সূত্রগুলি দেবার পরই ভাস্করাচার্য (দ্বিতীয়) কতকগুলি উদাহরণ দিয়েছেন, তিনি বলেছেন:
সখে নবানাফ চতুৰ্দ্দশানাং ক্রহি ত্রিহীনস্বস্ত্য শতত্রয়স্য। পঞ্চোত্তর শ্যাপ্যযুতস্থ্য বর্গং জানাসি চেদ বর্গবিধান মার্গম। অর্থাৎ হে প্রিয়ে! নয়, চতুর্দশ, তিন শতকের তিন কম, অযুতের পাঁচ বেশী ইহাদের বর্গ যাহির করিবার রীতি যদি তোমার জানা থাকে বল।
এযাং যথোক্তকরণেন জাতাবর্গাঃ
৮১/১৯৬/৮৮২০৯/১০০১০০০২৫
সম্পাত্থতে। তত্ত্বথা-তত, প্রদর্শনায় সমচতুরশ্রং ফলকং মৃন্ময়ং বা নির্মায়াজ গুল হস্তযোজনকলাদিমু যেন মানেন ততক্ষেত্রং মীয়তে তেনৈকবিস্তারং বিদার্য পুনঃ প্রত্যেকমেরুদীর্ঘং চ ছিন্নেমু যাবন্তঃ খণ্ডাঃ স্থ্যস্তাবত ফলং তত, ক্ষেত্রম্। এবং তগতফলান্যপি চতুরশ্রাণি। ন কেবলং সমচতুরশ্রক্ষেত্র এব ফলানাং সমচতুরশ্রত্বম্।
অপিতু বৃত্ত্যশ্রচাপাকারাদিষখিলেষপি তেষপে সমচতুরশ্রকোষ্ঠ সম্বয়া হি ফলাখ্যা। কথং পুনস্তদানয়নমিত্যত আহ-সদৃশদ্বয়শ্য সংবর্গ ইতি। তুলোমু, চতুর্মু বাহুষেক-কোণস্পৃষ্টয়োন্বয়োঃ সংবর্গ ইতি যাবত। এতদুক্তং ভবতি-যাবস্থাহুকং সমচতুরশ্রং ক্ষেত্রং তাবতী সম্বয়াপি তাবত কৃত্বঃ কৃতা বর্গা্যা। উক্তং ন বৈজয়ন্ত্যা-
“বাস্তাবত, কৃতিশ্চেতি তাবতকৃত্বঃ কৃতে দ্বয়ম্।
তন্মলে চ পদ্মং হেতুঃ
(Aryabhatiya of Aryabhatācārya with the Bhasya of Nilkanthasomasutvan. Edited by K. Sämbaśivaśāstri, গণিতপাদঃ, পৃঃ ৫-৬). (এটিকে এবার থেকে A (K.S) বলবো)।
(চলবে)