০১:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

আলাদা হওয়ার পর থেকে বাচ্চার কোনো খোঁজ নেয়নি রাজ, বললেন পরীমনি

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০৩:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪
  • 32

সারাক্ষণ ডেস্ক

 চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ বিচ্ছেদের পর সিনেমা দিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। সাবেক স্ত্রী পরীমনিও ব্যস্ত সন্তান শাহীম মুহাম্মদ রাজ্যকে নিয়ে। সম্প্রতি তাঁদের দুজনের কেউই মিডিয়ার সামনে কোনো মন্তব্য করেননি নিজেদের সম্পর্কে।

তবে আনন্দবাজার ডিজিটালের কাছে পরী ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন শরিফুল রাজ প্রসঙ্গে। নায়িকার দাবি, সন্তান রাজ্যে কোন খোঁজ রাখেন না রাজ।

নাম প্রকাশ না করলেও রাজকেই ইঙ্গিত করে পরীর ভাষ্য, ‘আমরা যখন আলাদা হয়ে যাই, তখন থেকেই বাচ্চার কোনো খোঁজ নেয়নি সে। বাচ্চাকে আপন না করেই কেউ যদি বলে বেড়ায় যে সে বাচ্চাকে আপন করে, সেটাকে ভুয়া ছাড়া আর কী বলা যেতে পারে।

রাজকে নিয়ে পরীর ভাষ্য, ‘ওই মানুষটির প্রতি রাগ, ক্ষোভ, অভিমান আছে। কিন্তু তার প্রতি কোনো আবেগ নেই আমার। তার প্রতি ভালোবাসা, সম্মান একদমই নেই। আর যেখানে ভালোবাসা, সম্মান থাকে না, রাগ থেকে খেপে গিয়ে একটা কথা বলতে গেলে মানুষ অসম্মানিত হয়। সে আমার বাচ্চার বাবা, এ বিষয়টি তো মুছে ফেলতে পারব না। এ কারণে তাকে নিয়ে অসম্মানজনক কথা মুখে আনতে পারি না। তবে সে যতটুকু অসম্মান ডিজার্ভ করে, সেটুকু থেকে তাকে তো বাঁচাতে পারব না।

আলাদা হওয়ার পর থেকে বাচ্চার কোনো খোঁজ নেয়নি রাজ, বললেন পরীমনি

০৯:০৩:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

 চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ বিচ্ছেদের পর সিনেমা দিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। সাবেক স্ত্রী পরীমনিও ব্যস্ত সন্তান শাহীম মুহাম্মদ রাজ্যকে নিয়ে। সম্প্রতি তাঁদের দুজনের কেউই মিডিয়ার সামনে কোনো মন্তব্য করেননি নিজেদের সম্পর্কে।

তবে আনন্দবাজার ডিজিটালের কাছে পরী ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন শরিফুল রাজ প্রসঙ্গে। নায়িকার দাবি, সন্তান রাজ্যে কোন খোঁজ রাখেন না রাজ।

নাম প্রকাশ না করলেও রাজকেই ইঙ্গিত করে পরীর ভাষ্য, ‘আমরা যখন আলাদা হয়ে যাই, তখন থেকেই বাচ্চার কোনো খোঁজ নেয়নি সে। বাচ্চাকে আপন না করেই কেউ যদি বলে বেড়ায় যে সে বাচ্চাকে আপন করে, সেটাকে ভুয়া ছাড়া আর কী বলা যেতে পারে।

রাজকে নিয়ে পরীর ভাষ্য, ‘ওই মানুষটির প্রতি রাগ, ক্ষোভ, অভিমান আছে। কিন্তু তার প্রতি কোনো আবেগ নেই আমার। তার প্রতি ভালোবাসা, সম্মান একদমই নেই। আর যেখানে ভালোবাসা, সম্মান থাকে না, রাগ থেকে খেপে গিয়ে একটা কথা বলতে গেলে মানুষ অসম্মানিত হয়। সে আমার বাচ্চার বাবা, এ বিষয়টি তো মুছে ফেলতে পারব না। এ কারণে তাকে নিয়ে অসম্মানজনক কথা মুখে আনতে পারি না। তবে সে যতটুকু অসম্মান ডিজার্ভ করে, সেটুকু থেকে তাকে তো বাঁচাতে পারব না।