রিস্ট্রাকচারিংয়ের লক্ষ্য ও প্রভাব
মাসের শেষে ওপেনএআই একটি রিক্যাপিটালাইজেশন সম্পন্ন করেছে—ননপ্রফিট ফাউন্ডেশনের অধীনে লাভজনক করপোরেশন। মাইক্রোসফটের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কও গভীর হয়েছে। উদ্দেশ্য স্পষ্ট: বিপুল কম্পিউট ব্যয়ের গবেষণা চালিয়ে যাওয়া, পণ্য দ্রুত স্কেল করা, ও স্থায়ী রাজস্বধারা গড়া। তবে এতে এজিআই–কেন্দ্রিক প্রত্যাশা ও গভার্ন্যান্স চাপ বেড়েছে—নিরাপত্তা গবেষণা, ওপেন সায়েন্স ও করপোরেট চাহিদার ভারসাম্য কতটা রাখা যাবে? কনটেন্ট–মডারেশন, কপিরাইট ও ডিপফেক ঝুঁকিও বৃহৎ ইউজারবেসের সঙ্গে বাড়ছে।
নীতিনির্ধারণ, প্রতিযোগিতা ও ডেভেলপার ইকোসিস্টেম
প্রতিদ্বন্দ্বীরা দ্রুত অবস্থান বদলাচ্ছে। গুগল, অ্যানথ্রপিক, মেটা ও নতুনরা জিপিইউ সরবরাহ নিশ্চিত করা ও এন্টারপ্রাইজ চুক্তিতে দৌড়াচ্ছে। মাইক্রোসফটের গভীর সংযোগ আজুরকে বিতরণে সুবিধা দিলেও ওপেনএআই–এর রোডম্যাপ ও ভাবমূর্তির ঝুঁকিও বেড়ায়। ডেভেলপারদের জন্য সুফল—দাম ও প্রোডাক্ট ক্যাডেন্সে স্বচ্ছতা; কুফল—ক্লাউড, মডেল এপিআই, ভেক্টর ডেটাবেসে লক-ইন। নীতিনির্ধারকেরা মডেল ট্রান্সপারেন্সি, কম্পিউট থ্রেশহোল্ড ও ট্রেনিং ডেটার অধিকার নজরে রাখবেন। নিরাপত্তা ইভ্যাল, স্বচ্ছ প্রকাশনা ও প্রতিযোগিতা–বিরোধী একচেটিয়াকে এড়িয়ে চলতে পারলে এই কাঠামো যুক্তিযুক্ত হবে; নচেৎ যুক্তরাষ্ট্র–ইইউ দুই বাজারেই নতুন নজরদারি ডেকে আনতে পারে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















