
রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ছেলেটার মুখটা দেখতে লাগছিল ফ্যাকাশে, চোখের নিচে গোল হয়ে কালিপড়া। দেখে মনে হচ্ছিল, আমার মতো ও-ও

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৮)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আবার সূর্য উঠল, আবার গরম হয়ে উঠল চারিদিক। শুরু হয়ে গেল পাখপাখালির ডাক। একঝাঁক সারস সার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৬)
সেজদি এবার সেজদির বর গণেশবাবু কলিকাতা হইতে বি এ পাশ করিয়া আসিলেন। আর সেজদিকে শ্বশুরবাড়ি যাইতে হইবে না। গণেশবাবু এখানে

তোর রক্তে এ উঠোন
তোর রক্তে এ উঠোন স্বদেশ রায় পাগলী, তোকে ছাড়া মানায় না এ উঠোন; ভালো লাগে না ঘর দোর, শস্য ক্ষেত্র- সবুজ, হলুদ রঙে ভরা মাঠ, দোলায় না

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৫)
সেজদি বাড়ির ঠাকুর চাকর হইতে আরম্ভ করিয়া ভাই-বোন বাপ-মা এমনকি পাড়া-প্রতিবেশীরা পর্যন্ত এই মেয়েটিকে সবচাইতে আপনার বলিয়া ভাবিত। খাতা-কলম লইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৪)
সেজদি জ্বরের ঘোরে যেদিন দিদি প্রলাপ বকিতে লাগিলেন, ডাক্তার বলিলেন, “রোগিণীর মাথায় বরফের আইস-ব্যাগ দিতে হইবে।” ফরিদপুরে তখন বরফ পাওয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৭)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ রাত্তির পর্যন্ত জঙ্গলে এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়ালুম আমি। জঙ্গলটা একেবারে বিজন ছিল না। কেননা, সারা জঙ্গলে এখানে-ওখানে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৩)
সেজদি সেজদি ছিলেন আমার আরও আপনজন। তাঁর কথা লিখিতে আমার দুই চক্ষু অশ্রুভারাক্রান্ত হইয়া উঠে। কত ভাবে কত কৌশলেই যে

নিশিডাক
নিশিডাক আল মাহমুদ তার আহবান ছিলো নিশিডাকের শিসতোলা তীব্র বাঁশির মত। প্রতিটি মানুষের রক্তবাহী শিরায় কাঁপন দিয়ে তা বাজতো নদীগুলো

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৬)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এই সময়ে আমার পেছন দিকে কুকুরের গর্গর আওয়াজ আর মানুষের পায়ের শব্দ পেলুম। ফিরে দেখলুম, একটি