০৩:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৪) পাঁচ হাজার ডলারের পথে সোনা, ২০২৬ সালেও ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকার আভাস জানুয়ারি থেকে সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমছে, ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় দফা কাটছাঁট স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, আউন্সপ্রতি ছাড়াল ৪৪০০ ডলার এনসিপি নেতাকে গুলি: নারী সঙ্গী পলাতক, ফ্ল্যাট থেকে মাদকসংশ্লিষ্ট আলামত উদ্ধার তারেক রহমানের দেশে ফেরা সামনে রেখে শঙ্কার কথা জানালেন মির্জা আব্বাস গণভোটে ‘হ্যাঁ’ ভোটের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ওসমান হাদির বোন পাচ্ছেন অস্ত্রের লাইসেন্স ও গানম্যান তিন যুগ, তিন ফাইনাল, একই বাধা ভারত—সারফরাজের নামেই আবার পাকিস্তানের জয়গাথা সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ে জট, দেশে ফেরা থামাচ্ছেন ভারতীয় কর্মীরা

হাঁড়ির বাচ্চা (পর্ব-৬)

  • Sarakhon Report
  • ০৪:০০:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
  • 87

আফান্দীর গল্প

সেন্ট্রাল এশিয়ার দেশগুলোতে তাকে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নামে জানে। ভারত উপমহাদেশে তিনি মোল্লা নাসিরুদ্দিন নামে পরিচিত। পৃথিবীর অন্যান্য ভাষায়ও তার এই ধরনের গল্পগুলো নানা নামে পাওয়া যায়। চায়নাতে তাকে পাওয়া যায় আফান্দী নামে। এই হোজ্জা বা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প চায়নায় আফান্দী নামে প্রচলিত থাকলেও গল্পগুলোর ভেতরে একই আমেজ পাওয়া যায়। সারাক্ষণে আফান্দীর গল্পগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে।

 

১১. আকান্দী শান্তভাবে বলল, “হুজুর, ভেবে দেখুন, যদি বড় হাঁড়ি একটি বাচ্চা দিতে পারে তাহলে সে মারাও যেতে পারে।” তখন জমিদার বুঝতে পারল আফান্দীর ছোটো হাঁড়ি দেবার আসল অর্থ।

১২. আফান্দীকে বড় হাঁড়িটি দেবার ইচ্ছা জমিদারের আদৌ ছিল না। তাই সে বলল, “ঠিক আছে, বড় হাঁড়ি যখন মারাই গেছে তখন তার দেহ আমাকে ফেরত দাও।”

 

১৩. আফান্দী বলল, “আফসোসের কথা, বড় হাঁড়ির দেহ আমি চুল্লীর মধ্যে দিয়ে এসেছি।”

 

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৪)

হাঁড়ির বাচ্চা (পর্ব-৬)

০৪:০০:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

আফান্দীর গল্প

সেন্ট্রাল এশিয়ার দেশগুলোতে তাকে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নামে জানে। ভারত উপমহাদেশে তিনি মোল্লা নাসিরুদ্দিন নামে পরিচিত। পৃথিবীর অন্যান্য ভাষায়ও তার এই ধরনের গল্পগুলো নানা নামে পাওয়া যায়। চায়নাতে তাকে পাওয়া যায় আফান্দী নামে। এই হোজ্জা বা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প চায়নায় আফান্দী নামে প্রচলিত থাকলেও গল্পগুলোর ভেতরে একই আমেজ পাওয়া যায়। সারাক্ষণে আফান্দীর গল্পগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে।

 

১১. আকান্দী শান্তভাবে বলল, “হুজুর, ভেবে দেখুন, যদি বড় হাঁড়ি একটি বাচ্চা দিতে পারে তাহলে সে মারাও যেতে পারে।” তখন জমিদার বুঝতে পারল আফান্দীর ছোটো হাঁড়ি দেবার আসল অর্থ।

১২. আফান্দীকে বড় হাঁড়িটি দেবার ইচ্ছা জমিদারের আদৌ ছিল না। তাই সে বলল, “ঠিক আছে, বড় হাঁড়ি যখন মারাই গেছে তখন তার দেহ আমাকে ফেরত দাও।”

 

১৩. আফান্দী বলল, “আফসোসের কথা, বড় হাঁড়ির দেহ আমি চুল্লীর মধ্যে দিয়ে এসেছি।”