০৮:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
মার্কিন ডলার ভুলে যান, বরং পানি ও জ্বালানি সম্পদের দিকে নজর দিন পরিষ্কার জ্বালানির অগ্রগতি সত্ত্বেও বৈশ্বিক নির্গমন কমছে ধীরগতিতে এআই বিনিয়োগে টেক জায়ান্টদের সামনে নতুন প্রশ্ন শীতের চাপে ইউক্রেন যুদ্ধের কৌশল ও কূটনীতি নতুন মোড়ে ভবিষ্যৎ গেমিংয়ের মঞ্চে আবুধাবি বিশ্ববিদ্যালয়, তরুণ প্রতিভায় নতুন দিগন্ত দুবাইয়ে প্রকৃতিনির্ভর পর্যটনের নতুন দিগন্ত, আরভি রুটে পাহাড়–সমুদ্র–মরুভূমির অভিজ্ঞতা চীনের সঙ্গে জার্মানির বাণিজ্য ঘাটতি নতুন উচ্চতার পথে, সতর্ক করছেন বিশ্লেষকেরা প্রাকযুদ্ধের বিএমডব্লিউ ক্যাব্রিওলেট পেবল বিচে গৌরব, ইতিহাসের গাড়িতে মঞ্চ জয় বয়স্কদের ওষুধের অতিভার: একসঙ্গে আটটির বেশি ওষুধে বাড়ছে মাথাঘুরে পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি ছুটিতে পরিবারের প্রযুক্তি ঝামেলা কমানোর সহজ কৌশল

এআই বিনিয়োগে টেক জায়ান্টদের সামনে নতুন প্রশ্ন

ব্যয় ও প্রত্যাশার চাপ
২০২৫ সালের শেষ প্রান্তে এসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বিপুল বিনিয়োগের যৌক্তিকতা প্রমাণের চাপে পড়েছে বৈশ্বিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। গত এক বছরে ডেটা সেন্টার, বিশেষায়িত চিপ ও এআই বিশেষজ্ঞ নিয়োগে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদনশীলতা ও নতুন আয়ের আশ্বাস দিলেও বিনিয়োগকারীরা এখন স্পষ্ট ফলের সময়সীমা জানতে চাইছেন, বিশেষ করে সুদের হার বেশি থাকা ও ভোক্তা প্রযুক্তি ব্যয়ে শ্লথতা দেখা দেওয়ায়।

বাস্তবতা বনাম প্রতিশ্রুতি
প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, এআইভিত্তিক স্বয়ংক্রিয়তা সফটওয়্যার উন্নয়ন থেকে গ্রাহকসেবা পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে ব্যয় কমাবে। তবে বিশ্লেষকরা সতর্ক করছেন, স্বল্পমেয়াদে সুফল সবার জন্য সমান নাও হতে পারে। বড় মডেল প্রশিক্ষণে বিপুল বিদ্যুৎ ও কম্পিউটিং শক্তি প্রয়োজন, পাশাপাশি ডেটা ব্যবহার ও কপিরাইট নিয়ে নিয়ন্ত্রক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো এই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকিতে।

নীতিনির্ধারণ ও বাজারের দৃষ্টি
তবু বাজারে এআই নেতৃত্বদানকারী কোম্পানিগুলো এখনো ইতিবাচক মূল্যায়ন পাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে নীতিনির্ধারকেরা উদ্ভাবন ও দায়বদ্ধতার ভারসাম্য খুঁজছেন। ২০২৬ সালে এই নীতিগুলো কীভাবে গড়ে ওঠে, তার ওপর এআই বিনিয়োগের গতি অনেকটাই নির্ভর করবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

মার্কিন ডলার ভুলে যান, বরং পানি ও জ্বালানি সম্পদের দিকে নজর দিন

এআই বিনিয়োগে টেক জায়ান্টদের সামনে নতুন প্রশ্ন

০৬:০০:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫

ব্যয় ও প্রত্যাশার চাপ
২০২৫ সালের শেষ প্রান্তে এসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বিপুল বিনিয়োগের যৌক্তিকতা প্রমাণের চাপে পড়েছে বৈশ্বিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। গত এক বছরে ডেটা সেন্টার, বিশেষায়িত চিপ ও এআই বিশেষজ্ঞ নিয়োগে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদনশীলতা ও নতুন আয়ের আশ্বাস দিলেও বিনিয়োগকারীরা এখন স্পষ্ট ফলের সময়সীমা জানতে চাইছেন, বিশেষ করে সুদের হার বেশি থাকা ও ভোক্তা প্রযুক্তি ব্যয়ে শ্লথতা দেখা দেওয়ায়।

বাস্তবতা বনাম প্রতিশ্রুতি
প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, এআইভিত্তিক স্বয়ংক্রিয়তা সফটওয়্যার উন্নয়ন থেকে গ্রাহকসেবা পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে ব্যয় কমাবে। তবে বিশ্লেষকরা সতর্ক করছেন, স্বল্পমেয়াদে সুফল সবার জন্য সমান নাও হতে পারে। বড় মডেল প্রশিক্ষণে বিপুল বিদ্যুৎ ও কম্পিউটিং শক্তি প্রয়োজন, পাশাপাশি ডেটা ব্যবহার ও কপিরাইট নিয়ে নিয়ন্ত্রক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো এই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকিতে।

নীতিনির্ধারণ ও বাজারের দৃষ্টি
তবু বাজারে এআই নেতৃত্বদানকারী কোম্পানিগুলো এখনো ইতিবাচক মূল্যায়ন পাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে নীতিনির্ধারকেরা উদ্ভাবন ও দায়বদ্ধতার ভারসাম্য খুঁজছেন। ২০২৬ সালে এই নীতিগুলো কীভাবে গড়ে ওঠে, তার ওপর এআই বিনিয়োগের গতি অনেকটাই নির্ভর করবে।