(গ) নীলকণ্ঠ সোমসুত্বন আর্যভটীেেয়র এই শ্লোকটির ঢাকাতে বলেছেন:
বর্গ ইত্যুক্তে সমচতুরশ্রং ক্ষেত্রং বোন্ধব্যম্। যতস্তত ক্ষেত্রফলং বর্গীকরণেন তথা পরেংঙ্কাস্ত্যক্বান্ত্য মুৎসাধ্য পুনশ্চ রামি। খণ্ডদ্বয় স্ম্যাভিহতিদ্বিনিম্নৌ তৎ খণ্ডবর্গৈক্যযুতা কৃতির্বা। ইষ্টোনযুগ্রাশি বধঃ কৃতিঃ স্বাদিষ্টস্থ বর্গেণ সমন্বিতো রা।”
অর্থাৎ সমান দুইটি সংখ্যার গুণফলকে বর্গ বলে। শেষ রাশি উপরে রাখিতে হইবে, অবশিষ্ট রাশি দ্বিগুণ করিতে হইবে এবং শেষ রাশির দ্বারা গুণ করিয়া উপরে রাখিতে হইবে, পরে পুনরায় শেষ রাশি ভিন্ন অন্য রাশি রাখিতে হইবে। অথবা দুইটি অংশের দ্বিগুণ করিয়া অংশগুলির বর্গের সহিত যোগ করিলে বর্গ হইবে।
রাশির সহিত ধরিয়া লওয়া রাশি যোগ করিতে হইবে এবং রাশির সহিত ধরিয়া লওয়া রাশি বিয়োগ করিতে হইবে। এইবার সেই দুইটির গুণ করিতে হইবে এবং তাহার সহিত ধরিয়া লওয়া রাশির বর্গ যোগ করিতে হইবে তাহা হইলেই রাশির বর্গ পাওয়া যাইবে।
(চলবে)