০৬:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পান্থকুঞ্জ ও হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেননি চেম্বার আদালত ইইউর ১৯তম রাশিয়া নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ স্থগিত—পরিধি নিয়ে মতভেদ অ্যামাজনের হার্ডওয়্যার ইভেন্ট ৩০ সেপ্টেম্বর—ইকো, ফায়ার টিভি, কিন্ডলে চমক টিকটক সমাধানে ‘ফ্রেমওয়ার্ক’—যুক্তরাষ্ট্রে চালু রাখতে অরাকলসহ কনসোর্টিয়াম স্কারবরো শোলে ফিলিপাইনি জাহাজে চীনের ওয়াটার ক্যানন রুশ হামলায় জাপোরিঝিয়ায় একজন নিহত, বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত ফেড সুদ কমাতে পারে—এশিয়া শেয়ারে নতুন উত্থান চীনের বৈশ্বিক বন্দর প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের বড়সড় সামুদ্রিক উদ্যোগ মিথ্যা মামলাবাজদের দাপটে অসহায়দের কথা বাংলাদেশে গাজায় নতুন স্থল অভিযান—তীব্র বোমাবর্ষণে নগর কাঁপছে

গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল, জাতিসংঘের তদন্ত কমিশনের দাবি

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৩৪:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 15

গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েল গণহত্যা চালিয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের একটি তদন্ত কমিশন।

নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে হামাসের সাথে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে কোনো সংঘাত বা যুদ্ধে যে কর্মকাণ্ডগুলো করলে তা গণহত্যা বলে গণ্য হয়, গাজার ক্ষেত্রে এমন পাঁচটি কাজের চারটিই করেছে ইসরায়েল।

একটি গোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যা করা, তাদের গুরুতর শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি করা, ইচ্ছাকৃতভাবে গোষ্ঠীটিকে ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিত পরিস্থিতি তৈরি করা এবং জন্ম রোধ করা।

এর প্রতিটি ইসরায়েল, গাজায় করেছে বলে দাবি করা হয়েছে জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে।

এমনকি ইসরায়েলের নেতাদের বিবৃতি এবং তাদের সেনাবাহিনীর আচরণের ধরনকে গণহত্যার প্রমাণ হিসাবেও উল্লেখ করেছে।

যদিও এই প্রতিবেদন স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা এটিকে “বিকৃত এবং মিথ্যা” বলে নিন্দা জানিয়েছে।

ইসরায়েলের একজন মুখপাত্র জাতিংঘের তদন্ত কমিশনের তিন বিশেষজ্ঞকে “হামাসের প্রক্সি” হিসেবে কাজ করা এবং “সম্পূর্ণরূপে হামাসের মিথ্যাচারের উপর নির্ভর করার” অভিযোগ করেছেন।

২০২৩ সালের সাতই অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামাসের নেতৃত্বে আক্রমণে অন্তত ১ হাজার ২০০ জন নিহত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজায় একটি অভিযান শুরু করে।

অঞ্চলটির হামাস-পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, তখন থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।

তাদের দাবি, গাজার জনসংখ্যার বেশিরভাগই বাস্তুচ্যুত হয়েছে; ৯০ শতাংশেরও বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এছাড়া তীব্র খাদ্য সংকটে গাজায় দুর্ভিক্ষ চলছে বলেও উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘের খাদ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।

bbc bangla

পান্থকুঞ্জ ও হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেননি চেম্বার আদালত

গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল, জাতিসংঘের তদন্ত কমিশনের দাবি

০৩:৩৪:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েল গণহত্যা চালিয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের একটি তদন্ত কমিশন।

নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে হামাসের সাথে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে কোনো সংঘাত বা যুদ্ধে যে কর্মকাণ্ডগুলো করলে তা গণহত্যা বলে গণ্য হয়, গাজার ক্ষেত্রে এমন পাঁচটি কাজের চারটিই করেছে ইসরায়েল।

একটি গোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যা করা, তাদের গুরুতর শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি করা, ইচ্ছাকৃতভাবে গোষ্ঠীটিকে ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিত পরিস্থিতি তৈরি করা এবং জন্ম রোধ করা।

এর প্রতিটি ইসরায়েল, গাজায় করেছে বলে দাবি করা হয়েছে জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে।

এমনকি ইসরায়েলের নেতাদের বিবৃতি এবং তাদের সেনাবাহিনীর আচরণের ধরনকে গণহত্যার প্রমাণ হিসাবেও উল্লেখ করেছে।

যদিও এই প্রতিবেদন স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা এটিকে “বিকৃত এবং মিথ্যা” বলে নিন্দা জানিয়েছে।

ইসরায়েলের একজন মুখপাত্র জাতিংঘের তদন্ত কমিশনের তিন বিশেষজ্ঞকে “হামাসের প্রক্সি” হিসেবে কাজ করা এবং “সম্পূর্ণরূপে হামাসের মিথ্যাচারের উপর নির্ভর করার” অভিযোগ করেছেন।

২০২৩ সালের সাতই অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামাসের নেতৃত্বে আক্রমণে অন্তত ১ হাজার ২০০ জন নিহত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজায় একটি অভিযান শুরু করে।

অঞ্চলটির হামাস-পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, তখন থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।

তাদের দাবি, গাজার জনসংখ্যার বেশিরভাগই বাস্তুচ্যুত হয়েছে; ৯০ শতাংশেরও বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এছাড়া তীব্র খাদ্য সংকটে গাজায় দুর্ভিক্ষ চলছে বলেও উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘের খাদ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।

bbc bangla