০৮:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
একজন অভিনেতা, কবি ও মানুষ: শৈশব থেকে শিল্পের শীর্ষে শাহেদ শরীফ খানের জীবনগাথা চিড়িয়াখানার মৃত্যু উপত্যকা—অবহেলা, দুর্নীতি ও প্রাণহীন প্রশাসন -তৃতীয় পর্ব নারায়ণগঞ্জে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৭ শ্রমিক স্বচ্ছ জল, নীল আকাশ, পাহাড়ের কোলে বয়ে চলা এক জাদুকরী স্বর্গনদী—জাদুকাটা নদী স্বর্গের ছায়া নেমে এসেছে সুনামগঞ্জে সাভারে মানবপাচার চক্রের আট সদস্য গ্রেপ্তার ইউরোপে বিমানবন্দর–গ্রিডের ওপর ড্রোন অনুপ্রবেশ—প্রতিরোধে সেন্সর, জ্যামিং, নতুন বিধি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮ হাজার ছাড়াল, মৃত্যু ৫৯ বিমানের নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি—১১ জন বহিষ্কার, থানায় মামলা রেয়ার আর্থ রপ্তানি–নিয়ন্ত্রণে বেইজিং অনড়—ট্যারিফ–যুদ্ধের ভেতর সাপ্লাই চেইনের নতুন চাপ

মার্কিন সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষায় শিথিলতার চাপ—ঝুঁকিতে তিমি-সিলে

আইন পরিবর্তনের পক্ষ-বিপক্ষ
রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষা আইন ঢিলে করতে চাইছেন। যুক্তি—মৎস্যশিল্প ও উপকূলীয় অর্থনীতির ওপর বিধিনিষেধের চাপ কমাতে হবে এবং ‘হালনাগাদ বিজ্ঞান’ প্রতিফলিত করতে হবে। সংরক্ষণবাদীদের পাল্টা বক্তব্য—কঠোর সীমা আরোপ করাই এই আইনের শক্তি; সেটিই নিরাপদ জাল, জাহাজের গতি সীমা ও শিল্প কর্মকাণ্ডের নজরদারিকে বাধ্যতামূলক করেছে।

কেন এটি বড় লড়াই
এই আইনই উত্তর আটলান্টিক রাইট হোয়েলসহ বহু প্রজাতির সুরক্ষার ভিত্তি। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন—উষ্ণ সমুদ্রে খাদ্য ও রুট পরিবর্তনের সঙ্গে জাহাজের ধাক্কা ও জালে পেঁচিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। নিয়ম শিথিল হলে অর্জিত সাফল্য থমকে যেতে পারে। শিল্পমহল বলছে, রোপলেস পট ও রিয়েল-টাইম মনিটরিংয়ের মতো প্রযুক্তি সার্বিক নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই ঝুঁকি কমাতে পারে। সিদ্ধান্তটি শুধু উপকূলীয় চাকরি বনাম জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য নয়; উষ্ণায়নের যুগে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার মানদণ্ডও নির্ধারণ করবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

একজন অভিনেতা, কবি ও মানুষ: শৈশব থেকে শিল্পের শীর্ষে শাহেদ শরীফ খানের জীবনগাথা

মার্কিন সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষায় শিথিলতার চাপ—ঝুঁকিতে তিমি-সিলে

০৩:৩৯:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

আইন পরিবর্তনের পক্ষ-বিপক্ষ
রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষা আইন ঢিলে করতে চাইছেন। যুক্তি—মৎস্যশিল্প ও উপকূলীয় অর্থনীতির ওপর বিধিনিষেধের চাপ কমাতে হবে এবং ‘হালনাগাদ বিজ্ঞান’ প্রতিফলিত করতে হবে। সংরক্ষণবাদীদের পাল্টা বক্তব্য—কঠোর সীমা আরোপ করাই এই আইনের শক্তি; সেটিই নিরাপদ জাল, জাহাজের গতি সীমা ও শিল্প কর্মকাণ্ডের নজরদারিকে বাধ্যতামূলক করেছে।

কেন এটি বড় লড়াই
এই আইনই উত্তর আটলান্টিক রাইট হোয়েলসহ বহু প্রজাতির সুরক্ষার ভিত্তি। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন—উষ্ণ সমুদ্রে খাদ্য ও রুট পরিবর্তনের সঙ্গে জাহাজের ধাক্কা ও জালে পেঁচিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। নিয়ম শিথিল হলে অর্জিত সাফল্য থমকে যেতে পারে। শিল্পমহল বলছে, রোপলেস পট ও রিয়েল-টাইম মনিটরিংয়ের মতো প্রযুক্তি সার্বিক নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই ঝুঁকি কমাতে পারে। সিদ্ধান্তটি শুধু উপকূলীয় চাকরি বনাম জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য নয়; উষ্ণায়নের যুগে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার মানদণ্ডও নির্ধারণ করবে।