০৮:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতের শো-কজ নোটিশে শাহজাহান চৌধুরী জার্মানির সমর্থনে শক্তিকন্যার গ্র্যাজুয়েশন: সবুজ জ্বালানি রূপান্তরে নতুন নারী নেতৃত্ব প্যাডেল স্টিমার মাহমুদ কি আদৌ যাবে জীবনানন্দের বরিশালে? গাজীপুরে পোশাক কারখানা বন্ধের নোটিশে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ ৯ দিন পর ফরিদপুরে উদ্ধার হলো নিখোঁজ শ্রমিক দল নেতার মরদেহ শেয়ারবাজার: ডিএসই নিচে নামলেও সিএসই দিনে শেষে ঊর্ধ্বমুখী বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দারিদ্র্যে ফিরে যেতে পারে—সতর্ক করল বিশ্বব্যাংক দেশ জুড়ে বেগম জিয়ার রোগমুুক্তির জন্যে দোয়া মাহফিল: বিএনপির পরিকল্পনা: খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী, জানালেন বুলু করাইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুন বিস্ময়কর আকারের শিলাবৃষ্টিতে অস্ট্রেলিয়ার পূর্বাঞ্চলে ঘরবাড়ি–খেত সবই ক্ষতবিক্ষত

ট্রাম্পের ট্যারিফ নিয়ে প্লান বি

FILE PHOTO: U.S. President Donald Trump holds a signed executive order on tariffs, in the Rose Garden at the White House in Washington, D.C., U.S., April 2, 2025. REUTERS/Leah Millis/File Photo

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সুপ্রিম কোর্ট যদি তার প্রধান ট্যারিফ ক্ষমতার একটি বাতিল করে দেয়, সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিকল্প পরিকল্পনা তৈরি করছে। কোর্ট ট্যারিফ–সংক্রান্ত ক্ষমতা খারিজ করলে যেন দ্রুত নতুন ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে লক্ষ্যেই এই প্রস্তুতি।


পরিকল্পনা-বি: বিকল্প আইনি কাঠামো

মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভের দপ্তর—দুটোই সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে ট্রেড অ্যাক্টের সেকশন ৩০১ এবং সেকশন ১২২ পরীক্ষা করেছে। এই ধারাগুলো প্রেসিডেন্টকে একতরফাভাবে শুল্ক আরোপের ক্ষমতা দেয়।

তবে এসব ব্যবস্থার বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এগুলো হয় ধীরগতির, নয়তো পরিধিতে সীমিত। তাছাড়া এগুলোর বিরুদ্ধেও নতুন আইনি চ্যালেঞ্জ উঠতে পারে। তবুও প্রশাসন আশা করছে, সুপ্রিম কোর্ট শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পের দেশের ভিত্তিতে আরোপ করা ট্যারিফ কি বহাল রাখবে।


সুপ্রিম কোর্টের শুনানি ও প্রশাসনের উদ্বেগ

এই মাসে কোর্টে মৌখিক যুক্তিতর্কের সময় বিচারপতিরা ট্রাম্পের বৈশ্বিক ট্যারিফ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। এর পর থেকেই প্রশাসন সম্ভাব্য প্রতিকূল রায়ের জন্য প্রস্তুতি বাড়িয়েছে। একজন কর্মকর্তা জানান, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত যাই হোক, ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতিতে ট্যারিফ থাকবে মূল উপাদান হিসেবেই।

ট্রাম্প বলেছেন, ‘‘রায়ের অপেক্ষায় আছি। ভালো হবে বলে আশা করি। যদি না হয়, তাহলে আমরা উপায় বের করে নেব—আমরা সবসময়ই উপায় খুঁজে নিই।’’

হোয়াইট হাউস স্বীকার করেছে যে তারা নতুন পথ খুঁজছে ট্যারিফ নীতি টিকিয়ে রাখার জন্য।


আইইইপিএ’র (IEEPA) ব্যবহার এবং ট্যারিফের প্রভাব

এই মামলার মূল প্রশ্ন হলো, ট্রাম্প আন্তর্জাতিক জরুরি অর্থনৈতিক ক্ষমতা আইন (IEEPA) ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী ‘পারিষদিক’ (reciprocal) ট্যারিফ আরোপ করতে পেরেছিলেন কি না। এছাড়া চীন, কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর ফেন্টানিল–সংক্রান্ত ট্যারিফ এবং ব্রাজিলের ওপর ট্যারিফ আরোপ—যার মাধ্যমে তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বোলসোনারোকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন—এসবও বিবেচনাধীন।

