০১:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ডেমোক্র্যাটদের নীতির ব্যর্থতা যেভাবে মামদানিকে জয়ী করল মার্কো রুবিওর উপস্থিতিতে ডিআরসি-রুয়ান্ডা শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর কংগ্রেসের বহু নেতা ইন্দিরা জি ও জেপি-র সংলাপ চেয়েছিলেন, তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল তা হতে দেয়নি হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩২) ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭) সমুদ্রের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন: তাইওয়ান তরুণদের ফুচিয়ানে নতুন জীবনগাঁথা ব্যর্থ কলম্বো, গলের লড়াই -এ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ঘরে জয় কেন ? ‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
  • 53

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

আজতেকরা তাদের ধর্ম, ধর্মীয় বোধের ওটাকে এমন পর্যায়ে উন্নীত করেছিল যার সাহায্যে তারা অতি-প্রাকৃত শক্তির সঙ্গে এই পৃথিবীর এক সম্পর্ক তৈরি করেছিল। এই সু-সম্পর্ক আমাদের চিন্তার মধ্যে এনে দিয়েছে এক সুন্দর এক শৃঙ্খলা। চিন্তা-ভাবনার পারম্পর্য একটি দর্শন-এর সৃষ্টি করেছিল।

আজতেক সমাজ বিশ্বাস করে এই জড়জগৎ চারটি যুগ বা স্তর পেরিয়ে এসেছে। তারা এমনও মনে করে যে এই পৃথিবী কোনো ভৌগোলিক সত্তা বা ব্যবস্থা নয়। একটি ধর্মীয় সত্তা মাত্র। পৃথিবীকে ভাগ করা হয়েছে সমান্তরাল এবং উল্লম্বভাবে। যেখানে ধর্ম, অগ্নিদেবতা পরস্পর নিজস্ব মহিমায় ভাস্বর।

মেক্সিকোর আজতেক জনগোষ্ঠী বিশ্বাস করে পুবদিকে অবস্থান করে বৃষ্টির দেবতা (Rain ৪০৫)। এছাড়া রয়েছেন সূর্য দেবতা (Sun god)। নাম তার তোনাতিউহ (Tonatiuh) এই সূর্য দেবতা স্বর্গলোকের প্রধান হিসেবে যাবতীয় কাজ সম্পাদন করেন।

তবে একথা বলা প্রয়োজন যে আজতেকদের বর্মীয় বিশ্বাসের মূল স্বর ইউরোপীয় ধারণা থেকে আলাদা। মেক্সিকোদের ধর্মীয় বিশ্বাসে অতিপ্রাকৃতর দু’রকম বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। একটির নাম হল তেওত (teote) এবং দ্বিতীয়টিকে বলা হয় তেক্সিপলা (lexiptila)।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২২)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২২)

ডেমোক্র্যাটদের নীতির ব্যর্থতা যেভাবে মামদানিকে জয়ী করল

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৩)

০৭:০০:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

আজতেকরা তাদের ধর্ম, ধর্মীয় বোধের ওটাকে এমন পর্যায়ে উন্নীত করেছিল যার সাহায্যে তারা অতি-প্রাকৃত শক্তির সঙ্গে এই পৃথিবীর এক সম্পর্ক তৈরি করেছিল। এই সু-সম্পর্ক আমাদের চিন্তার মধ্যে এনে দিয়েছে এক সুন্দর এক শৃঙ্খলা। চিন্তা-ভাবনার পারম্পর্য একটি দর্শন-এর সৃষ্টি করেছিল।

আজতেক সমাজ বিশ্বাস করে এই জড়জগৎ চারটি যুগ বা স্তর পেরিয়ে এসেছে। তারা এমনও মনে করে যে এই পৃথিবী কোনো ভৌগোলিক সত্তা বা ব্যবস্থা নয়। একটি ধর্মীয় সত্তা মাত্র। পৃথিবীকে ভাগ করা হয়েছে সমান্তরাল এবং উল্লম্বভাবে। যেখানে ধর্ম, অগ্নিদেবতা পরস্পর নিজস্ব মহিমায় ভাস্বর।

মেক্সিকোর আজতেক জনগোষ্ঠী বিশ্বাস করে পুবদিকে অবস্থান করে বৃষ্টির দেবতা (Rain ৪০৫)। এছাড়া রয়েছেন সূর্য দেবতা (Sun god)। নাম তার তোনাতিউহ (Tonatiuh) এই সূর্য দেবতা স্বর্গলোকের প্রধান হিসেবে যাবতীয় কাজ সম্পাদন করেন।

তবে একথা বলা প্রয়োজন যে আজতেকদের বর্মীয় বিশ্বাসের মূল স্বর ইউরোপীয় ধারণা থেকে আলাদা। মেক্সিকোদের ধর্মীয় বিশ্বাসে অতিপ্রাকৃতর দু’রকম বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। একটির নাম হল তেওত (teote) এবং দ্বিতীয়টিকে বলা হয় তেক্সিপলা (lexiptila)।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২২)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২২)