০৯:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের উপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

  • Sarakhon Report
  • ০৪:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪
  • 21

সারাক্ষণ ডেস্ক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের উপর  নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে। ঘোষণায় বলা হয়েছে, চাকরিকালীন তার কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আইনের  প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।

উল্লেখ্য , আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে আইনগত  প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন। সামরিক চুক্তির ব্যত্যয় ঘটিয়ে আজিজ তার ভাইয়ের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন এবং তার ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য সরকারী নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেছিলেন।

এই নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং আইনের শাসনকে শক্তিশালী করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতিকে পুনর্ব্যক্ত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারি পরিষেবাগুলিকে আরও স্বচ্ছ এবং সাশ্রয়ী করতে, ব্যবসায়িক ও নিয়ন্ত্রক পরিবেশ উন্নত করতে এবং অর্থ পাচার এবং অন্যান্য আর্থিক অপরাধের তদন্ত ও বিচারে সক্ষমতা তৈরিতে সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে।

এই নিষেধাজ্ঞাগুলো বার্ষিক ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট, ফরেন অপারেশনস এবং রিলেটেড প্রোগ্রাম অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন অ্যাক্টের ধারা ৭০৩১(সি) এর অধীনে তৈরি করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের ফলে আজিজ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি হারালেন।

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের উপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

০৪:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের উপর  নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে। ঘোষণায় বলা হয়েছে, চাকরিকালীন তার কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আইনের  প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।

উল্লেখ্য , আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে আইনগত  প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন। সামরিক চুক্তির ব্যত্যয় ঘটিয়ে আজিজ তার ভাইয়ের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন এবং তার ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য সরকারী নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেছিলেন।

এই নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং আইনের শাসনকে শক্তিশালী করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতিকে পুনর্ব্যক্ত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারি পরিষেবাগুলিকে আরও স্বচ্ছ এবং সাশ্রয়ী করতে, ব্যবসায়িক ও নিয়ন্ত্রক পরিবেশ উন্নত করতে এবং অর্থ পাচার এবং অন্যান্য আর্থিক অপরাধের তদন্ত ও বিচারে সক্ষমতা তৈরিতে সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে।

এই নিষেধাজ্ঞাগুলো বার্ষিক ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট, ফরেন অপারেশনস এবং রিলেটেড প্রোগ্রাম অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন অ্যাক্টের ধারা ৭০৩১(সি) এর অধীনে তৈরি করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের ফলে আজিজ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি হারালেন।