০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সাঙ্গু নদী: বান্দরবানের হৃদয়ে পাহাড়, নদী আর জীবনের ছন্দ একটি বিষয় এখনও জেন- জি দের জন্য ম্যানুয়ালি আছে জাপানে ভালুকের হামলা থামছে না, নীতিতে ‘নিরাপত্তা–সংরক্ষণ’ সমন্বয়ের ভাবনা” নোরা ফাতেহি তার নতুন গান শেয়ার করলেন, শুরু হলো তার পপ গার্ল যুগ ব্ল্যাক ফ্রাইডের আগেই এম৪ ম্যাকবুক এয়ারে রেকর্ড ছাড় বিশ্বের সেরা ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার স্বীকৃতি পেল সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফাকিহ হাসপাতাল সংখ্যালঘু কলেজছাত্রী শমরিয়া রানী নিখোঁজের ১৫ দিন: পরিবার ও মানবাধিকার কর্মীদের রহস্যজনক আচরণের অভিযোগ তারকাখচিত রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেম ২০২৫, একযোগে ডিসনি প্লাসে সম্প্রচার  গুগল প্লে ও ইউটিউবের নতুন কেনা সিনেমা আর পড়বে না মুভিজ অ্যানিওয়্যারে সাহিত্য প্রচারে শারজাহের ভূমিকা: সংস্কৃতি ও জ্ঞানের সেতুবন্ধন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৫)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫
  • 133

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

এই ভাগটির আজতেকীয় নাম হল কামপানন্স (Campana)। গোটা শহরকে খাল বা ছোট নদীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে পার্শ্ববর্তী শহর ও অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন ও রক্ষা করা সহজ হয়েছিল।

তবে এই সঙ্গে একথাও বলা ভাল যে রাজধানী শহর তেনোচতিতলান একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে এবং এর সঙ্গে কিছুটা লোকাচার-এরও সম্পর্ক আছে। শহরের কেন্দ্রস্থলে খাট মিটার উঁচু একটি পিরামিড আছে।

বাড়িঘর-এর পরিকল্পনাও খুব সরল ও ছিমছাম। সাধারণত কাঠ এবং আঁশযুক্ত মাটি দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। বাড়ির ছাদ করা হয় বাঁশ-এর মণ্ড দিয়ে। তবে এই বাড়িঘর বাদে পিরামিড, মন্দির এবং অট্রালিকা সাধারণভাবে নানা আকারের পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়।

উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল মন্দির-পিরামিডের এই স্থাপত্য শৈলীর সবটাই নিজস্ব ভাবনা-চিন্তার ফসল। বিদেশী ধারণা বা পশ্চিমী স্থাপত্যর থেকে ধার করে আনা নয়।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

সাঙ্গু নদী: বান্দরবানের হৃদয়ে পাহাড়, নদী আর জীবনের ছন্দ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৫)

০৭:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

এই ভাগটির আজতেকীয় নাম হল কামপানন্স (Campana)। গোটা শহরকে খাল বা ছোট নদীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে পার্শ্ববর্তী শহর ও অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন ও রক্ষা করা সহজ হয়েছিল।

তবে এই সঙ্গে একথাও বলা ভাল যে রাজধানী শহর তেনোচতিতলান একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে এবং এর সঙ্গে কিছুটা লোকাচার-এরও সম্পর্ক আছে। শহরের কেন্দ্রস্থলে খাট মিটার উঁচু একটি পিরামিড আছে।

বাড়িঘর-এর পরিকল্পনাও খুব সরল ও ছিমছাম। সাধারণত কাঠ এবং আঁশযুক্ত মাটি দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। বাড়ির ছাদ করা হয় বাঁশ-এর মণ্ড দিয়ে। তবে এই বাড়িঘর বাদে পিরামিড, মন্দির এবং অট্রালিকা সাধারণভাবে নানা আকারের পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়।

উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল মন্দির-পিরামিডের এই স্থাপত্য শৈলীর সবটাই নিজস্ব ভাবনা-চিন্তার ফসল। বিদেশী ধারণা বা পশ্চিমী স্থাপত্যর থেকে ধার করে আনা নয়।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)