১২:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভারতে স্টিল পাইপ নির্মাতায় হানা—বিড রিগিং তদন্তে তল্লাশি” পান্থকুঞ্জ ও হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেননি চেম্বার আদালত জাতিসংঘের উদ্ভাবন সূচকে শীর্ষ-১০—জার্মানিকে সরিয়ে চীন ইইউর ১৯তম রাশিয়া নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ স্থগিত—পরিধি নিয়ে মতভেদ অ্যামাজনের হার্ডওয়্যার ইভেন্ট ৩০ সেপ্টেম্বর—ইকো, ফায়ার টিভি, কিন্ডলে চমক টিকটক সমাধানে ‘ফ্রেমওয়ার্ক’—যুক্তরাষ্ট্রে চালু রাখতে অরাকলসহ কনসোর্টিয়াম স্কারবরো শোলে ফিলিপাইনি জাহাজে চীনের ওয়াটার ক্যানন রুশ হামলায় জাপোরিঝিয়ায় একজন নিহত, বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত ফেড সুদ কমাতে পারে—এশিয়া শেয়ারে নতুন উত্থান চীনের বৈশ্বিক বন্দর প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের বড়সড় সামুদ্রিক উদ্যোগ

ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ও শিক্ষাখাত নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা রয়েছে: ধর্মমন্ত্রী

  • Sarakhon Report
  • ০৫:৩০:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 101

নিজস্ব প্রতিবেদক

সরকার ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ও শিক্ষাখাত নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, এ খাতে উচ্চ শিক্ষা বিস্তারে ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান ।

রবিবার রাজধানীর বাংলামোটরে হামদর্দ কনফারেন্স রুমে বিশ্ব ইউনানি দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

ধর্মমন্ত্রী ব‌লেন, এ চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে গবেষণা কার্যক্রমের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের অধীনে একটি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। এ ল্যাবের মাধ্যমে চিরায়ত ওষুধের গুণগত মান বজায় রেখে ওষুধ প্রস্তুত করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বহির্বিশ্বে রফতানি করা সম্ভব হবে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশের ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হয়ে আছে চিরায়ত মেডিসিন। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় চিরায়ত মেডিসিনের গুরুত্ব উপলব্ধি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ৫ জুলাই এক গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বোর্ড অব ইউনানি অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেম অব মেডিসিন স্থাপন করার জন্য ১২ সদস্যের একটি কমিটি ঘোষণা করেন।

ফরিদুল হক খান বলেন, এ দেশে চিরায়ত চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক রচিত হয় ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। সেই বছর সর্বপ্রথম ৩৩ জন ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ও হোমিও চিকিৎসককে জেলা সদর হাসপাতালগুলোতে নিয়োগ দিয়ে এই চিকিৎসা পদ্ধতিকে মূলধারার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়। বর্তমানে দেশের ২০০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৫৮টি জেলা হাসপাতাল ও ১২টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিরায়ত চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে ভেষজ ম্যানুয়াল, ফার্মাকোপিয়া এবং ট্রিটমেন্ট গাইডলাইন তৈরি ও সরবরাহ করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, হেপাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ইউনানি চেয়ার অধ্যাপক ডা. এম এ কাজমি, ওয়াকফ প্রশাসক আবু সালেহ মো. মহিউদ্দিন খাঁ, হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ (ওয়াক্‌ফ) বাংলাদেশের চিফ মোতাওয়াল্লী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া প্রমুখ।

ভারতে স্টিল পাইপ নির্মাতায় হানা—বিড রিগিং তদন্তে তল্লাশি”

ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ও শিক্ষাখাত নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা রয়েছে: ধর্মমন্ত্রী

০৫:৩০:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

সরকার ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ও শিক্ষাখাত নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, এ খাতে উচ্চ শিক্ষা বিস্তারে ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান ।

রবিবার রাজধানীর বাংলামোটরে হামদর্দ কনফারেন্স রুমে বিশ্ব ইউনানি দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

ধর্মমন্ত্রী ব‌লেন, এ চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে গবেষণা কার্যক্রমের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের অধীনে একটি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। এ ল্যাবের মাধ্যমে চিরায়ত ওষুধের গুণগত মান বজায় রেখে ওষুধ প্রস্তুত করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বহির্বিশ্বে রফতানি করা সম্ভব হবে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশের ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হয়ে আছে চিরায়ত মেডিসিন। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় চিরায়ত মেডিসিনের গুরুত্ব উপলব্ধি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ৫ জুলাই এক গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বোর্ড অব ইউনানি অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেম অব মেডিসিন স্থাপন করার জন্য ১২ সদস্যের একটি কমিটি ঘোষণা করেন।

ফরিদুল হক খান বলেন, এ দেশে চিরায়ত চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক রচিত হয় ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। সেই বছর সর্বপ্রথম ৩৩ জন ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ও হোমিও চিকিৎসককে জেলা সদর হাসপাতালগুলোতে নিয়োগ দিয়ে এই চিকিৎসা পদ্ধতিকে মূলধারার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়। বর্তমানে দেশের ২০০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৫৮টি জেলা হাসপাতাল ও ১২টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিরায়ত চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে ভেষজ ম্যানুয়াল, ফার্মাকোপিয়া এবং ট্রিটমেন্ট গাইডলাইন তৈরি ও সরবরাহ করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, হেপাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ইউনানি চেয়ার অধ্যাপক ডা. এম এ কাজমি, ওয়াকফ প্রশাসক আবু সালেহ মো. মহিউদ্দিন খাঁ, হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ (ওয়াক্‌ফ) বাংলাদেশের চিফ মোতাওয়াল্লী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া প্রমুখ।