৃদ্ধি জাতিসংঘে শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে প্রশ্ন

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)

  • Sarakhon Report
  • ১০:০০:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 20

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

এই নির্মাণটিকে ইনকারা রাজকীয় গম্বুজ বলে। এছাড়া পবিত্র খোলা ময়দানের তিনদিক বড় বড় বাড়ি দিয়ে ঘেরা। তিনটি জানালা সহ মন্দির। প্রধান মন্দির, প্রধান পুরোহিতের ঘর এবং চতুর্থ দিকটি একটা মঞ্চ দিয়ে ঘেরা। প্রধান মন্দিরের পেছনে বাঁকানো কুলুঙ্গি দিয়ে ঘেরা ছোট একটা ঘর আছে।

এখানে গির্জা বা লোকাচারের নানা দ্রব্য রাখা হত। এই ছোট ঘর-এর পেছন থেকে নৈতিহুয়াতানা (Intihuatana) পর্যন্ত একটা সিঁড়ি চলে গেছে। এখানে রয়েছে বাঁকা পাহাড়িস্তম্ভ যেখানে বসে জ্যোতির্বিদরা ভবিষ্যৎ বাণীটা করত।

মাচ্চুপিচ্চুর অন্যান্য অঞ্চলে দেখা গেছে জেলখানা, শিল্পাঞ্চল এবং সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি। কেন্দ্রীয় প্লাজা থেকে হুয়ানাপিচ্চুতে ওঠা যেত এবং এর ফলে চাঁদের মন্দির (Temple of the moon) দর্শন করাও সম্ভব হত।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬০)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬০)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আর্থিক পরামর্শকের ভূমিকা: কখন প্রয়োজন পেশাদার সহায়তা

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)

১০:০০:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

এই নির্মাণটিকে ইনকারা রাজকীয় গম্বুজ বলে। এছাড়া পবিত্র খোলা ময়দানের তিনদিক বড় বড় বাড়ি দিয়ে ঘেরা। তিনটি জানালা সহ মন্দির। প্রধান মন্দির, প্রধান পুরোহিতের ঘর এবং চতুর্থ দিকটি একটা মঞ্চ দিয়ে ঘেরা। প্রধান মন্দিরের পেছনে বাঁকানো কুলুঙ্গি দিয়ে ঘেরা ছোট একটা ঘর আছে।

এখানে গির্জা বা লোকাচারের নানা দ্রব্য রাখা হত। এই ছোট ঘর-এর পেছন থেকে নৈতিহুয়াতানা (Intihuatana) পর্যন্ত একটা সিঁড়ি চলে গেছে। এখানে রয়েছে বাঁকা পাহাড়িস্তম্ভ যেখানে বসে জ্যোতির্বিদরা ভবিষ্যৎ বাণীটা করত।

মাচ্চুপিচ্চুর অন্যান্য অঞ্চলে দেখা গেছে জেলখানা, শিল্পাঞ্চল এবং সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি। কেন্দ্রীয় প্লাজা থেকে হুয়ানাপিচ্চুতে ওঠা যেত এবং এর ফলে চাঁদের মন্দির (Temple of the moon) দর্শন করাও সম্ভব হত।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬০)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬০)