০৮:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
পাকিস্তানের দুর্ভিক্ষের বছর? প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রত্যাশীদের আমরণ অনশন ৬৫ ঘণ্টা অতিক্রম, সরকারের নীরবতা অব্যাহত গণভোটের কোনো সাংবিধানিক ভিত্তি নেই: বিএনপি নেতা আমীর খসরু শাহবাগে শিক্ষকদের সমাবেশ ছত্রভঙ্গে পুলিশের পদক্ষেপের পক্ষে ডিএমপি গণভোটের জন্যে সাত দিনের আলটিমেটাম অগ্রহণযোগ্য: সরকারের সমালোচনায় সালাহউদ্দিন শাহবাগে শিক্ষক-পুলিশ সংঘর্ষে আহত ১২০ জন প্রবল বৃষ্টিতে গাবা ম্যাচ বাতিল, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি২০ সিরিজ জিতল ভারত চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে পাকিস্তানি নৌযান ‘পিএনএস সাইফ’ কিছু রাজনৈতিক দলের পদক্ষেপ জনগণের অধিকার বিপন্ন করতে পারে: তারেক রহমান নাইজেরিয়া বন্যপ্রাণী পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির আইন পাস করল

বড় টেকের চাপের মুখে ইইউ এইআই আইন বাস্তবায়ন বিলম্বে বিবেচনায়

ইউরোপীয় কমিশন তাদের ঐতিহাসিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইনের বাস্তবায়নের সময়সীমা এক বছর পিছিয়ে দেওয়ার চিন্তা করছে। ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো বলছে সময়সীমা খুবই কম এবং এটি উদ্ভাবনে বাধা সৃষ্টি করবে।

এইআই অ্যাক্ট ২০২৪ সালে পাস হয়েছিল এবং এটি বিশ্বের প্রথম ব্যাপক নিয়ন্ত্রণ কাঠামো হিসেবে পরিচিত। তবে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ ধারাগুলো নিয়ে ব্যবসায়িক চাপের কারণে ইইউ নতুন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, সময়সীমা পিছিয়ে দিলে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা ক্ষুণ্ন হতে পারে। অন্যদিকে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো মনে করছে, একটি “গ্রেস পিরিয়ড” উদ্ভাবন ও নিরাপত্তার ভারসাম্য রাখতে সহায়ক হবে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউরোপ এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নীতি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছে, যেখানে এখনো স্বেচ্ছামূলক নির্দেশনার উপরই বেশি জোর দেওয়া হয়। নভেম্বরের মাঝামাঝি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে।

জনপ্রিয় সংবাদ

পাকিস্তানের দুর্ভিক্ষের বছর?

বড় টেকের চাপের মুখে ইইউ এইআই আইন বাস্তবায়ন বিলম্বে বিবেচনায়

০৬:৩৪:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫

ইউরোপীয় কমিশন তাদের ঐতিহাসিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইনের বাস্তবায়নের সময়সীমা এক বছর পিছিয়ে দেওয়ার চিন্তা করছে। ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো বলছে সময়সীমা খুবই কম এবং এটি উদ্ভাবনে বাধা সৃষ্টি করবে।

এইআই অ্যাক্ট ২০২৪ সালে পাস হয়েছিল এবং এটি বিশ্বের প্রথম ব্যাপক নিয়ন্ত্রণ কাঠামো হিসেবে পরিচিত। তবে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ ধারাগুলো নিয়ে ব্যবসায়িক চাপের কারণে ইইউ নতুন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, সময়সীমা পিছিয়ে দিলে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা ক্ষুণ্ন হতে পারে। অন্যদিকে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো মনে করছে, একটি “গ্রেস পিরিয়ড” উদ্ভাবন ও নিরাপত্তার ভারসাম্য রাখতে সহায়ক হবে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউরোপ এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নীতি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছে, যেখানে এখনো স্বেচ্ছামূলক নির্দেশনার উপরই বেশি জোর দেওয়া হয়। নভেম্বরের মাঝামাঝি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে।