০১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

গাজায় মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়া শিশুর মৃত্যু

  • Sarakhon Report
  • ০৬:১৫:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
  • 20

সারাক্ষণ ডেস্ক

দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলার পর মৃত মায়ের গর্ভ জন্ম নেয়া শিশুটির মৃত্যু হয়েছে । রবিবার মধ্যরাতের কিছু পরেই রাফাহ হাসপাতালে সিজারিয়ান সেকশনে শিশুটির জন্ম হয়। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে ডাক্তাররা একটি হ্যান্ড পাম্প ব্যবহার করে তার ফুসফুসে বাতাস ঠেলে শিশুটিকে পুনরুজ্জীবিত করেন। তবে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শিশুটি মারা যান এবং তাঁর মায়ের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়। যাঁর নামে তাঁর নাম সাবরিন রাখা হয়েছিল।

গত সপ্তাহান্তে রাফায় দুটি বিমান হামলায় নিহত ১৬ শিশুর মধ্যে বেবি সাবরিনও ছিল। তারা যেখানে থাকত সেই আবাসন কমপ্লেক্সকে লক্ষ্য করে বোমা হামলায় সবাই নিহত হয়।

 

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে যে, তারা হামাসের যোদ্ধাদের এবং পরিকাঠামোকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল। সাবরিনের মা, যিনি সাবরিন নামেও পরিচিত, তখন সাড়ে সাত মাসের গর্ভবতী ছিলেন। যখন মধ্যরাতের ঠিক আগে আল-সাকানি পরিবারের বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলা হয়েছিল যখন তিনি, তার স্বামী শুকরি এবং তাদের তিন বছরের মেয়ে মালাক ঘুমিয়ে ছিলেন।

তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন এবং তার স্বামী ও মালাক নিহত হন। কিন্তু উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর সময় শিশুটি তার মায়ের গর্ভে বেঁচে ছিল।

তাঁরা সাবরিনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। যেখানে চিকিৎসকরা শিশুটিকে প্রসবের জন্য একটি জরুরি সিজারিয়ান সেকশন করেন। শিশু সাবরিনকে পরে একটি ইনকিউবেটরে রাখা হয়েছিল। এ সময় চিকিৎসকরা তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান।

 

গাজায় মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়া শিশুর মৃত্যু

০৬:১৫:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলার পর মৃত মায়ের গর্ভ জন্ম নেয়া শিশুটির মৃত্যু হয়েছে । রবিবার মধ্যরাতের কিছু পরেই রাফাহ হাসপাতালে সিজারিয়ান সেকশনে শিশুটির জন্ম হয়। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে ডাক্তাররা একটি হ্যান্ড পাম্প ব্যবহার করে তার ফুসফুসে বাতাস ঠেলে শিশুটিকে পুনরুজ্জীবিত করেন। তবে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শিশুটি মারা যান এবং তাঁর মায়ের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়। যাঁর নামে তাঁর নাম সাবরিন রাখা হয়েছিল।

গত সপ্তাহান্তে রাফায় দুটি বিমান হামলায় নিহত ১৬ শিশুর মধ্যে বেবি সাবরিনও ছিল। তারা যেখানে থাকত সেই আবাসন কমপ্লেক্সকে লক্ষ্য করে বোমা হামলায় সবাই নিহত হয়।

 

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে যে, তারা হামাসের যোদ্ধাদের এবং পরিকাঠামোকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল। সাবরিনের মা, যিনি সাবরিন নামেও পরিচিত, তখন সাড়ে সাত মাসের গর্ভবতী ছিলেন। যখন মধ্যরাতের ঠিক আগে আল-সাকানি পরিবারের বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলা হয়েছিল যখন তিনি, তার স্বামী শুকরি এবং তাদের তিন বছরের মেয়ে মালাক ঘুমিয়ে ছিলেন।

তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন এবং তার স্বামী ও মালাক নিহত হন। কিন্তু উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর সময় শিশুটি তার মায়ের গর্ভে বেঁচে ছিল।

তাঁরা সাবরিনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। যেখানে চিকিৎসকরা শিশুটিকে প্রসবের জন্য একটি জরুরি সিজারিয়ান সেকশন করেন। শিশু সাবরিনকে পরে একটি ইনকিউবেটরে রাখা হয়েছিল। এ সময় চিকিৎসকরা তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান।