০৯:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর গলাচিপায় খাস জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২৪ রান্নাঘর বাজার: পেঁয়াজের দাম ১১৫, ইলিশ এখনও নাগালের বাইরে ভারত চীন সীমান্তের কাছে নতুন সামরিক ঘাঁটি উদ্বোধন: কৌশলগত সক্ষমতা আরও জোরদার আগে গণভোট, ছাড়া সংসদ নির্বাচনে যাবে না জামায়াত উমর নাবির শেষ দিনের রহস্য: তদন্তে উঠে আসছে নতুন নতুন সূত্র মালয়েশিয়ার পাম অয়েল এত বেশি কেন ব্যবহার হয়? ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলার পর চরম সতর্কতা—নিরাপত্তা ঘিরে আতঙ্কে নাগরিকরা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না: যুক্তরাজ্যকে জানালেন অধ্যাপক ইউনূস আফগানিস্তানে ভয়াবহ মানবিক সংকট—ক্ষুধা, ঋণ ও সেবাবঞ্চনায় বিপর্যস্ত ৯০% পরিবার পূর্ব আফ্রিকার মানুষের ক্ষমতায়নে  অবদানের জন্য  সুলতানের মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা

মালয়েশিয়ার পাম অয়েল এত বেশি কেন ব্যবহার হয়?

খাবার, প্রসাধনী থেকে শুরু করে জ্বালানি—প্রতিদিনের অসংখ্য পণ্যে পাম অয়েল ব্যবহার হয়। স্থিতিশীলতা, বহুমুখিতা ও টেকসই উৎপাদনের কারণে মালয়েশিয়ার পাম অয়েল বিশ্বজুড়ে অত্যন্ত জনপ্রিয়।


প্রতিদিনের জীবনে পাম অয়েল

ইনস্ট্যান্ট নুডলস, আইসক্রিম, কেক, লিপস্টিক ও লন্ড্রি ডিটারজেন্টসহ অনেক পণ্যে পাম অয়েল থাকে। মালয়েশিয়া বিশ্বের অন্যতম বড় উৎপাদনকারী দেশ, যেখান থেকে প্রায় ১৬০ দেশে এই তেল রপ্তানি হয়।

উচ্চ তাপমাত্রায় স্থিতিশীল

উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না বা প্রক্রিয়াকরণের সময় পাম অয়েল ভাঙে না বা ক্ষতিকর উপাদান তৈরি করে না। ভাজা খাবার, চিপস ও বেকারি পণ্যে এটি নিরাপদ ও কার্যকর।

বহুমুখী ব্যবহারযোগ্যতা

অন্যান্য তেল ঘরের তাপমাত্রায় তরল থাকলেও পাম অয়েল স্বাভাবিকভাবে তরল ও কঠিন—দুই রূপেই থাকে। তাই সসেজ, আইসক্রিম, বেকারি পণ্যসহ যেখানে কঠিন ফ্যাট দরকার, সেখানে এটি সহজে ব্যবহার করা যায়।
এতে ট্রান্স ফ্যাট তৈরির প্রয়োজন হয় না।

টেকসই উৎপাদন

বিশ্বে মোট উদ্ভিজ্জ তেলের ৪০ শতাংশ আসে পাম অয়েল থেকে, আর এর জন্য ব্যবহৃত জমি মাত্র ১০ শতাংশ। মালয়েশিয়া কঠোর MSPO মানদণ্ড মেনে পরিবেশবান্ধব ও দায়িত্বশীল উৎপাদন নিশ্চিত করে।

স্থিতিশীলতা, বহুমুখিতা ও দক্ষ উৎপাদন পদ্ধতির কারণে মালয়েশিয়ার পাম অয়েল বিশ্ববাজারে আলাদা গুরুত্ব পেয়েছে। ভবিষ্যতে এর ব্যবহার আরও বাড়বে বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।


জনপ্রিয় সংবাদ

পটুয়াখালীর গলাচিপায় খাস জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২৪

মালয়েশিয়ার পাম অয়েল এত বেশি কেন ব্যবহার হয়?

০৭:২৭:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

খাবার, প্রসাধনী থেকে শুরু করে জ্বালানি—প্রতিদিনের অসংখ্য পণ্যে পাম অয়েল ব্যবহার হয়। স্থিতিশীলতা, বহুমুখিতা ও টেকসই উৎপাদনের কারণে মালয়েশিয়ার পাম অয়েল বিশ্বজুড়ে অত্যন্ত জনপ্রিয়।


প্রতিদিনের জীবনে পাম অয়েল

ইনস্ট্যান্ট নুডলস, আইসক্রিম, কেক, লিপস্টিক ও লন্ড্রি ডিটারজেন্টসহ অনেক পণ্যে পাম অয়েল থাকে। মালয়েশিয়া বিশ্বের অন্যতম বড় উৎপাদনকারী দেশ, যেখান থেকে প্রায় ১৬০ দেশে এই তেল রপ্তানি হয়।

উচ্চ তাপমাত্রায় স্থিতিশীল

উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না বা প্রক্রিয়াকরণের সময় পাম অয়েল ভাঙে না বা ক্ষতিকর উপাদান তৈরি করে না। ভাজা খাবার, চিপস ও বেকারি পণ্যে এটি নিরাপদ ও কার্যকর।

বহুমুখী ব্যবহারযোগ্যতা

অন্যান্য তেল ঘরের তাপমাত্রায় তরল থাকলেও পাম অয়েল স্বাভাবিকভাবে তরল ও কঠিন—দুই রূপেই থাকে। তাই সসেজ, আইসক্রিম, বেকারি পণ্যসহ যেখানে কঠিন ফ্যাট দরকার, সেখানে এটি সহজে ব্যবহার করা যায়।
এতে ট্রান্স ফ্যাট তৈরির প্রয়োজন হয় না।

টেকসই উৎপাদন

বিশ্বে মোট উদ্ভিজ্জ তেলের ৪০ শতাংশ আসে পাম অয়েল থেকে, আর এর জন্য ব্যবহৃত জমি মাত্র ১০ শতাংশ। মালয়েশিয়া কঠোর MSPO মানদণ্ড মেনে পরিবেশবান্ধব ও দায়িত্বশীল উৎপাদন নিশ্চিত করে।

স্থিতিশীলতা, বহুমুখিতা ও দক্ষ উৎপাদন পদ্ধতির কারণে মালয়েশিয়ার পাম অয়েল বিশ্ববাজারে আলাদা গুরুত্ব পেয়েছে। ভবিষ্যতে এর ব্যবহার আরও বাড়বে বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।