এখন যুক্তরাষ্ট্রের মোট কার্যকর ট্যারিফ হার প্রায় ১৪.৪ শতাংশ, যার অর্ধেকের বেশি এসেছে IEEPA-ভিত্তিক শুল্ক থেকে। অর্থনীতিবিদদের মতে, কোর্ট ট্যারিফ বাতিল করলেও প্রশাসন অধিকাংশ শুল্ক পরে অন্য পথে ফিরিয়ে আনবে।


ব্যাকআপ পরিকল্পনা: সেকশন ৩০১ ও ১২২

কিছু বিকল্প উদ্যোগ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে:

ব্রাজিলের বিরুদ্ধে ৩০১ তদন্ত চলছে
প্রথম মেয়াদের চীনবিরোধী ৩০১ ট্যারিফের কিছু এখনো বহাল আছে

তবে ৩০১ ধারায় কোনও শুল্ক আরোপের আগে দীর্ঘ তদন্ত প্রক্রিয়া লাগে। জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের পরিচালক কেভিন হাসেট বলেছেন, প্রয়োজন হলে ৩০১ বা ১২২ ধারার মাধ্যমে পুনরায় ট্যারিফ আরোপ সম্ভব।

সেকশন ১২২ প্রেসিডেন্টকে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ ট্যারিফ ১৫০ দিন পর্যন্ত আরোপের ক্ষমতা দেয়। তবে সময়সীমার কারণে নাভারো বলেছেন, এটি প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা নেই।


সেকশন ২৩২ এবং অন্যান্য বিকল্প

ট্রাম্প পূর্বেও ট্রেড এক্সপানশন অ্যাক্টের সেকশন ২৩২ ব্যবহার করে ধাতু ও অটোমোবাইল সহ বিভিন্ন খাতে ট্যারিফ আরোপ করেছেন। নতুন তদন্ত ও শুল্ক আরোপ ও অব্যাহত আছে। ইউরোপসহ কয়েকটি অংশীদার দেশ অভিযোগ করেছেন যে, এসব ট্যারিফ মার্কিন–ইইউ চুক্তির সেক্টরভিত্তিক সীমারেখা ভঙ্গ করছে।

সাবেক মার্কিন বাণিজ্য আলোচক ওয়েন্ডি কাটলার মনে করছেন, প্রশাসনের সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলি হয়তো IEEPA বাতিল হলে বিকল্প পরিকল্পনার অংশ। তার মতে, ‘‘এভাবে চলতে থাকলে ২৩২ ধারার আওতায় প্রায় পুরো উৎপাদন খাতই পড়ে যাবে।’’

ট্যারিফ অ্যাক্টের সেকশন ৩৩৮ আরেকটি সম্ভাব্য হাতিয়ার হলেও এটি আগে কখনো ব্যবহার হয়নি, ফলে দ্রুত আইনি লড়াই শুরু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


চ্যালেঞ্জ, আইনি জটিলতা ও সম্ভাব্য বিশৃঙ্খলা

বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব বিকল্প ব্যবস্থা পূর্বের মতো দ্রুত কার্যকর হবে না। নতুন আইনি প্রশ্ন উঠতে পারে, যেমন—

সেকশন ১২২-এর সময়সীমা শেষ হওয়ার আগে তা তুলে নিয়ে পুনরায় আরোপ করা যাবে কি?
পূর্ববর্তী ট্যারিফের টাকা ফেরত এড়াতে শুল্ক কি পেছনের তারিখে (retroactive) আরোপ করা সম্ভব হবে?

