০৮:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

নাইক্ষ্যংছড়িতে সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক: জেলা প্রশাসক

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৪৯:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪
  • 8

জাফর আলম, কক্সবাজার

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার জামছড়ি সীমান্ত এলাকা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও শান্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ)  দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।তিনি বলেন, সোমবার (১১ মার্চ) মিয়ানমার সীমান্ত রক্ষীবাহিনী  দুই ধাপে ১৭৯ জন বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা জামছড়ি সীমান্তে অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছে। তাদেরকে নাইক্ষ্যংছড়ি বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।

আশ্রিতদেরকে উপজেলা প্রশাসন ও বিজিবির পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় ১১ বিজিবি-পুলিশ-সিভিল প্রশাসনের সমন্বয়ে কাজ করা হচ্ছে এবং সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন-১১ বিজিবি এর দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দিয়ে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন । সোমবার রাতে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধের মধ্যে পালিয়ে আসা মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যসহ ৩৩০ জনকে দেশটিতে ফেরত পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে বিজিপির ৩০২ জন, তাদের পরিবারের চার সদস্য, দুজন সেনা সদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য এবং চারজন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন।

নাইক্ষ্যংছড়িতে সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক: জেলা প্রশাসক

০৩:৪৯:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

জাফর আলম, কক্সবাজার

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার জামছড়ি সীমান্ত এলাকা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও শান্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ)  দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।তিনি বলেন, সোমবার (১১ মার্চ) মিয়ানমার সীমান্ত রক্ষীবাহিনী  দুই ধাপে ১৭৯ জন বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা জামছড়ি সীমান্তে অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছে। তাদেরকে নাইক্ষ্যংছড়ি বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।

আশ্রিতদেরকে উপজেলা প্রশাসন ও বিজিবির পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় ১১ বিজিবি-পুলিশ-সিভিল প্রশাসনের সমন্বয়ে কাজ করা হচ্ছে এবং সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন-১১ বিজিবি এর দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দিয়ে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন । সোমবার রাতে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধের মধ্যে পালিয়ে আসা মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যসহ ৩৩০ জনকে দেশটিতে ফেরত পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে বিজিপির ৩০২ জন, তাদের পরিবারের চার সদস্য, দুজন সেনা সদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য এবং চারজন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন।