১১:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭৭) প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৪) পাঁচ হাজার ডলারের পথে সোনা, ২০২৬ সালেও ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকার আভাস জানুয়ারি থেকে সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমছে, ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় দফা কাটছাঁট স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, আউন্সপ্রতি ছাড়াল ৪৪০০ ডলার এনসিপি নেতাকে গুলি: নারী সঙ্গী পলাতক, ফ্ল্যাট থেকে মাদকসংশ্লিষ্ট আলামত উদ্ধার তারেক রহমানের দেশে ফেরা সামনে রেখে শঙ্কার কথা জানালেন মির্জা আব্বাস গণভোটে ‘হ্যাঁ’ ভোটের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ওসমান হাদির বোন পাচ্ছেন অস্ত্রের লাইসেন্স ও গানম্যান তিন যুগ, তিন ফাইনাল, একই বাধা ভারত—সারফরাজের নামেই আবার পাকিস্তানের জয়গাথা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮৩)

দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বীজগণিতে সূত্র দেবার পর একটি উদাহরণ দিয়েছেন।

দৃষ্টান্তস্বরূপ ভাস্করাচার্যের বীজগণিত থেকে একটি উদাহরণ তুলে দেওয়া হল।

যাবত্তাবত, কালক-
নীলকবর্ণান্ত্রিপঞ্চসপ্ত ধনম্
দ্বিত্যেকমিতৈঃ ক্ষয়গৈঃ
সহিতা-রহিতাঃ কতি স্থান্তৈঃ।

ন্যাসঃ “যা ৩ কা৫ নী৭। যাং কার্ড নীয়। যোগে জাতং যা ১ কা ২ নী ৬। বিয়োগে জাতং যাও কা৮ নী৮।”

এখানে, এবং এর অর্থ २, -৩ এবং ১, অর্থাৎ উপযুক্ত আলোচনা আধুনিক বীজগণিতে করলে হবে,

বীজগণিতীয় গুণ সম্পর্কে ব্রহ্মগুপ্ত, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য ব্যাপক আলোচনা করেছেন। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বীজগণিতে সূত্র দেবার পর একটি উদাহরণ দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন-

যাবত্তাবত, ত্রয়মূণ মুণং কালকৌ নীলকঃ স্বং

রূপেণাহহঢ়্যা দ্বিগুণিতমিতৈ স্তৈ ও তৈরেব নিম্নাঃ।

কিং স্ক্যাসাতেযাং গুণনজফলং গুণ্যভক্তং চ কিং স্যাদ

গুণয়ক্ষাথ প্রকথয় কৃতিং মূলমক্ষাঃ কৃতেশ্চ।

ন্যাস: গুণ্যঃ যা ১ কা১  নী ১ রু ১
গুণক : যা কাঃ নী২ রু ২

“গুণিতে জাতং যাব ১৮ কাব ৮ নীব ২ যাকাভা ২৪ ঘনীভা১২ কানীভা যাসকাট নীওরু২।” আধুনিক বীজগণিতের ভাষায় প্রকাশ করলে দাড়ায়

– 3x – 2y + z + 1
– 6x – 4y + 2z + 2

18x² (=47x 2b)+ 8y ² + 2x ² 2 – 24xy – 12xx – 8yz – 12x – 8y + 8x + 2 .

বীজগণিতে ভাগ, বর্গ, বর্গমূল সম্পর্কে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য, নারায়ণ জ্ঞানরাজ বেশ ভালভাবেই আলোচনা করেছেন।

(চলবে) 

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮২)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮২)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭৭)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮৩)

০৩:০০:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বীজগণিতে সূত্র দেবার পর একটি উদাহরণ দিয়েছেন।

দৃষ্টান্তস্বরূপ ভাস্করাচার্যের বীজগণিত থেকে একটি উদাহরণ তুলে দেওয়া হল।

যাবত্তাবত, কালক-
নীলকবর্ণান্ত্রিপঞ্চসপ্ত ধনম্
দ্বিত্যেকমিতৈঃ ক্ষয়গৈঃ
সহিতা-রহিতাঃ কতি স্থান্তৈঃ।

ন্যাসঃ “যা ৩ কা৫ নী৭। যাং কার্ড নীয়। যোগে জাতং যা ১ কা ২ নী ৬। বিয়োগে জাতং যাও কা৮ নী৮।”

এখানে, এবং এর অর্থ २, -৩ এবং ১, অর্থাৎ উপযুক্ত আলোচনা আধুনিক বীজগণিতে করলে হবে,

বীজগণিতীয় গুণ সম্পর্কে ব্রহ্মগুপ্ত, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য ব্যাপক আলোচনা করেছেন। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বীজগণিতে সূত্র দেবার পর একটি উদাহরণ দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন-

যাবত্তাবত, ত্রয়মূণ মুণং কালকৌ নীলকঃ স্বং

রূপেণাহহঢ়্যা দ্বিগুণিতমিতৈ স্তৈ ও তৈরেব নিম্নাঃ।

কিং স্ক্যাসাতেযাং গুণনজফলং গুণ্যভক্তং চ কিং স্যাদ

গুণয়ক্ষাথ প্রকথয় কৃতিং মূলমক্ষাঃ কৃতেশ্চ।

ন্যাস: গুণ্যঃ যা ১ কা১  নী ১ রু ১
গুণক : যা কাঃ নী২ রু ২

“গুণিতে জাতং যাব ১৮ কাব ৮ নীব ২ যাকাভা ২৪ ঘনীভা১২ কানীভা যাসকাট নীওরু২।” আধুনিক বীজগণিতের ভাষায় প্রকাশ করলে দাড়ায়

– 3x – 2y + z + 1
– 6x – 4y + 2z + 2

18x² (=47x 2b)+ 8y ² + 2x ² 2 – 24xy – 12xx – 8yz – 12x – 8y + 8x + 2 .

বীজগণিতে ভাগ, বর্গ, বর্গমূল সম্পর্কে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য, নারায়ণ জ্ঞানরাজ বেশ ভালভাবেই আলোচনা করেছেন।

(চলবে) 

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮২)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮২)