০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

উগান্ডায় দ্বিতীয় ইবোলা মৃত্যু, ৪ বছর বয়সী শিশুর প্রাণহানি

  • Sarakhon Report
  • ০৪:৩২:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • 22

সারাক্ষণ ডেস্ক

উগান্ডায় ইবোলায় আক্রান্ত হয়ে দ্বিতীয় মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, যেখানে এক ৪ বছর বয়সী শিশু মরণঘাতী ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে, এই মৃত্যুর ফলে উগান্ডায় মোট নিশ্চিত ইবোলা আক্রান্তের সংখ্যা ১০-এ পৌঁছেছে।

সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি

পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডা চলতি বছরের জানুয়ারিতে রাজধানী কাম্পালার মুলাগো ন্যাশনাল রেফারেল হাসপাতালে এক পুরুষ নার্সের মৃত্যু হলে ইবোলা সংক্রমণের ঘোষণা দেয়। শনিবার WHO-র উগান্ডা কার্যালয় জানায়, মুলাগোতে আরও একটি নতুন সংক্রমণের ঘটনা শনাক্ত হয়েছে—একটি শিশু, যে মঙ্গলবার মারা যায়।

কোয়ারেন্টাইনের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে

দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১৮ ফেব্রুয়ারি জানিয়েছিল যে, তত্ত্বাবধানে থাকা আটজন ইবোলা রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। তবে এখনো ২৬৫ জনকে কাম্পালা ও আরও দুটি শহরে কঠোর কোয়ারেন্টাইনের মধ্যে রাখা হয়েছে। কর্মকর্তারা সম্ভাব্য নতুন সংক্রমণের ওপর নিবিড় নজরদারি চালাচ্ছেন, কারণ ইবোলা আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের তরল পদার্থের সংস্পর্শে এলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

ইবোলার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, তীব্র মাথাব্যথা এবং পেশির ব্যথা। এই রোগ অত্যন্ত সংক্রামক ও প্রায়শই প্রাণঘাতী, যা দ্রুত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জরুরি প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।

উগান্ডায় দ্বিতীয় ইবোলা মৃত্যু, ৪ বছর বয়সী শিশুর প্রাণহানি

০৪:৩২:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

সারাক্ষণ ডেস্ক

উগান্ডায় ইবোলায় আক্রান্ত হয়ে দ্বিতীয় মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, যেখানে এক ৪ বছর বয়সী শিশু মরণঘাতী ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে, এই মৃত্যুর ফলে উগান্ডায় মোট নিশ্চিত ইবোলা আক্রান্তের সংখ্যা ১০-এ পৌঁছেছে।

সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি

পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডা চলতি বছরের জানুয়ারিতে রাজধানী কাম্পালার মুলাগো ন্যাশনাল রেফারেল হাসপাতালে এক পুরুষ নার্সের মৃত্যু হলে ইবোলা সংক্রমণের ঘোষণা দেয়। শনিবার WHO-র উগান্ডা কার্যালয় জানায়, মুলাগোতে আরও একটি নতুন সংক্রমণের ঘটনা শনাক্ত হয়েছে—একটি শিশু, যে মঙ্গলবার মারা যায়।

কোয়ারেন্টাইনের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে

দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১৮ ফেব্রুয়ারি জানিয়েছিল যে, তত্ত্বাবধানে থাকা আটজন ইবোলা রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। তবে এখনো ২৬৫ জনকে কাম্পালা ও আরও দুটি শহরে কঠোর কোয়ারেন্টাইনের মধ্যে রাখা হয়েছে। কর্মকর্তারা সম্ভাব্য নতুন সংক্রমণের ওপর নিবিড় নজরদারি চালাচ্ছেন, কারণ ইবোলা আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের তরল পদার্থের সংস্পর্শে এলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

ইবোলার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, তীব্র মাথাব্যথা এবং পেশির ব্যথা। এই রোগ অত্যন্ত সংক্রামক ও প্রায়শই প্রাণঘাতী, যা দ্রুত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জরুরি প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।