আইন পরিবর্তনের পক্ষ-বিপক্ষ
রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষা আইন ঢিলে করতে চাইছেন। যুক্তি—মৎস্যশিল্প ও উপকূলীয় অর্থনীতির ওপর বিধিনিষেধের চাপ কমাতে হবে এবং ‘হালনাগাদ বিজ্ঞান’ প্রতিফলিত করতে হবে। সংরক্ষণবাদীদের পাল্টা বক্তব্য—কঠোর সীমা আরোপ করাই এই আইনের শক্তি; সেটিই নিরাপদ জাল, জাহাজের গতি সীমা ও শিল্প কর্মকাণ্ডের নজরদারিকে বাধ্যতামূলক করেছে।
কেন এটি বড় লড়াই
এই আইনই উত্তর আটলান্টিক রাইট হোয়েলসহ বহু প্রজাতির সুরক্ষার ভিত্তি। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন—উষ্ণ সমুদ্রে খাদ্য ও রুট পরিবর্তনের সঙ্গে জাহাজের ধাক্কা ও জালে পেঁচিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। নিয়ম শিথিল হলে অর্জিত সাফল্য থমকে যেতে পারে। শিল্পমহল বলছে, রোপলেস পট ও রিয়েল-টাইম মনিটরিংয়ের মতো প্রযুক্তি সার্বিক নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই ঝুঁকি কমাতে পারে। সিদ্ধান্তটি শুধু উপকূলীয় চাকরি বনাম জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য নয়; উষ্ণায়নের যুগে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার মানদণ্ডও নির্ধারণ করবে।