পপ তারকা সাবরিনা কার্পেন্টার ইউনিভার্সাল পিকচার্সের নতুন মিউজিকাল ‘অ্যালিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড’-এ প্রথমবার বড় স্টুডিওর প্রধান চরিত্রে। গত বছরের স্টেজ-স্ট্রিমিং জোয়ারের পর এটি তাঁর অভিনয়-কণ্ঠ—দুই দিকই তুলে ধরার মঞ্চ। নির্মাতারা সমকালীন পরিচয়, খ্যাতি ও কৌতূহলের মাশুল—এই তিন সূত্রে কাহিনি সাজাচ্ছেন; মৌলিক গান ও পুনর্নির্মিত ওয়ান্ডারল্যান্ড থাকবে। প্লট-ডিটেল গোপন হলেও প্রাথমিক ধারণা বলছে—এক তরুণীর ফ্যান্টাসি জার্নি বাস্তব-ভার্চুয়াল সীমানা মুছে দেয়। স্টুডিওগুলো যখন মিউজিক-ড্রিভেন আইপিতে ভর করছে, তখন এই কাস্টিং প্লেলিস্ট-ভিত্তিক ফ্যানবেসকে টিকিট বিক্রিতে রূপ দিতে পারে।
সঠিক পরিচালক, সুরকার ও মুক্তির সময় বেছে নিতে পারলে ছবি হলিডে স্লেটে বড় খেলোয়াড় হতে পারে। সাউন্ডট্র্যাক-সিঙ্গেলের সীমা ঝাপসা—স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে গান যেমন হিট, তেমনই থিয়েটারেও রিপিট ভিজিট টানে। কার্পেন্টারের জন্য এটি ভাইরাল সিঙ্গেল থেকে পূর্ণাঙ্গ চরিত্রাভিনয়ে ওঠার ধাপ; স্টুডিওর কাছে জেন-জেডের ‘সঙ-ফার্স্ট’ অভ্যাসকে হলমুখী করানোর পরীক্ষা। পরিচালক ও সহশিল্পীদের নাম শিগগিরই আসতে পারে; ফ্যাশন, ফিল্টার, লাইভ-সেশন—ব্র্যান্ড টাই-ইনে ওয়ান্ডারল্যান্ডকে মুক্তির অনেক আগে থেকেই আলোচনায় রাখা হবে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















