১০:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
বিআরটিএতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা ও পাসপোর্ট দপ্তরও শীর্ষে মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে বোমা নিক্ষেপ, নিহত এক পথচারী অসম ভিআইপি সুবিধা নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন: নির্বাচন কমিশনকে জানাল জামায়াত বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটিতে টানা তিন দিন বন্ধ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বৃহস্পতিবার দেশে পালিত হবে বড়দিন, উৎসব ঘিরে শুভেচ্ছা ও বাড়তি নিরাপত্তা উপেক্ষিত রুমিন ফারহানা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ তরুণ ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থানে বিশ্বব্যাংকের নতুন অর্থায়ন, বাংলাদেশে অনুমোদন ১৫০ কোটি ডলার তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে সরকারের স্বাগত, পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস গাজীপুরে জাসাস নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা টাকা-ডলার বিনিময় হারে বাড়ছে ফাঁক, বৈদেশিক প্রতিযোগিতায় ঝুঁকির সতর্কতা

বাংলার শাক (পর্ব-৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪
  • 77

শুষনি
Marsilea minuta (Marsileaceae)

শুষনি শাক সবসময় পাওয়া যায়। আপনা থেকেই জলাশয়ের ধারে বা ধান ক্ষেতের আশেপাশে প্রচুর পরিমাণে হয়। ছড়ানো ধরণের লতানে গাছ। চাষ করতে হলে বর্ষায় ভিজে জমিতে লতা কেটে লাগাতে হয়। বীজ ও সংগ্রহ করে লাগানো যায়। এই শাকের পাতা অনেক নরম ও পাতলা হয়। পাতার রং সবুজ নরম ও সরু ডাল বিশিষ্ট ঘাস। থোকা থোকা জন্মে থাকে।

একটি ডালে একটি পাতা হয়।  বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সমতল গ্রামেগুলোতে এই শাক পাওয়া যায়। নিচু জমিতে, জলাভূমির কিনারে, ভেজা ও স্যাঁতস্যাতে জায়গায় বেশি জন্মে। যেখানে জন্মে সেখানেই বিস্তৃতি দেখা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই শাকের বিভিন্ন নাম আছে।

ভেজে ও ঝোল করে খাওয়া হয়। যাদের অনিদ্রা রোগ আছে, শুষনি শাক খেলে তাদের ঘুম ভালো হয়। দিনে ২-৩ বার ৪ চামচ রস কিংবা ঝোল খেলে ওজন কমায়। হজম শক্তি ও দেহের শক্তি বাড়ায়। মেধা বাড়ায়। হাঁপানী রোগীরা উপকৃত হয়। শুষনি শাকের বীজ বেটে ঘোলের সাথে পান করলে প্রস্রাব করায়।

(চলবে)

বাংলার শাক ( পর্ব-৩)

বাংলার শাক ( পর্ব-৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

বিআরটিএতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা ও পাসপোর্ট দপ্তরও শীর্ষে

বাংলার শাক (পর্ব-৪)

০৯:০০:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

শুষনি
Marsilea minuta (Marsileaceae)

শুষনি শাক সবসময় পাওয়া যায়। আপনা থেকেই জলাশয়ের ধারে বা ধান ক্ষেতের আশেপাশে প্রচুর পরিমাণে হয়। ছড়ানো ধরণের লতানে গাছ। চাষ করতে হলে বর্ষায় ভিজে জমিতে লতা কেটে লাগাতে হয়। বীজ ও সংগ্রহ করে লাগানো যায়। এই শাকের পাতা অনেক নরম ও পাতলা হয়। পাতার রং সবুজ নরম ও সরু ডাল বিশিষ্ট ঘাস। থোকা থোকা জন্মে থাকে।

একটি ডালে একটি পাতা হয়।  বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সমতল গ্রামেগুলোতে এই শাক পাওয়া যায়। নিচু জমিতে, জলাভূমির কিনারে, ভেজা ও স্যাঁতস্যাতে জায়গায় বেশি জন্মে। যেখানে জন্মে সেখানেই বিস্তৃতি দেখা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই শাকের বিভিন্ন নাম আছে।

ভেজে ও ঝোল করে খাওয়া হয়। যাদের অনিদ্রা রোগ আছে, শুষনি শাক খেলে তাদের ঘুম ভালো হয়। দিনে ২-৩ বার ৪ চামচ রস কিংবা ঝোল খেলে ওজন কমায়। হজম শক্তি ও দেহের শক্তি বাড়ায়। মেধা বাড়ায়। হাঁপানী রোগীরা উপকৃত হয়। শুষনি শাকের বীজ বেটে ঘোলের সাথে পান করলে প্রস্রাব করায়।

(চলবে)

বাংলার শাক ( পর্ব-৩)

বাংলার শাক ( পর্ব-৩)