০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২৬)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আমরা পূর্বেই বলেছি স্থানীয়মান সহকারে সংখ্যাপাতন পদ্ধতি নিঃসন্দেহে মানব-জাতির একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার। তবে এটি কে, কবে এবং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায় যদি তিনি ইহাতে কৃতকার্য্য হইতে পারিতেন, তাহা হইলে তীর্থক্ষেত্রে প্রকৃত পুণ্যের সঞ্চয় করিয়া, চিরদিনই হিন্দুর নিকট আদরণীয়

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫২)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু ভব্যতা প্রকাশ নয় রকমে হয়- ১ মিষ্ট সম্ভাষণ, ২ মাথা নুইয়ে সম্মান প্রদর্শন, ৩ দুই হাত উঁচু করে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক কোয়ালিক শাসন-এর প্রেক্ষাপট আজতেকদের পূর্বপুরুষ সম্পর্কে একটি লোকগল্প প্রচলিত আছে। বলা হয় একটি ঈগল পাখি ক্যাকটাস পাতা ছিড়ে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২৫)

প্রদীপ কুমার মজুমদার বৌদ্ধ সাহিত্যে মুদ্রা, গণনা এবং সংখ্যায়ন এই তিন ধরণের গণিতের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়। মুদ্রা হচ্ছে আঙ্গুলের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫১)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু সামাজিক প্রথা হিউএনচাঙ সাধারণভাবে জাতিভেদ বর্ণনা করেছেন। এর খুঁটিনাটির গোলক-ধাঁধাঁর মধ্যে প্রবেশ ক’রে সময় নষ্ট করেন নি। তিনি

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় যিনি আজলান (Aztlan) থেকে এসেছেন। ১৮১০ খ্রিষ্টাব্দে আলেকজাণ্ডার ভন হুমবোলট প্রথম আজতেক (Aztec) শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। বাণিজ্য প্রথা, ধর্ম,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২৪)

প্রদীপ কুমার মজুমদার উন্নত ধরণের যন্ত্রপাতি এবং অন্যান্য নানা সুযোগ সুবিধা গণনার ক্ষেত্রে এবং লেখবার ক্ষেত্রে দেখা দেওয়ার ফলে এই

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫০)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু কেহ কেহ আছেন যাঁরা শাস্ত্রে গভীর জ্ঞানী, সংসারত্যাগী, সরলচিত্ত, অর্থে ও সাংসারিক নিন্দা-স্তুতি সম্বন্ধে সম্পূর্ণ নিরাসক্ত। রাজারা ও

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজবেক সত্যাতা এবং শাসন এক নজরে দেখলে বোঝা যাবে খুব বেশিদিন টিকে থালেনি। বাপগারির তালিকা অনুসরণ করে এই চিত্রটি