63x = 10y – 9 সমীকরণটি থেকে একজোড়া বীজ 27 এবং 171 পাওয়া যায়।
এখন 27 ≡ 7(mod 10), 171 ≡ 45 (mod 63)
অতএব 63x = 10y – 9 এর লঘিষ্ট ধনাত্মক অখণ্ড বীজদ্বয় 7 এবং 45 পাওয়া যাচ্ছে।
63x = 10y + 9 এর লঘিষ্ট ধনাত্মক অখণ্ড বীজদ্বয় হচ্ছে
(10-7) এবং (63-45) বা 3 এবং 18.
6′ × x = 100y + 90 এর লঘিষ্ট ধনাত্মক বীজদ্বয় হচ্ছে
x = 3 × 10 = 30 , y = 18
(ঙ৩) ভাজক এবং ক্ষেপ থেকে G. C. M. 9 অপসারণ কর তাহলে পাওয়া যাবে
পরিবর্তিত ভাজক-7
” ভাজ্য=100
” ক্ষেপ = 10
দ্বিতীয় ভাস্করাচার্যের সূত্রানুযায়ী একটি শৃঙ্খল পাওয়া যাবে।
14 -> 14× 30 + 10 = 430
3 – 3 × 10 + 0 = 30
10
0
এখানে যুগ্ম (2) সংখ্যক ভাগফল পাওয়া যাচ্ছে।
অতএব 7x=100y+10 এর 430 এবং 30 একজোড়া বীজ পাওয়া যায়।
এখন 43030 (mod 100), 302 (mod 7)
অতএব উক্ত সমীকরণের 30 এবং 2 লঘিষ্ট বীজদ্বয়। অতএব আদি সমীকরণের বীজদ্বয় 30 এবং 18 1
(ঙ৪) ক্ষেপ এবং ভাজক থেকে G. C. M9 অপসারণ কর। এবং পরিবর্তিত ক্ষেপ এবং ভাজ্য থেকে G. C.M 10 অপসারিত কর। তাহলে পাওয়া যায়
পরিবর্তিত ভাজক =7
” ভাজ্য=10
” ক্ষেপ=1
যেহেতু পরিবর্তিত ক্ষেপ-1, অতএব বাকী পদ্ধতি ঘ’এর অনুরূপ।
(চলবে)
প্রদীপ কুমার মজুমদার 


















