০৫:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের উপকূলীয় শহর ওওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল শতাধিক ঘর বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুতে এগোচ্ছে জাপান গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন

চলছো কি দিগন্তের পথে?

আমি আসলেই যে কোন মুহূর্তে দিগন্ত রেখার সঙ্গে মিলিয়ে যেতে পারি-
কোন শেকল, কোন দুর্বাদল কোন মায়াবি ফুল-
না কোন অন্ধকার রাত-
কোন নদীর তীর-
হোক সে গঙ্গা, পদ্মা, মেকং, ডানিউব-
সকলেই মুহূর্ত মাত্র।
আমি অগ্নিজাত কি, অগ্নিজাত না-
তাও ভাবি না-

আসলে ভেবে দেখিনি কোন কিছুই-
চাইনি কোন কিছুই-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই জড়িয়ে যায়-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই ছাড়িয়ে যায়-

দূর থেকে গভীর নিস্তব্ধতায় হেঁকে ওঠে
অজানা সুর-
বলে “চলছো কি দিগন্তের পথে?”
অচেনা হাসি ভেঙে ভেঙে
রোদের রেখার মতো চলে যায় সামনে দিয়ে-
তাদের মুক্তো ছড়ানো পথে-
চাঁদনি রাতে হয়তো নেচে যায় কেউ –
হয়তো সে শরীরি, হয়তো অশরীরি-

মাঝে মাঝে তাই নিজের শরীরও
হয়ে যায় অশরীরি-
তখন অট্টহাসি ফেটে পড়ে চারপাশে –
মনে হয় শোনে সে হাসি কেউ বা শোনে না

ক্ষতি নেই, ক্ষতি হলেও ক্ষতি কি?
আনন্দ এসে আরও নিবিড় আলিঙ্গনে বাঁধলে
শরীরটি হারিয়ে যায়-
তখন নিজেই দিগন্ত রেখা-
শুধু দৃষ্টি সীমায়-
আর কিছু নই।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম

চলছো কি দিগন্তের পথে?

০৮:১০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

আমি আসলেই যে কোন মুহূর্তে দিগন্ত রেখার সঙ্গে মিলিয়ে যেতে পারি-
কোন শেকল, কোন দুর্বাদল কোন মায়াবি ফুল-
না কোন অন্ধকার রাত-
কোন নদীর তীর-
হোক সে গঙ্গা, পদ্মা, মেকং, ডানিউব-
সকলেই মুহূর্ত মাত্র।
আমি অগ্নিজাত কি, অগ্নিজাত না-
তাও ভাবি না-

আসলে ভেবে দেখিনি কোন কিছুই-
চাইনি কোন কিছুই-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই জড়িয়ে যায়-
পায়ে পায়ে অনেক কিছুই ছাড়িয়ে যায়-

দূর থেকে গভীর নিস্তব্ধতায় হেঁকে ওঠে
অজানা সুর-
বলে “চলছো কি দিগন্তের পথে?”
অচেনা হাসি ভেঙে ভেঙে
রোদের রেখার মতো চলে যায় সামনে দিয়ে-
তাদের মুক্তো ছড়ানো পথে-
চাঁদনি রাতে হয়তো নেচে যায় কেউ –
হয়তো সে শরীরি, হয়তো অশরীরি-

মাঝে মাঝে তাই নিজের শরীরও
হয়ে যায় অশরীরি-
তখন অট্টহাসি ফেটে পড়ে চারপাশে –
মনে হয় শোনে সে হাসি কেউ বা শোনে না

ক্ষতি নেই, ক্ষতি হলেও ক্ষতি কি?
আনন্দ এসে আরও নিবিড় আলিঙ্গনে বাঁধলে
শরীরটি হারিয়ে যায়-
তখন নিজেই দিগন্ত রেখা-
শুধু দৃষ্টি সীমায়-
আর কিছু নই।