১১:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

ঝিনাইদহে নবগঙ্গা নদীতে দুই শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু

ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের পরিচয়

নিহত দুই শিশু হলো—আরিয়ান (৪), সোহেল মিয়ার ছেলে, এবং তাসনিম (৪), ইমদাদুল ইসলাম তাড়ামিয়ার মেয়ে। তারা দুজনই উপজেলার কাটলামারী কুঠিরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

ঝিনাইদহে খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

দুর্ঘটনার বিবরণ

কাটলামারী পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আল মামুন জানান, তিন শিশু একসঙ্গে নদীতে গোসল করতে গিয়েছিল। সেখানে আরিয়ান ও তাসনিম পা পিছলে গভীর পানিতে পড়ে যায়। তারা আর ভেসে উঠতে পারেনি।

উদ্ধার অভিযান

তৃতীয় শিশুটি দ্রুত দৌড়ে বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানায়। পরে স্থানীয়রা নদী থেকে আরিয়ান ও তাসনিমের মৃতদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশে নারী পুরুষ সমানতালে এগিয়ে

পুলিশের বক্তব্য

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এটি একটি দুর্ঘটনা বলে পরিবার জানিয়েছে। কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। মরদেহ দুটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে দাফনের জন্য।

স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, নদীর ওই অংশে শিশুদের গোসল করতে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হলেও নজরদারির অভাব রয়েছে। এ দুর্ঘটনা গ্রামজুড়ে শোকের ছায়া ফেলেছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৫৭)

ঝিনাইদহে নবগঙ্গা নদীতে দুই শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু

০৮:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের পরিচয়

নিহত দুই শিশু হলো—আরিয়ান (৪), সোহেল মিয়ার ছেলে, এবং তাসনিম (৪), ইমদাদুল ইসলাম তাড়ামিয়ার মেয়ে। তারা দুজনই উপজেলার কাটলামারী কুঠিরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

ঝিনাইদহে খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

দুর্ঘটনার বিবরণ

কাটলামারী পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আল মামুন জানান, তিন শিশু একসঙ্গে নদীতে গোসল করতে গিয়েছিল। সেখানে আরিয়ান ও তাসনিম পা পিছলে গভীর পানিতে পড়ে যায়। তারা আর ভেসে উঠতে পারেনি।

উদ্ধার অভিযান

তৃতীয় শিশুটি দ্রুত দৌড়ে বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানায়। পরে স্থানীয়রা নদী থেকে আরিয়ান ও তাসনিমের মৃতদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশে নারী পুরুষ সমানতালে এগিয়ে

পুলিশের বক্তব্য

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এটি একটি দুর্ঘটনা বলে পরিবার জানিয়েছে। কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। মরদেহ দুটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে দাফনের জন্য।

স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, নদীর ওই অংশে শিশুদের গোসল করতে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হলেও নজরদারির অভাব রয়েছে। এ দুর্ঘটনা গ্রামজুড়ে শোকের ছায়া ফেলেছে।