০৮:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
নাৎসি জার্মানি থেকে অবাধ্যের পাঠ স্যালাড পার্টির আয়োজন: সহজ, সৃজনশীল এবং ব্যয় সাশ্রয়ী উপায়ে অতিথিদের পরিবেশন টিভির পাঠ ইনস্টাগ্রামে: ‘পিজি-১৩’ ইন্টারনেটের স্বপ্ন ভাঙছে ‘থিয়েটার একটি অভিজাত শিল্প যা কেবল প্রিভিলেজড মানুষের জন্য’ ডায়ান কিটনের মৃত্যু: পরিবার জানাল নিউমোনিয়া, শিল্পজগতে শ্রদ্ধা হাজারো সান্নিধ্যের মাস্টার: জাপানের হট স্প্রিং কালচার: সারাক্ষণ রিপোর্ট কেভিন ফেডারলাইনের বই নিয়ে ব্রিটনির পাল্টা—‘আঘাতকর, ক্লান্তিকর’ প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩০৮) জাপানে সেলিব্রিটি ডিপফেক: প্রথম গ্রেপ্তার, নতুন নজির ফ্রেডি মর্কুরির অপ্রকাশিত গানের অগ্রণী খসড়া বইয়ে উন্মোচিত হবে সঙ্গীতজ্ঞের অসাধারণ মন

কেভিন ফেডারলাইনের বই নিয়ে ব্রিটনির পাল্টা—‘আঘাতকর, ক্লান্তিকর’

ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জোরালো প্রতিবাদ
কেভিন ফেডারলাইনের নতুন স্মৃতিকথা প্রকাশের আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে দীর্ঘ পোস্ট দিয়ে ব্রিটনি স্পিয়ার্স অভিযোগগুলো “অত্যন্ত আঘাতকর ও ক্লান্তিকর” বলে নাকচ করেছেন। প্যারেন্টিং নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন দাবি তিনি ‘হোয়াইট লাইস’ আখ্যা দিয়ে বলেন, এগুলো ব্যাংকে জমা পড়বে, ক্ষতিটা কেবল তাঁরই হবে। ট্যাবলয়েড সংস্কৃতির তাপে কৈশোর পার করা ছেলেদের কথা টেনে ব্রিটনি লিখেছেন, সম্পর্ক জটিল হলেও তাঁদের বাবার প্রকাশ্য অবস্থান বহুবার তাঁকে অপমানিত করেছে।
খ্যাতি, স্মৃতিকথা ও পারিবারিক সীমারেখা
ঘটনা আবারও দেখাল, সেলিব্রেটি সহপালন কত সহজে জনসমক্ষে ‘এভিডেন্স ম্যাচ’ হয়ে যায়—স্টোরি পোস্ট মানেই নথি, স্মৃতি মানেই রায়। পাঁচ বছরের নীরবতার ভাঙন ঘটল একটি উদ্ধৃত অংশে; ব্রিটনি তাই লেখকত্ব ফিরে পেতে চান। কনজারভেটরশিপ-পরবর্তী সময় তাঁর পারিবারিক সম্পর্কে কী ছাপ ফেলেছে—ভক্তদের পুরোনো প্রশ্নগুলো নতুন করে উঠেছে। প্রকাশনা জগতে এটি স্মৃতিকথার নৈতিকতা নিয়ে পাঠ: একই স্মৃতি যখন একাধিক জীবিত মানুষের। বই বাজারে যতই উত্তেজনা বাড়ুক, ব্যক্তিগত হিসেবটা আরও সংবেদনশীল—কারণ কেন্দ্রে আছে দুই তরুণ, যাদের সম্পর্কে ‘সবাই-জানা গল্প’ আসলে কারওই সম্পূর্ণ জানা নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

নাৎসি জার্মানি থেকে অবাধ্যের পাঠ

কেভিন ফেডারলাইনের বই নিয়ে ব্রিটনির পাল্টা—‘আঘাতকর, ক্লান্তিকর’

০৩:৩০:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জোরালো প্রতিবাদ
কেভিন ফেডারলাইনের নতুন স্মৃতিকথা প্রকাশের আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে দীর্ঘ পোস্ট দিয়ে ব্রিটনি স্পিয়ার্স অভিযোগগুলো “অত্যন্ত আঘাতকর ও ক্লান্তিকর” বলে নাকচ করেছেন। প্যারেন্টিং নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন দাবি তিনি ‘হোয়াইট লাইস’ আখ্যা দিয়ে বলেন, এগুলো ব্যাংকে জমা পড়বে, ক্ষতিটা কেবল তাঁরই হবে। ট্যাবলয়েড সংস্কৃতির তাপে কৈশোর পার করা ছেলেদের কথা টেনে ব্রিটনি লিখেছেন, সম্পর্ক জটিল হলেও তাঁদের বাবার প্রকাশ্য অবস্থান বহুবার তাঁকে অপমানিত করেছে।
খ্যাতি, স্মৃতিকথা ও পারিবারিক সীমারেখা
ঘটনা আবারও দেখাল, সেলিব্রেটি সহপালন কত সহজে জনসমক্ষে ‘এভিডেন্স ম্যাচ’ হয়ে যায়—স্টোরি পোস্ট মানেই নথি, স্মৃতি মানেই রায়। পাঁচ বছরের নীরবতার ভাঙন ঘটল একটি উদ্ধৃত অংশে; ব্রিটনি তাই লেখকত্ব ফিরে পেতে চান। কনজারভেটরশিপ-পরবর্তী সময় তাঁর পারিবারিক সম্পর্কে কী ছাপ ফেলেছে—ভক্তদের পুরোনো প্রশ্নগুলো নতুন করে উঠেছে। প্রকাশনা জগতে এটি স্মৃতিকথার নৈতিকতা নিয়ে পাঠ: একই স্মৃতি যখন একাধিক জীবিত মানুষের। বই বাজারে যতই উত্তেজনা বাড়ুক, ব্যক্তিগত হিসেবটা আরও সংবেদনশীল—কারণ কেন্দ্রে আছে দুই তরুণ, যাদের সম্পর্কে ‘সবাই-জানা গল্প’ আসলে কারওই সম্পূর্ণ জানা নয়।