০২:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
সম্পর্কের উষ্ণতা ধরে রাখা উচিৎ, পারিবারিক সীমারেখা রক্ষা করে উৎসব উদযাপনের জ্ঞান শৈশবের গভীর ক্ষত থেকে লেখা এক রন্ধনশিল্পীর আত্মস্বীকারোক্তি মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৬৪) ক্ষমতার নৃত্য: ট্রাম্পের হোয়াইট হাউস বলরুম প্রকল্পে দানের আড়ালে ব্যবসায়িক স্বার্থের খেলা জোহরান মামদানির সিরিয়ান স্ত্রী রামা দুয়াজি সম্পর্কে এই বিষয়গুলো কি জানেন? পুঁজিবাজারে পতনের ধারা অব্যাহত: সপ্তাহ শেষে ডিএসই ও সিএসই লাল সূচকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যু সংবিধান উপেক্ষা করে গণভোটের তাড়াহুড়ো জনমনে সন্দেহ জাগাচ্ছে: আমীর খসরু শেয়ারবাজারে পতন: সপ্তাহ শেষে লাল সংকেতে ডিএসই ও সিএসই ব্যাংক একীভূতকরণে বিনিয়োগকারীদের ক্ষোভ: পদত্যাগ দাবি ও আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পদ্মশ্রী’তে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মভূষণে সম্মানিত হলেন মিঠুন চক্রবর্তী এবং উষা উত্থুপ   

  • Sarakhon Report
  • ০৭:৩৬:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
  • 28

সারাক্ষণ ডেস্ক 

রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা পদ্মশ্রী, মিঠুন চক্রবর্তী এবং গায়িকা ঊষা উত্থুপ  রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে থেকে ‘পদ্মভূষণ ‘ পুরস্কার গ্রহণ করেন।

রবীন্দ্র  সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে রবীন্দ্র সংগীতের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক ‘পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত করা হয়েছে।  শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ২০১৬ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার-‘স্বাধীনতা দিবস পদক’ সহ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।

 

 

৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসের সন্ধ্যায় পদ্ম ভূষণ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। গায়িকা ঊষা উত্থুপ পদ্ম পুরস্কারে ভূষিত হয়ে  বলেছেন, “আমি খুব খুশি। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় মুহূর্ত।

সরকারের কাছে থেকে ‘পদ্মভূষণ পুরুস্কারে ভূষিত হওয়া এটি আমার জন্য অনেক আনন্দের।জন্মসূত্রে বাঙালি না হলেও সঙ্গীতশিল্পী উষা উত্থুপের মনপ্রাণ জুড়ে রয়েছে বাংলা। সব সময় তার কপালে ‘ক’ লেখা টিপ বলে দেয় বাংলার প্রতি তার ভালবাসা। তার কণ্ঠে ‘কলকাতা কলকাতা ডোন্ট ওয়ারি কলকাতা’ গানটি সব বাঙালির মন ছুঁয়ে গেছে।

 

 

পাঁচ দশকেরও বেশি কর্মজীবনে, ঊষা উত্থুপ ‘রাম্বা হো হো’, ‘হরি ওম হরি’, ‘কোই ইয়াহান আহা’, ‘ওয়ান টু চা চা চা’ এবং ‘ডার্লিং’-এর মতো বেশ কিছু হিট গান দিয়ে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন। .

তার অনন্য এবং শক্তিশালী কন্ঠ তাকে সঙ্গীত শিল্পে নিজের জন্য একটি বিশেষ স্থান তৈরি করতে সাহায্য করেছে। তিনি কয়েকটি ছবিতেও অভিনয় করেছেন।

এদিকে শিল্পকলা ইন্ডাস্ট্রিতে জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর দীর্ঘ অভিনয় যাত্রা ছিল বর্ণময়। তার বিভিন্ন ভাষায় অভিনয় শ্রোতাদের মনে এক ভিন্ন জায়গা করে নিয়েছে। মিঠুন চক্রবর্তী বাংলা চলচ্চিত্র জগতে ১৯৭৬ সালে বিখ্যাত পরিচালক মৃণাল সেনের ‘মৃগয়া’ সিনেমা দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন। প্রথম ছবিতেই তার অভিনয় প্রশংসা পায়।

 

ডিসকো ড্যান্সার ছিল তার জীবনের গতি ঘোরানোর চাকা

একই বছর দুলাল গুহ পরিচালিত ‘দো আনজানে’ হিন্দি সিনেমা দিয়ে বলিউডে এ অভিনেতার অভিষেক। এরপর আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়ে ভক্ত-দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী আসন করে নেন। তার অভিনয়ে বারবার মুগ্ধ হন দর্শকরা।

