০৯:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭) সমুদ্রের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন: তাইওয়ান তরুণদের ফুচিয়ানে নতুন জীবনগাঁথা ব্যর্থ কলম্বো, গলের লড়াই -এ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ঘরে জয় কেন ? ‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি ইউক্রেন দাবি করেছে বাংলাদেশের কিছু সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিক ইইউ কলকাতার কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন ‘চুরির গম’ আমদানি: বাংলাদেশের ওপর ইইউ নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫
  • 55

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

তেরাতকে স্প্যানিশ শাসকরা ঈশ্বর বা দানব (demon) হিসেবে মনে করেছিল। এই মনে করা বা বিশ্বাসটিকে ভুল বলা হয়। তেগ্নিপলাকে বলা হয়েছিল  তেওত-এর শারীরিক সংস্করণ। আদতে মেক্সিকা গোষ্ঠীর ধর্মীয় বিশ্বাসে ঈশ্বর-এর ধারণা বাসে তেমন কিছু ছিল না।

আজতেক লোকগাথা থেকে জানা যায় দক্ষিণপ্রান্তের গান গাওয়া পাখি বা ওইহজিলপোকলি (Huitzilipochtli), সূর্য এবং যুদ্ধ ছিল মেক্সিকাদের ধর্মীয় সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের প্রাণকেন্দ্র। চতুর্দশ শতকে তেনোচতিতলান এবং মেক্সিকা প্রদেশ শহর প্রতিষ্ঠার পরেই হুইতজিলপোকলি এই কেন্দ্রীয় গুরুত্ব অর্জন করেছিলেন।

আগে এই প্রধান পুরুষ কার্যত শিকার-এর কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। লোকপুরাণ এর প্রাপ্ত তথ্য থেকে আরও জানা যায় হুইতজিলপোকালি পর্যটকদের একটি শহর খুঁজে বার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তথ্য থেকে জানা যায় এই হুইতজিলপোকালি ক্যাকটাসকে বেড়ে ওঠার অনুমতি দিয়েছিলেন এবং বলা হয়, এই স্থানেই মেক্সিকোরা তাদের রাজ্যের রাজধানী তেলোচতিতলান গড়ে তুলেছিল।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৩)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৩)

ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৪)

০৭:০০:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

তেরাতকে স্প্যানিশ শাসকরা ঈশ্বর বা দানব (demon) হিসেবে মনে করেছিল। এই মনে করা বা বিশ্বাসটিকে ভুল বলা হয়। তেগ্নিপলাকে বলা হয়েছিল  তেওত-এর শারীরিক সংস্করণ। আদতে মেক্সিকা গোষ্ঠীর ধর্মীয় বিশ্বাসে ঈশ্বর-এর ধারণা বাসে তেমন কিছু ছিল না।

আজতেক লোকগাথা থেকে জানা যায় দক্ষিণপ্রান্তের গান গাওয়া পাখি বা ওইহজিলপোকলি (Huitzilipochtli), সূর্য এবং যুদ্ধ ছিল মেক্সিকাদের ধর্মীয় সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের প্রাণকেন্দ্র। চতুর্দশ শতকে তেনোচতিতলান এবং মেক্সিকা প্রদেশ শহর প্রতিষ্ঠার পরেই হুইতজিলপোকলি এই কেন্দ্রীয় গুরুত্ব অর্জন করেছিলেন।

আগে এই প্রধান পুরুষ কার্যত শিকার-এর কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। লোকপুরাণ এর প্রাপ্ত তথ্য থেকে আরও জানা যায় হুইতজিলপোকালি পর্যটকদের একটি শহর খুঁজে বার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তথ্য থেকে জানা যায় এই হুইতজিলপোকালি ক্যাকটাসকে বেড়ে ওঠার অনুমতি দিয়েছিলেন এবং বলা হয়, এই স্থানেই মেক্সিকোরা তাদের রাজ্যের রাজধানী তেলোচতিতলান গড়ে তুলেছিল।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৩)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৩)