
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বাঙ্গলারাজ্য দিল্লীসাম্রাজ্য হইতে বিচ্ছিন্ন হয়। তাহার পর সুপ্রসিদ্ধ শের শাহা বাঙ্গলা ও দিল্লী

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সমস্ত ভিত্তি এক্ষণে জঙ্গলে পরিপূর্ণ; তথায় একটি ফোয়ারার হ্রদ বা চৌবাচ্চা দেখা যায়। তাহার কিয়দংশ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গোপালচাঁদের আবেদন অগ্রাহ্য হইলে, তিনি অত্যন্ত অর্থকষ্টে পতিত হইয়া, অবশেষে হতাশ-হৃদয়ে ইহ জীবনের লীলা শেষ করেন।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সুতরাং কিষণচাদকে স্বতন্ত্র বৃত্তি প্রদান করিতে তাঁহারা সক্ষম নহেন। গোবিন্দচাঁদের মৃত্যুর পর তিনি জীবিত থাকিলে সে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় করিয়া থাকেন। ওয়ারেন হেষ্টিংস হরকচাঁদকে যে অনুগ্রহ দেখাইবেন বলিয়া ব্যক্ত করিয়াছিলেন, লর্ড কর্ণওয়ালিস্ তাহা অবগত হইয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ইহার পর ওয়ারেন হেষ্টিংস গবর্ণর জেনেরাল-পদে প্রতিষ্ঠিত হইয়া, খাল্ল্সা বা রাজস্ববিভাগ মুর্শিদাবাদ হইতে স্থানান্তরিত করায়, জগৎশেঠদিগের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় খোশালচাঁদ ১৭৬৫ খৃঃ অব্দের নবেম্বর মাসে ক্লাইবকে আপনাদিগের দুরবস্থার কথা জানাইলে, ক্লাইব এইরূপ কর্কশভাবে তাহার উত্তর

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর কাসেমের গুরবস্থার পর তাঁহারা বাদশাহ শাহআলম ও অযোধ্যার নবাব-উজিরের হস্তে পতিত হইয়াছিলেন। মীরজাফর দ্বিতীয় ধার

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় আমি যখনই তাহাদিগকে আহবান করি- য়াছি, তখনই তাহারা আমার আদেশ অমান্য করিয়াছে এবং আমাকে তাহাদের শত্রু

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাব জগৎশেঠকে বন্দী করিলে, ভান্সিটার্ট বিরক্ত হইয়া তাঁহাকে এক পত্র লিখিয়া পাঠান। তিনি আমিয়ট সাহেবের নিকট