মার্কেটিং ব্লিটজ ও ব্র্যান্ড ইফেক্ট
এআই স্টার্টআপ ‘ফ্রেন্ড’ নিউইয়র্ক সিটির সাবওয়েতে কার্ড, পোস্টার ও স্ট্রিট প্যানেল মিলিয়ে এক মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করেছে। হাজার হাজার ইন-কার্ড বিজ্ঞাপন ও শতাধিক প্ল্যাটফর্ম পোস্টারে কয়েকটি স্টেশন প্রায় পুরোটা জুড়ে ফেলে দৃশ্যমানতা সর্বোচ্চ করা হয়। জনাকীর্ণ কনজিউমার এআই বাজারে ডিজিটাল চ্যানেলের বাইরে ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে এবং আগ্রহকে দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীতে রূপ দিতে এই কৌশল নেয় প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্লেষকদের মতে, দীর্ঘস্থায়ী আউট-অফ-হোম উপস্থিতি কমিউটার রুটে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার সঙ্গে যোগ হয়ে স্মরণযোগ্যতা বাড়ায়।
বিনিয়োগ ফেরত, অ্যাট্রিবিউশন ও প্লেবুক
ওওএইচ-এর প্রভাব যাচাইয়ে প্রোমোকোড, জিও-ম্যাচড লিফট স্টাডি ও অ্যাপ স্টোর ডেটার সঙ্গে ফ্লাইট-ডেট মিলিয়ে দেখার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। যদি এই প্রচারণা নিয়মিত ব্যবহারকারী ধরে রাখতে পারে, তবে কনজিউমার এআই-এ এটি উদাহরণ হতে পারে। তবে প্রিমিয়াম স্টেশনগুলোর দর বাড়া ও মনোযোগের প্রতিযোগিতা তীব্র—শুধু সচেতনতা বাড়লেই প্রোডাক্ট-মার্কেট ফিট নিশ্চিত হয় না। ফিচার রিলিজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যয় ধাপে রাখা ও কমিউনিটি-নেতৃত্বাধীন লুপ গড়া—এসবই টেকসই অভ্যাস গঠনের শর্ত।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















