ভোরের ঘন কুয়াশায় চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের মহাসড়কগুলোতে যানবাহনের গতি মারাত্মকভাবে ধীর হয়ে পড়ে।
কুয়াশায় দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ার শঙ্কা
আজ সকাল থেকে দৃশ্যমানতা কয়েকশ মিটারের নিচে নেমে আসে। ভোরের ফ্লাইট সময়সূচিতেও সামান্য এলোমেলো দেখা গেছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

মহাসড়কগুলোতে ধীর গতির যানবাহন
ঢাকা–চট্টগ্রাম ও সিলেট–ঢাকা মহাসড়কে বাস-মাইক্রোবাসের চালকদের অতিরিক্ত সতর্কতার কারণে যাত্রা সময় কিছুটা বেড়ে গেছে। যাত্রীরা অসুবিধার কথা জানালেও দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে ধীরগতিকে স্বাভাবিক হিসেবে মানছেন অনেকে।

পরিবহন মালিকদের সতর্কতা
পরিবহন মালিকদের সংগঠন চালকদের হেডলাইট, হ্যাজার্ড লাইট ব্যবহার ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দিয়েছে। মালবাহী ট্রাকগুলোতেও ধীর গতির কারণে দীর্ঘ লাইনের সৃষ্টি হয়।
আবহাওয়া বিভাগের পরামর্শ
আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এ প্রবণতা আরও বাড়তে পারে। যাত্রী-চালকদের অপ্রয়োজনীয় ভোরের যাত্রা এড়িয়ে চলার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 


















