০৮:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫
বিশ্বায়নের যুগে নেতার নতুন ভূমিকা মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভে আগারগাঁও সড়ক অবরোধ চীনের অর্থনীতি কি ‘সোনালি টয়লেট’ দিয়ে বাঁচবে? চীনের এআই দৌড়: মার্কিন অবরোধ টপকে দেশীয় চিপের উত্থান রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: তেলের বাজারে ধাক্কা ও চাপ বাড়ছে চীনা শাশুড়ির ব্যতিক্রমী ত্যাগ: কোমায় থাকা পুত্রবধূর জন্য পাঁচ বছর ধরে সেবা, চিকিৎসা খরচে এক কোটি ইউয়ান ধার জামায়াতের অপপ্রচারে ক্ষোভ প্রকাশ তারেক রহমানের মাদাগাস্কারে সামরিক অভ্যুত্থান: খনিজ খাতে বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত আফ্রিকার নীল অর্থনীতি জাগছে: অবহেলিত মৎস্য সম্পদে নতুন সম্ভাবনার ঢেউ আফ্রিকার উন্নয়ন এজেন্ডায় বেসরকারি খাতের শক্তিশালী দাবি জোহানেসবার্গের বি২০ সম্মেলনে

কেভিন ফেডারলাইনের বই নিয়ে ব্রিটনির পাল্টা—‘আঘাতকর, ক্লান্তিকর’

ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জোরালো প্রতিবাদ
কেভিন ফেডারলাইনের নতুন স্মৃতিকথা প্রকাশের আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে দীর্ঘ পোস্ট দিয়ে ব্রিটনি স্পিয়ার্স অভিযোগগুলো “অত্যন্ত আঘাতকর ও ক্লান্তিকর” বলে নাকচ করেছেন। প্যারেন্টিং নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন দাবি তিনি ‘হোয়াইট লাইস’ আখ্যা দিয়ে বলেন, এগুলো ব্যাংকে জমা পড়বে, ক্ষতিটা কেবল তাঁরই হবে। ট্যাবলয়েড সংস্কৃতির তাপে কৈশোর পার করা ছেলেদের কথা টেনে ব্রিটনি লিখেছেন, সম্পর্ক জটিল হলেও তাঁদের বাবার প্রকাশ্য অবস্থান বহুবার তাঁকে অপমানিত করেছে।
খ্যাতি, স্মৃতিকথা ও পারিবারিক সীমারেখা
ঘটনা আবারও দেখাল, সেলিব্রেটি সহপালন কত সহজে জনসমক্ষে ‘এভিডেন্স ম্যাচ’ হয়ে যায়—স্টোরি পোস্ট মানেই নথি, স্মৃতি মানেই রায়। পাঁচ বছরের নীরবতার ভাঙন ঘটল একটি উদ্ধৃত অংশে; ব্রিটনি তাই লেখকত্ব ফিরে পেতে চান। কনজারভেটরশিপ-পরবর্তী সময় তাঁর পারিবারিক সম্পর্কে কী ছাপ ফেলেছে—ভক্তদের পুরোনো প্রশ্নগুলো নতুন করে উঠেছে। প্রকাশনা জগতে এটি স্মৃতিকথার নৈতিকতা নিয়ে পাঠ: একই স্মৃতি যখন একাধিক জীবিত মানুষের। বই বাজারে যতই উত্তেজনা বাড়ুক, ব্যক্তিগত হিসেবটা আরও সংবেদনশীল—কারণ কেন্দ্রে আছে দুই তরুণ, যাদের সম্পর্কে ‘সবাই-জানা গল্প’ আসলে কারওই সম্পূর্ণ জানা নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্বায়নের যুগে নেতার নতুন ভূমিকা

কেভিন ফেডারলাইনের বই নিয়ে ব্রিটনির পাল্টা—‘আঘাতকর, ক্লান্তিকর’

০৩:৩০:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জোরালো প্রতিবাদ
কেভিন ফেডারলাইনের নতুন স্মৃতিকথা প্রকাশের আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে দীর্ঘ পোস্ট দিয়ে ব্রিটনি স্পিয়ার্স অভিযোগগুলো “অত্যন্ত আঘাতকর ও ক্লান্তিকর” বলে নাকচ করেছেন। প্যারেন্টিং নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন দাবি তিনি ‘হোয়াইট লাইস’ আখ্যা দিয়ে বলেন, এগুলো ব্যাংকে জমা পড়বে, ক্ষতিটা কেবল তাঁরই হবে। ট্যাবলয়েড সংস্কৃতির তাপে কৈশোর পার করা ছেলেদের কথা টেনে ব্রিটনি লিখেছেন, সম্পর্ক জটিল হলেও তাঁদের বাবার প্রকাশ্য অবস্থান বহুবার তাঁকে অপমানিত করেছে।
খ্যাতি, স্মৃতিকথা ও পারিবারিক সীমারেখা
ঘটনা আবারও দেখাল, সেলিব্রেটি সহপালন কত সহজে জনসমক্ষে ‘এভিডেন্স ম্যাচ’ হয়ে যায়—স্টোরি পোস্ট মানেই নথি, স্মৃতি মানেই রায়। পাঁচ বছরের নীরবতার ভাঙন ঘটল একটি উদ্ধৃত অংশে; ব্রিটনি তাই লেখকত্ব ফিরে পেতে চান। কনজারভেটরশিপ-পরবর্তী সময় তাঁর পারিবারিক সম্পর্কে কী ছাপ ফেলেছে—ভক্তদের পুরোনো প্রশ্নগুলো নতুন করে উঠেছে। প্রকাশনা জগতে এটি স্মৃতিকথার নৈতিকতা নিয়ে পাঠ: একই স্মৃতি যখন একাধিক জীবিত মানুষের। বই বাজারে যতই উত্তেজনা বাড়ুক, ব্যক্তিগত হিসেবটা আরও সংবেদনশীল—কারণ কেন্দ্রে আছে দুই তরুণ, যাদের সম্পর্কে ‘সবাই-জানা গল্প’ আসলে কারওই সম্পূর্ণ জানা নয়।