এতে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে। কোর্টের রায়ে বিপরীত হলে প্রশাসনকে ৮৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি শুল্ক ফেরত দিতে হতে পারে।


পরিস্থিতির ভবিষ্যৎ এবং প্রশাসনের আশাবাদ

হোয়াইট হাউস ডেপুটি চিফ অব স্টাফ জেমস ব্লেয়ারের মতে, ট্রাম্প প্রশাসনের মামলায় জেতার সম্ভাবনা ৫০-৫০। তবে হেরে গেলেও প্রশাসন নতুন ক্ষমতা ব্যবহার করে বাতিল হওয়া সব ট্যারিফ পুনর্বহাল করবে।

তিনি বলেছেন, ‘‘বিদ্যমান আইনি ক্ষমতার মাধ্যমেই প্রেসিডেন্ট প্রায় সব ট্যারিফ অন্য উপায়ে ফিরিয়ে আনতে পারবেন। এখন কেবল কোর্টের রায়ের অপেক্ষা।’’


#ট্যারিফ #মার্কিননীতি #ট্রাম্পপ্রশাসন #আন্তর্জাতিকবাণিজ্য #সুপ্রিমকোর্ট

জনপ্রিয় সংবাদ

জামায়াতের শো-কজ নোটিশে শাহজাহান চৌধুরী

ট্রাম্পের ট্যারিফ নিয়ে প্লান বি

০৫:৪৫:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সুপ্রিম কোর্ট যদি তার প্রধান ট্যারিফ ক্ষমতার একটি বাতিল করে দেয়, সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিকল্প পরিকল্পনা তৈরি করছে। কোর্ট ট্যারিফ–সংক্রান্ত ক্ষমতা খারিজ করলে যেন দ্রুত নতুন ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে লক্ষ্যেই এই প্রস্তুতি।


পরিকল্পনা-বি: বিকল্প আইনি কাঠামো

মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভের দপ্তর—দুটোই সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে ট্রেড অ্যাক্টের সেকশন ৩০১ এবং সেকশন ১২২ পরীক্ষা করেছে। এই ধারাগুলো প্রেসিডেন্টকে একতরফাভাবে শুল্ক আরোপের ক্ষমতা দেয়।

তবে এসব ব্যবস্থার বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এগুলো হয় ধীরগতির, নয়তো পরিধিতে সীমিত। তাছাড়া এগুলোর বিরুদ্ধেও নতুন আইনি চ্যালেঞ্জ উঠতে পারে। তবুও প্রশাসন আশা করছে, সুপ্রিম কোর্ট শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পের দেশের ভিত্তিতে আরোপ করা ট্যারিফ কি বহাল রাখবে।


সুপ্রিম কোর্টের শুনানি ও প্রশাসনের উদ্বেগ

এই মাসে কোর্টে মৌখিক যুক্তিতর্কের সময় বিচারপতিরা ট্রাম্পের বৈশ্বিক ট্যারিফ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। এর পর থেকেই প্রশাসন সম্ভাব্য প্রতিকূল রায়ের জন্য প্রস্তুতি বাড়িয়েছে। একজন কর্মকর্তা জানান, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত যাই হোক, ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতিতে ট্যারিফ থাকবে মূল উপাদান হিসেবেই।

ট্রাম্প বলেছেন, ‘‘রায়ের অপেক্ষায় আছি। ভালো হবে বলে আশা করি। যদি না হয়, তাহলে আমরা উপায় বের করে নেব—আমরা সবসময়ই উপায় খুঁজে নিই।’’

হোয়াইট হাউস স্বীকার করেছে যে তারা নতুন পথ খুঁজছে ট্যারিফ নীতি টিকিয়ে রাখার জন্য।


আইইইপিএ’র (IEEPA) ব্যবহার এবং ট্যারিফের প্রভাব

এই মামলার মূল প্রশ্ন হলো, ট্রাম্প আন্তর্জাতিক জরুরি অর্থনৈতিক ক্ষমতা আইন (IEEPA) ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী ‘পারিষদিক’ (reciprocal) ট্যারিফ আরোপ করতে পেরেছিলেন কি না। এছাড়া চীন, কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর ফেন্টানিল–সংক্রান্ত ট্যারিফ এবং ব্রাজিলের ওপর ট্যারিফ আরোপ—যার মাধ্যমে তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বোলসোনারোকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন—এসবও বিবেচনাধীন।

এখন যুক্তরাষ্ট্রের মোট কার্যকর ট্যারিফ হার প্রায় ১৪.৪ শতাংশ, যার অর্ধেকের বেশি এসেছে IEEPA-ভিত্তিক শুল্ক থেকে। অর্থনীতিবিদদের মতে, কোর্ট ট্যারিফ বাতিল করলেও প্রশাসন অধিকাংশ শুল্ক পরে অন্য পথে ফিরিয়ে আনবে।


