সারাক্ষণ রিপোর্ট
বিশ্বজুড়ে চ্যালেঞ্জ ও ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ প্রয়াস
বিশ্ব রাজনীতিতে ক্রমবর্ধমান সংকটের মুখে যুক্তরাষ্ট্রকে কার্যকর নেতৃত্ব দিতে হলে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ দর্শনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, আধুনিক ও দৃঢ় একটি পররাষ্ট্র দপ্তর গড়ে তুলতে হবে।
দপ্তরের বর্তমান বাস্তবতা: জটিল ব্যুরোক্রেসি ও উচ্চ ব্যয়
• গত দেড় দশকে কর্মীসংখ্যা ও খরচ লাগামছাড়া হারে বেড়েছে।
• ব্যয় বাড়লেও কূটনৈতিক সাফল্য কমেছে।
• বিশাল ব্যুরোক্রেসি আদর্শিক মোড় নেওয়ায় জাতীয় স্বার্থ পিছিয়ে পড়েছে।
পুনর্গঠন পরিকল্পনার প্রধান স্তম্ভ
• একবিংশ শতকের উপযোগী, সরল ও ফলদায়ক কাঠামো।
• নিচ থেকে ওপরে ক্ষমতায়ন—ব্যুরো থেকে দূতাবাস পর্যন্ত দ্রুত সিদ্ধান্ত ও দায়িত্ববোধের বিস্তার।
• অঞ্চলভিত্তিক কার্যক্রম একীভূত করে সম্পদব্যয় কমানো ও সমন্বয় বৃদ্ধি।
• একই ধরনের বিভাগ ও অফিস একীভূত বা বিলুপ্ত করে পুনরাবৃত্তি দূর করা।
• জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ বা আইনি ভিত্তিহীন কর্মসূচি বন্ধ করা।
ট্রাম্প প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গি
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট করেছেন—যুক্তরাষ্ট্র ও এর নাগরিকদের স্বার্থই সবার আগে। সেই লক্ষ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর নেতৃত্বে সংস্কার-পরবর্তী দপ্তর দ্রুত, কার্যকর ও ফলপ্রসূ কূটনীতি নিশ্চিত করবে—এটাই প্রশাসনের প্রত্যাশা।
Leave a Reply