বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও গভীর করার অঙ্গীকার নিয়ে নতুন থাই রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেছেন। বঙ্গভবনে আয়োজিত এই আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে দুই দেশের বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও পারস্পরিক সহযোগিতা আরও জোরদারের আশা ব্যক্ত করা হয়।
বঙ্গভবনে আনুষ্ঠানিক পরিচয়পত্র পেশ
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত থাইল্যান্ডের আবাসিক রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেছেন। এ উপলক্ষে বঙ্গভবনে এক আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সহযোগিতা বাড়ানোর আশা
নতুন রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও গভীর হবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ খাতে সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত হবে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে ঘনিষ্ঠ, তাই উভয় দেশের পারস্পরিক স্বার্থে সহযোগিতার সুযোগ আরও বৃদ্ধি করা উচিত।
দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা কামনা
থাই রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে তিনি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবেন। একই সঙ্গে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁর দায়িত্ব পালনে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা কামনা করেন।
পারস্পরিক উন্নয়নের নতুন দিগন্ত
রাষ্ট্রপতি ও রাষ্ট্রদূতের এই সৌজন্য সাক্ষাৎ দুই দেশের সম্পর্কের নতুন অধ্যায় সূচনার বার্তা দিয়েছে। উভয় পক্ষের আশাবাদ—দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড সম্পর্ক আরও দৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হবে।
#বাংলাদেশ_থাইল্যান্ড #কূটনীতি #রাষ্ট্রপতি #বঙ্গভবন #দ্বিপাক্ষিকসম্পর্ক #আন্তর্জাতিকসম্পর্ক #সারাক্ষণরিপোর্ট
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















