১২:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আর্থিক পরামর্শকের ভূমিকা: কখন প্রয়োজন পেশাদার সহায়তা নিউইয়র্কের আকাশছোঁয়া মানবিক স্থাপনা: জেপি মরগান চেজ ভবনের নতুন দিগন্ত স্ট্যাটিনের বাইরে নতুন আশা: উচ্চ কোলেস্টেরল কমাতে আসছে আধুনিক ওষুধ ও জিন-সম্পাদনার যুগ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) দক্ষ কর্মীরাই এখন অফিসের নতুন তারকা চীনের নৌবাহিনীতে নতুন শক্তি যোগ: ফুজিয়ান বিমানবাহী রণতরী আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধে নতুন উপাদান: অ্যান্টিমনি অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্র থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়া সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণের পর ট্রাম্প-মধ্যস্থ শান্তি চুক্তি স্থগিত ভারতের ই-স্কুটার নির্মাতা এথার এনার্জির বিক্রি বেড়ে লোকসান কমল ভারতের ভোডাফোন আইডিয়ার ক্ষতি প্রত্যাশার চেয়ে কম, প্রিমিয়াম প্ল্যান গ্রাহক বাড়ায় আয় বৃদ্ধি জাতিসংঘে শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে প্রশ্ন

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬২)

  • Sarakhon Report
  • ১০:০০:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 58

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

ইনকাদের পারিবারিক জীবন

ইনকাদের প্রায় সব পরিবারই গ্রাম বা খামার বাড়িতে বাস করত। গ্রামের এই বাড়িগুলি খসখসে পাথর দিয়ে তৈরি। এই ধরনের বাড়িতে দরজা থাকত না। একটা খোলামেলা ফাঁক থাকত এবং সেই ফাঁক দিয়ে ঘরে বাইরে বাতাস চলাচল-এর ব্যবস্থা থাকত।

এছাড়া ইনকারা সেই অর্থে কোনো আসবাবপত্র রাখত না। বাড়ির সদস্যরা সবাই মাদুরের উপর ঘুমোত। জায়গা বলতে ঐ বাড়ির মেঝে। দিনের প্রধান খাওয়ার সময় ছিল সন্ধ্যাবেলা। খাবারের মধ্যে ছিল ভুট্টা, ঝোল, বিন, শাকসব্জি। এছাড়া বিশেষ অনুষ্ঠানের দিন ভুট্টার ডেলা সেঁকে এক রকমের খাবার তৈরি করা হত।

এই সঙ্গে বিশেষ পদ হিসেবে থাকত ছোট ছোট শুয়োরের মাংস। পরিবারের প্রতিটি সদস্যই এখনও মাঠে ক্ষেতে কঠোর পরিশ্রম করে। বাড়িতে মা উল দিয়ে সবার জন্য পোশাক বানায় এবং এই কাজে তার মেয়েরাও সাহায্য করে।

পুরুষরা ঘাস পাতা কেটে এবং ইয়ামা দিয়ে চন্দন কাঠ তৈরি করত। মেয়েরা ঝুড়িও বানাত। পরিবারের সবাই নিজেদের জন্য থালা বাটি তৈরি করত।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আর্থিক পরামর্শকের ভূমিকা: কখন প্রয়োজন পেশাদার সহায়তা

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬২)

১০:০০:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

ইনকাদের পারিবারিক জীবন

ইনকাদের প্রায় সব পরিবারই গ্রাম বা খামার বাড়িতে বাস করত। গ্রামের এই বাড়িগুলি খসখসে পাথর দিয়ে তৈরি। এই ধরনের বাড়িতে দরজা থাকত না। একটা খোলামেলা ফাঁক থাকত এবং সেই ফাঁক দিয়ে ঘরে বাইরে বাতাস চলাচল-এর ব্যবস্থা থাকত।

এছাড়া ইনকারা সেই অর্থে কোনো আসবাবপত্র রাখত না। বাড়ির সদস্যরা সবাই মাদুরের উপর ঘুমোত। জায়গা বলতে ঐ বাড়ির মেঝে। দিনের প্রধান খাওয়ার সময় ছিল সন্ধ্যাবেলা। খাবারের মধ্যে ছিল ভুট্টা, ঝোল, বিন, শাকসব্জি। এছাড়া বিশেষ অনুষ্ঠানের দিন ভুট্টার ডেলা সেঁকে এক রকমের খাবার তৈরি করা হত।

এই সঙ্গে বিশেষ পদ হিসেবে থাকত ছোট ছোট শুয়োরের মাংস। পরিবারের প্রতিটি সদস্যই এখনও মাঠে ক্ষেতে কঠোর পরিশ্রম করে। বাড়িতে মা উল দিয়ে সবার জন্য পোশাক বানায় এবং এই কাজে তার মেয়েরাও সাহায্য করে।

পুরুষরা ঘাস পাতা কেটে এবং ইয়ামা দিয়ে চন্দন কাঠ তৈরি করত। মেয়েরা ঝুড়িও বানাত। পরিবারের সবাই নিজেদের জন্য থালা বাটি তৈরি করত।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)