০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সাঙ্গু নদী: বান্দরবানের হৃদয়ে পাহাড়, নদী আর জীবনের ছন্দ একটি বিষয় এখনও জেন- জি দের জন্য ম্যানুয়ালি আছে জাপানে ভালুকের হামলা থামছে না, নীতিতে ‘নিরাপত্তা–সংরক্ষণ’ সমন্বয়ের ভাবনা” নোরা ফাতেহি তার নতুন গান শেয়ার করলেন, শুরু হলো তার পপ গার্ল যুগ ব্ল্যাক ফ্রাইডের আগেই এম৪ ম্যাকবুক এয়ারে রেকর্ড ছাড় বিশ্বের সেরা ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার স্বীকৃতি পেল সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফাকিহ হাসপাতাল সংখ্যালঘু কলেজছাত্রী শমরিয়া রানী নিখোঁজের ১৫ দিন: পরিবার ও মানবাধিকার কর্মীদের রহস্যজনক আচরণের অভিযোগ তারকাখচিত রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেম ২০২৫, একযোগে ডিসনি প্লাসে সম্প্রচার  গুগল প্লে ও ইউটিউবের নতুন কেনা সিনেমা আর পড়বে না মুভিজ অ্যানিওয়্যারে সাহিত্য প্রচারে শারজাহের ভূমিকা: সংস্কৃতি ও জ্ঞানের সেতুবন্ধন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৬)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫
  • 146

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

তার ফলে স্থাপত্য-সৌকর্যর কোনরকম অভাব নেই। প্রতিবছর লাতিন আমেরিকা, উত্তর মধ্য আমেরিকাসহ ইউরোপের কিছু দেশ থেকে পর্যটকরা এই স্থাপত্য শৈলী দেখে খুশী হন। স্থাপত্য শিল্পের পাশাপাশি উপত্যকাকে ব্যবহার করার দক্ষতাও দেখার মত।

দ্বীপের চারপাশে সমতলভূমি বা চিনামপা তট (Cinampa beds) এর জনি বানিয়ে সেখানে খাদ্যশস্য ফলানোর চেষ্টা করা হয়। এই চিনামপাতটকে কেউ কেউ মজা করে ভ্রাম্যমান বাগান (Floating gardens) ও বলেন। এই ফলনশীল উপত্যকা বা তট তৈরীর জন্য আজতেকরা নিজেদের কৃষি ব্যবস্থাকে উন্নত করেছিল।

এই উন্নত কৃষি পদ্ধতির ফলে বছরে সাতবার ফলনও করতে পারত। বর্তমান হিসাব থেকে জানা যায় প্রতি হেক্টর চিনামপা জমির উৎপাদিত ফসলে উনিশজন-এর খাবার হত। মোটামুটিভাবে বলা যায় নয় হাজার হেক্টর চিনামপা এক লক্ষ আশি হাজার মানুষের খাবারের জোগান দেয়।

(চলবে)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

সাঙ্গু নদী: বান্দরবানের হৃদয়ে পাহাড়, নদী আর জীবনের ছন্দ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৬)

০৭:০০:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

তার ফলে স্থাপত্য-সৌকর্যর কোনরকম অভাব নেই। প্রতিবছর লাতিন আমেরিকা, উত্তর মধ্য আমেরিকাসহ ইউরোপের কিছু দেশ থেকে পর্যটকরা এই স্থাপত্য শৈলী দেখে খুশী হন। স্থাপত্য শিল্পের পাশাপাশি উপত্যকাকে ব্যবহার করার দক্ষতাও দেখার মত।

দ্বীপের চারপাশে সমতলভূমি বা চিনামপা তট (Cinampa beds) এর জনি বানিয়ে সেখানে খাদ্যশস্য ফলানোর চেষ্টা করা হয়। এই চিনামপাতটকে কেউ কেউ মজা করে ভ্রাম্যমান বাগান (Floating gardens) ও বলেন। এই ফলনশীল উপত্যকা বা তট তৈরীর জন্য আজতেকরা নিজেদের কৃষি ব্যবস্থাকে উন্নত করেছিল।

এই উন্নত কৃষি পদ্ধতির ফলে বছরে সাতবার ফলনও করতে পারত। বর্তমান হিসাব থেকে জানা যায় প্রতি হেক্টর চিনামপা জমির উৎপাদিত ফসলে উনিশজন-এর খাবার হত। মোটামুটিভাবে বলা যায় নয় হাজার হেক্টর চিনামপা এক লক্ষ আশি হাজার মানুষের খাবারের জোগান দেয়।

(চলবে)