
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই অনুগ্রহবলে তাঁহারা অষ্টাদশ শতাব্দীতে সমগ্র ভারতবর্ষের এক অভাবনীয় কাণ্ডের অবতারণা করিয়া গিয়াছেন। বাদসাহ-নবাব হইতে ক্ষুদ্র

বিশ্বের প্রাচীনতম ডেজার্ট, যার সাথে জুড়ে আছে ইসলামের ইতিহাস
পুডিংয়ে সাধারণত ছোলা ও মটরশুঁটি ব্যবহার করা হয় না, তবে এগুলো কিন্তু বিশ্বের প্রাচীনতম এক ডেজার্ট বা শেষ পাতের মিষ্টি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় রোশনীবাগের বর্তমান সমাধিভবনের উত্তর দিকে ইহার প্রবেশদ্বার। প্রবেশদ্বার অতিক্রম করিয়া কয়েক পদ অগ্রসর হইলে-সৃজার সমাধিগৃহ দৃষ্ট

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ঝর ঝর শব্দে অবিরত ফোয়ারাগুলি সলিল বৃষ্টি করিতে থাকিত, সলিল ভরে পরিপূর্ণ পুষ্করিণী, চৌবাচ্চা, লহরগুলি ঈষৎ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সূদ্ধা উদ্দীন নানাবিধ সদ্গুণে সমলঙ্কত থাকিলেও তাঁহার কিঞ্চিৎ ইন্দ্রিয়দোষ ছিল। কাহারও কাহারও মতে যে ইন্দ্রিয়দোষের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় পূর্ব্বে আরও সুন্দর বোধ হইত, এক্ষণে বৃক্ষাদির সংখ্যা অধিক হওয়ায়, মুর্শিদাবাদের সুন্দর চিত্রকে অনেকটা আবৃত করিয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মসজেদের পশ্চাতে অর্থাৎ পশ্চিমদিকে সদররাস্তা; রাস্তা হইতে মজেদের দক্ষিণপার্শ্বে একটি পথ দিয়া মজেদের সম্মুখে উপস্থিত হইতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এইরুপ কথিত আছে যে, মোরাদকে এক বৎসরের মধ্যে মন্ত্রে নির্মাণের আদেশ দিলে, মোরাদ জাফর খাঁর নিকট