ব্যাকআপ পরিকল্পনা: সেকশন ৩০১ ও ১২২

কিছু বিকল্প উদ্যোগ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে:

ব্রাজিলের বিরুদ্ধে ৩০১ তদন্ত চলছে
প্রথম মেয়াদের চীনবিরোধী ৩০১ ট্যারিফের কিছু এখনো বহাল আছে

তবে ৩০১ ধারায় কোনও শুল্ক আরোপের আগে দীর্ঘ তদন্ত প্রক্রিয়া লাগে। জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের পরিচালক কেভিন হাসেট বলেছেন, প্রয়োজন হলে ৩০১ বা ১২২ ধারার মাধ্যমে পুনরায় ট্যারিফ আরোপ সম্ভব।

সেকশন ১২২ প্রেসিডেন্টকে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ ট্যারিফ ১৫০ দিন পর্যন্ত আরোপের ক্ষমতা দেয়। তবে সময়সীমার কারণে নাভারো বলেছেন, এটি প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা নেই।


সেকশন ২৩২ এবং অন্যান্য বিকল্প

ট্রাম্প পূর্বেও ট্রেড এক্সপানশন অ্যাক্টের সেকশন ২৩২ ব্যবহার করে ধাতু ও অটোমোবাইল সহ বিভিন্ন খাতে ট্যারিফ আরোপ করেছেন। নতুন তদন্ত ও শুল্ক আরোপ ও অব্যাহত আছে। ইউরোপসহ কয়েকটি অংশীদার দেশ অভিযোগ করেছেন যে, এসব ট্যারিফ মার্কিন–ইইউ চুক্তির সেক্টরভিত্তিক সীমারেখা ভঙ্গ করছে।

সাবেক মার্কিন বাণিজ্য আলোচক ওয়েন্ডি কাটলার মনে করছেন, প্রশাসনের সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলি হয়তো IEEPA বাতিল হলে বিকল্প পরিকল্পনার অংশ। তার মতে, ‘‘এভাবে চলতে থাকলে ২৩২ ধারার আওতায় প্রায় পুরো উৎপাদন খাতই পড়ে যাবে।’’

ট্যারিফ অ্যাক্টের সেকশন ৩৩৮ আরেকটি সম্ভাব্য হাতিয়ার হলেও এটি আগে কখনো ব্যবহার হয়নি, ফলে দ্রুত আইনি লড়াই শুরু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


চ্যালেঞ্জ, আইনি জটিলতা ও সম্ভাব্য বিশৃঙ্খলা

বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব বিকল্প ব্যবস্থা পূর্বের মতো দ্রুত কার্যকর হবে না। নতুন আইনি প্রশ্ন উঠতে পারে, যেমন—

সেকশন ১২২-এর সময়সীমা শেষ হওয়ার আগে তা তুলে নিয়ে পুনরায় আরোপ করা যাবে কি?
পূর্ববর্তী ট্যারিফের টাকা ফেরত এড়াতে শুল্ক কি পেছনের তারিখে (retroactive) আরোপ করা সম্ভব হবে?

এতে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে। কোর্টের রায়ে বিপরীত হলে প্রশাসনকে ৮৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি শুল্ক ফেরত দিতে হতে পারে।


পরিস্থিতির ভবিষ্যৎ এবং প্রশাসনের আশাবাদ

হোয়াইট হাউস ডেপুটি চিফ অব স্টাফ জেমস ব্লেয়ারের মতে, ট্রাম্প প্রশাসনের মামলায় জেতার সম্ভাবনা ৫০-৫০। তবে হেরে গেলেও প্রশাসন নতুন ক্ষমতা ব্যবহার করে বাতিল হওয়া সব ট্যারিফ পুনর্বহাল করবে।

তিনি বলেছেন, ‘‘বিদ্যমান আইনি ক্ষমতার মাধ্যমেই প্রেসিডেন্ট প্রায় সব ট্যারিফ অন্য উপায়ে ফিরিয়ে আনতে পারবেন। এখন কেবল কোর্টের রায়ের অপেক্ষা।’’


#ট্যারিফ #মার্কিননীতি #ট্রাম্পপ্রশাসন #আন্তর্জাতিকবাণিজ্য #সুপ্রিমকোর্ট