০৪:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
সেই সব দিনগুলো ও ফরিদা পারভীন বাংলাদেশের মঞ্চনাটকের বিকাশ ও সংকট: বিনোদন নাকি সামাজিক পরিবর্তনের হাতিয়ার? মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধির সম্ভাব্য প্রভাব বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জুলাই বিপ্লবের পর ভারতের ক্ষোভের মাঝে চীনমুখী বাংলাদেশ প্রতিবেশীদের আস্থা বজায় রেখে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সক্রিয় সম্পর্ক জরুরি পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩২) প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩১) রেয়ার আর্থ দখলে চীনের জয়যাত্রা ও পরিবেশের চড়া খেসারত বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়ার মধ্যেও কেন চীনের রেয়ার আর্থ আধিপত্য অটুট জৈবজ্বালানি বিধিমালা ও ভূরাজনৈতিক ঝাঁকুনিতে পাম ওয়েল বাজার

ক্যানবেরায় রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

  • Sarakhon Report
  • ০৫:৪২:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪
  • 5

সারাক্ষণ ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে গতকাল উদযাপিত হলো রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী। এতে প্রবাসী বাংলাদেশি সংগীত ও নৃত্য শিল্পী, বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদস্য ও তাদের সন্তানেরাসহ শিশু-কিশোররা অংশগ্রহণ করে। সংগীত সংগঠন জলসা ক্যানবেরার সহযোগিতায় এবং অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর ক্যানবেরা কলেজের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে একক ও দলীয়ভাবে রবীন্দ্র ও নজরুল সংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করা হয়।

এসময় বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী, অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের হাইকমিশনার গোপাল বাগলে এবং অস্ট্রেলিয়ান ক্যাপিটাল টেরিটরি সরকারের ছায়া মাল্টিকালচারাল মন্ত্রী পিটার কেইন।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী বাংলা সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের বহুমুখী প্রতিভা ও তাদের অসাধারণ অবদানের ওপর আলোকপাত করেন। আল্লামা সিদ্দীকী বলেন, বাংলার সংস্কৃতি, ভাষা ও মানুষের প্রতি এ দু’জন মহান ব্যক্তির ছিল অগাধ ভালোবাসা। এছাড়া অন্যান্য ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতিও তারা তাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটান। এ দু’জনের পাশাপাশি বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অন্যান্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের বিষয়েও বাংলাদেশের  হাইকমিশনার গুরত্বারোপ করেন।

এসময় ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের ভৌগোলিক অবস্থান, ভাষা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি দু’দেশকে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে আবদ্ধ করে রেখেছে। প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতি চর্চারও প্রশংসা করেন তিনি। তিনি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের অসামান্য অবদানের প্রতিও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রবাসী বাংলাদেশি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।

সেই সব দিনগুলো ও ফরিদা পারভীন

ক্যানবেরায় রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

০৫:৪২:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে গতকাল উদযাপিত হলো রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী। এতে প্রবাসী বাংলাদেশি সংগীত ও নৃত্য শিল্পী, বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদস্য ও তাদের সন্তানেরাসহ শিশু-কিশোররা অংশগ্রহণ করে। সংগীত সংগঠন জলসা ক্যানবেরার সহযোগিতায় এবং অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর ক্যানবেরা কলেজের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে একক ও দলীয়ভাবে রবীন্দ্র ও নজরুল সংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করা হয়।

এসময় বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী, অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের হাইকমিশনার গোপাল বাগলে এবং অস্ট্রেলিয়ান ক্যাপিটাল টেরিটরি সরকারের ছায়া মাল্টিকালচারাল মন্ত্রী পিটার কেইন।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী বাংলা সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের বহুমুখী প্রতিভা ও তাদের অসাধারণ অবদানের ওপর আলোকপাত করেন। আল্লামা সিদ্দীকী বলেন, বাংলার সংস্কৃতি, ভাষা ও মানুষের প্রতি এ দু’জন মহান ব্যক্তির ছিল অগাধ ভালোবাসা। এছাড়া অন্যান্য ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতিও তারা তাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটান। এ দু’জনের পাশাপাশি বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অন্যান্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের বিষয়েও বাংলাদেশের  হাইকমিশনার গুরত্বারোপ করেন।

এসময় ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের ভৌগোলিক অবস্থান, ভাষা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি দু’দেশকে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে আবদ্ধ করে রেখেছে। প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতি চর্চারও প্রশংসা করেন তিনি। তিনি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের অসামান্য অবদানের প্রতিও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রবাসী বাংলাদেশি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।