পদ্মভূষণ পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি জানাতে গিয়ে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, আমি গর্বিত। এ পুরস্কার পেয়ে ভীষণ খুশি। আমি নিজের জন্য কখনো কারও কাছ থেকে কিছু চাইনি। আমি যখন ফোন পেলাম যে আপনাকে পদ্মভূষণ দেওয়া হচ্ছে, আমি এক মিনিটের জন্য নীরব ছিলাম। কারণ আমি এটি একদমই আশা করিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

সম্পর্কের উষ্ণতা ধরে রাখা উচিৎ, পারিবারিক সীমারেখা রক্ষা করে উৎসব উদযাপনের জ্ঞান

পদ্মশ্রী’তে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মভূষণে সম্মানিত হলেন মিঠুন চক্রবর্তী এবং উষা উত্থুপ   

০৭:৩৬:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক 

রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা পদ্মশ্রী, মিঠুন চক্রবর্তী এবং গায়িকা ঊষা উত্থুপ  রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে থেকে ‘পদ্মভূষণ ‘ পুরস্কার গ্রহণ করেন।

রবীন্দ্র  সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে রবীন্দ্র সংগীতের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক ‘পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত করা হয়েছে।  শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ২০১৬ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার-‘স্বাধীনতা দিবস পদক’ সহ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।

 

 

৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসের সন্ধ্যায় পদ্ম ভূষণ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। গায়িকা ঊষা উত্থুপ পদ্ম পুরস্কারে ভূষিত হয়ে  বলেছেন, “আমি খুব খুশি। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় মুহূর্ত।

সরকারের কাছে থেকে ‘পদ্মভূষণ পুরুস্কারে ভূষিত হওয়া এটি আমার জন্য অনেক আনন্দের।জন্মসূত্রে বাঙালি না হলেও সঙ্গীতশিল্পী উষা উত্থুপের মনপ্রাণ জুড়ে রয়েছে বাংলা। সব সময় তার কপালে ‘ক’ লেখা টিপ বলে দেয় বাংলার প্রতি তার ভালবাসা। তার কণ্ঠে ‘কলকাতা কলকাতা ডোন্ট ওয়ারি কলকাতা’ গানটি সব বাঙালির মন ছুঁয়ে গেছে।

 

 

পাঁচ দশকেরও বেশি কর্মজীবনে, ঊষা উত্থুপ ‘রাম্বা হো হো’, ‘হরি ওম হরি’, ‘কোই ইয়াহান আহা’, ‘ওয়ান টু চা চা চা’ এবং ‘ডার্লিং’-এর মতো বেশ কিছু হিট গান দিয়ে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন। .

তার অনন্য এবং শক্তিশালী কন্ঠ তাকে সঙ্গীত শিল্পে নিজের জন্য একটি বিশেষ স্থান তৈরি করতে সাহায্য করেছে। তিনি কয়েকটি ছবিতেও অভিনয় করেছেন।

এদিকে শিল্পকলা ইন্ডাস্ট্রিতে জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর দীর্ঘ অভিনয় যাত্রা ছিল বর্ণময়। তার বিভিন্ন ভাষায় অভিনয় শ্রোতাদের মনে এক ভিন্ন জায়গা করে নিয়েছে। মিঠুন চক্রবর্তী বাংলা চলচ্চিত্র জগতে ১৯৭৬ সালে বিখ্যাত পরিচালক মৃণাল সেনের ‘মৃগয়া’ সিনেমা দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন। প্রথম ছবিতেই তার অভিনয় প্রশংসা পায়।

 

ডিসকো ড্যান্সার ছিল তার জীবনের গতি ঘোরানোর চাকা

একই বছর দুলাল গুহ পরিচালিত ‘দো আনজানে’ হিন্দি সিনেমা দিয়ে বলিউডে এ অভিনেতার অভিষেক। এরপর আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়ে ভক্ত-দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী আসন করে নেন। তার অভিনয়ে বারবার মুগ্ধ হন দর্শকরা।

পদ্মভূষণ পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি জানাতে গিয়ে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, আমি গর্বিত। এ পুরস্কার পেয়ে ভীষণ খুশি। আমি নিজের জন্য কখনো কারও কাছ থেকে কিছু চাইনি। আমি যখন ফোন পেলাম যে আপনাকে পদ্মভূষণ দেওয়া হচ্ছে, আমি এক মিনিটের জন্য নীরব ছিলাম। কারণ আমি এটি একদমই আশা করিনি।