০৩:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
সিউলই পারে যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়া পরমাণু আলোচনা পুনরুজ্জীবিত করতে: বাস্তবতার পথে নতুন কৌশল মার্কিন বাজারে ভারতের রপ্তানি বাড়লেও ভেতরে দুর্বলতার ইঙ্গিত দেখছেন বিশেষজ্ঞরা চীনা গবেষকদের নতুন তত্ত্ব: সময় কি সত্যিই পেছনে যায় না ফুজিয়ান যুদ্ধজাহাজের আনুষ্ঠানিক যাত্রা, জে–১০সি’র সক্ষমতা নিয়ে আলোচনা: ২০২৫ সালে চীনের সামরিক অগ্রগতির গুরুত্বপূর্ণ দিক ব্রোঞ্জ যুগের কবরস্থান জানাল প্রাচীন চীনে লাল চালের মদ তৈরির রহস্য চীনের অফশোর ইউয়ান বড় মানসিক সীমা ভেঙে শক্তিশালী, মূল্যবৃদ্ধির গতি জোরালো ৫০ কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে আলোচিত ‘জুলাইযোদ্ধা’ সুরভী গ্রেপ্তার চার্চে উড়ো চিঠি ও হুমকিতে উদ্বেগ বাংলাদেশের খ্রিস্টান ধর্মীয় নেতাদের জামায়াতের সঙ্গে জোটে এনসিপি কার্যত বিলীন হবে: আব্দুল কাদের রাউজানে একের পর এক হিন্দু বাড়িতে পরিকল্পিত অগ্নিসংযোগ, তথ্য দিলে পুরস্কার ঘোষণা পুলিশের

মার্কিন সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষায় শিথিলতার চাপ—ঝুঁকিতে তিমি-সিলে

আইন পরিবর্তনের পক্ষ-বিপক্ষ
রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষা আইন ঢিলে করতে চাইছেন। যুক্তি—মৎস্যশিল্প ও উপকূলীয় অর্থনীতির ওপর বিধিনিষেধের চাপ কমাতে হবে এবং ‘হালনাগাদ বিজ্ঞান’ প্রতিফলিত করতে হবে। সংরক্ষণবাদীদের পাল্টা বক্তব্য—কঠোর সীমা আরোপ করাই এই আইনের শক্তি; সেটিই নিরাপদ জাল, জাহাজের গতি সীমা ও শিল্প কর্মকাণ্ডের নজরদারিকে বাধ্যতামূলক করেছে।

কেন এটি বড় লড়াই
এই আইনই উত্তর আটলান্টিক রাইট হোয়েলসহ বহু প্রজাতির সুরক্ষার ভিত্তি। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন—উষ্ণ সমুদ্রে খাদ্য ও রুট পরিবর্তনের সঙ্গে জাহাজের ধাক্কা ও জালে পেঁচিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। নিয়ম শিথিল হলে অর্জিত সাফল্য থমকে যেতে পারে। শিল্পমহল বলছে, রোপলেস পট ও রিয়েল-টাইম মনিটরিংয়ের মতো প্রযুক্তি সার্বিক নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই ঝুঁকি কমাতে পারে। সিদ্ধান্তটি শুধু উপকূলীয় চাকরি বনাম জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য নয়; উষ্ণায়নের যুগে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার মানদণ্ডও নির্ধারণ করবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

সিউলই পারে যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়া পরমাণু আলোচনা পুনরুজ্জীবিত করতে: বাস্তবতার পথে নতুন কৌশল

মার্কিন সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষায় শিথিলতার চাপ—ঝুঁকিতে তিমি-সিলে

০৩:৩৯:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

আইন পরিবর্তনের পক্ষ-বিপক্ষ
রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষা আইন ঢিলে করতে চাইছেন। যুক্তি—মৎস্যশিল্প ও উপকূলীয় অর্থনীতির ওপর বিধিনিষেধের চাপ কমাতে হবে এবং ‘হালনাগাদ বিজ্ঞান’ প্রতিফলিত করতে হবে। সংরক্ষণবাদীদের পাল্টা বক্তব্য—কঠোর সীমা আরোপ করাই এই আইনের শক্তি; সেটিই নিরাপদ জাল, জাহাজের গতি সীমা ও শিল্প কর্মকাণ্ডের নজরদারিকে বাধ্যতামূলক করেছে।

কেন এটি বড় লড়াই
এই আইনই উত্তর আটলান্টিক রাইট হোয়েলসহ বহু প্রজাতির সুরক্ষার ভিত্তি। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন—উষ্ণ সমুদ্রে খাদ্য ও রুট পরিবর্তনের সঙ্গে জাহাজের ধাক্কা ও জালে পেঁচিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। নিয়ম শিথিল হলে অর্জিত সাফল্য থমকে যেতে পারে। শিল্পমহল বলছে, রোপলেস পট ও রিয়েল-টাইম মনিটরিংয়ের মতো প্রযুক্তি সার্বিক নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই ঝুঁকি কমাতে পারে। সিদ্ধান্তটি শুধু উপকূলীয় চাকরি বনাম জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য নয়; উষ্ণায়নের যুগে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার মানদণ্ডও নির্ধারণ করবে।