০৫:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
পরিষ্কার জ্বালানির প্রবৃদ্ধিতে বৈশ্বিক নিঃসরণ স্থিতিশীল, তবে চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে বিশ্বজুড়ে এআই ব্যবহারের গতি বাড়ায় নতুন নিরাপত্তা স্তর ঘোষণা ওপেনএআইয়ের শীতের শুরুতে যুদ্ধের চাপ বাড়াচ্ছে ইউক্রেন, দীর্ঘ সংঘাতের ইঙ্গিত মস্কোর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে নতুন কড়াকড়ি, চাপের মুখে বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির চাপ বাড়ছে,মানবিক সহায়তা নিয়ে উদ্বেগ চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে ভিয়েতনামের বিরল খনিজে ১৯ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ এলএস ইকো এনার্জির নতুন মুম্বাই বিমানবন্দর চালু, উড়োজাহাজ খাতে আদানির এক লাখ কোটি টাকার বাজি চীনা রাষ্ট্রায়ত্ত খনি কোম্পানির ১২০ কোটি ডলারের চুক্তি, ইকুয়েডরের বড় তামা প্রকল্প কিনছে জিয়াংসি কপার সিউলই পারে যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়া পরমাণু আলোচনা পুনরুজ্জীবিত করতে: বাস্তবতার পথে নতুন কৌশল মার্কিন বাজারে ভারতের রপ্তানি বাড়লেও ভেতরে দুর্বলতার ইঙ্গিত দেখছেন বিশেষজ্ঞরা

চলছো কি দিগন্তের পথে?

আমি আসলেই যে কোন মুহূর্তে দিগন্ত রেখার সঙ্গে মিলিয়ে যেতে পারি-
কোন শেকল, কোন দুর্বাদল কোন মায়াবি ফুল-
না কোন অন্ধকার রাত-
কোন নদীর তীর-
হোক সে গঙ্গা, পদ্মা, মেকং, ডানিউব-
সকলেই মুহূর্ত মাত্র।
আমি অগ্নিজাত কি, অগ্নিজাত না-
তাও ভাবি না-

আসলে ভেবে দেখিনি কোন কিছুই-
চাইনি কোন কিছুই-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই জড়িয়ে যায়-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই ছাড়িয়ে যায়-

দূর থেকে গভীর নিস্তব্ধতায় হেঁকে ওঠে
অজানা সুর-
বলে “চলছো কি দিগন্তের পথে?”
অচেনা হাসি ভেঙে ভেঙে
রোদের রেখার মতো চলে যায় সামনে দিয়ে-
তাদের মুক্তো ছড়ানো পথে-
চাঁদনি রাতে হয়তো নেচে যায় কেউ –
হয়তো সে শরীরি, হয়তো অশরীরি-

মাঝে মাঝে তাই নিজের শরীরও
হয়ে যায় অশরীরি-
তখন অট্টহাসি ফেটে পড়ে চারপাশে –
মনে হয় শোনে সে হাসি কেউ বা শোনে না

ক্ষতি নেই, ক্ষতি হলেও ক্ষতি কি?
আনন্দ এসে আরও নিবিড় আলিঙ্গনে বাঁধলে
শরীরটি হারিয়ে যায়-
তখন নিজেই দিগন্ত রেখা-
শুধু দৃষ্টি সীমায়-
আর কিছু নই।

জনপ্রিয় সংবাদ

মধ্য এশিয়ায় বিরল স্নো লেপার্ড শাবকের দেখা, সংরক্ষণ প্রচেষ্টায় আশার আলো

চলছো কি দিগন্তের পথে?

০৮:১০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

আমি আসলেই যে কোন মুহূর্তে দিগন্ত রেখার সঙ্গে মিলিয়ে যেতে পারি-
কোন শেকল, কোন দুর্বাদল কোন মায়াবি ফুল-
না কোন অন্ধকার রাত-
কোন নদীর তীর-
হোক সে গঙ্গা, পদ্মা, মেকং, ডানিউব-
সকলেই মুহূর্ত মাত্র।
আমি অগ্নিজাত কি, অগ্নিজাত না-
তাও ভাবি না-

আসলে ভেবে দেখিনি কোন কিছুই-
চাইনি কোন কিছুই-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই জড়িয়ে যায়-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই ছাড়িয়ে যায়-

দূর থেকে গভীর নিস্তব্ধতায় হেঁকে ওঠে
অজানা সুর-
বলে “চলছো কি দিগন্তের পথে?”
অচেনা হাসি ভেঙে ভেঙে
রোদের রেখার মতো চলে যায় সামনে দিয়ে-
তাদের মুক্তো ছড়ানো পথে-
চাঁদনি রাতে হয়তো নেচে যায় কেউ –
হয়তো সে শরীরি, হয়তো অশরীরি-

মাঝে মাঝে তাই নিজের শরীরও
হয়ে যায় অশরীরি-
তখন অট্টহাসি ফেটে পড়ে চারপাশে –
মনে হয় শোনে সে হাসি কেউ বা শোনে না

ক্ষতি নেই, ক্ষতি হলেও ক্ষতি কি?
আনন্দ এসে আরও নিবিড় আলিঙ্গনে বাঁধলে
শরীরটি হারিয়ে যায়-
তখন নিজেই দিগন্ত রেখা-
শুধু দৃষ্টি সীমায়-
আর কিছু নই।