১২:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পর্তুগাল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে রোববার নতুন সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ঘোষণা করেছে, এখন থেকে কোম্পানিগুলোকে প্রতিটি এইচ-১বি কর্মী ভিসার জন্য বছরে ১ লাখ ডলার করে দিতে হবে। প্রযুক্তি খাতে বিদেশি দক্ষ কর্মীদের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এটি বড় ধাক্কা হতে পারে। অভিবাসন নীতিতে কড়াকড়ি এ বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ট্রাম্প প্রশাসন আইনি অভিবাসনেও নানা সীমাবদ্ধতা আরোপ করছে। এবার এইচ-১বি ভিসা কর্মসূচিকে নতুনভাবে সাজানোই হচ্ছে সবচেয়ে আলোচিত পদক্ষেপ। ট্রাম্পের বাণিজ্যমন্ত্রী উইলবার রস বলেছেন, “আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের প্রশিক্ষণ দিন। আমাদের চাকরি বিদেশিদের দেবেন না।” সমালোচনা ও সমর্থন প্রযুক্তি খাতের অনেক প্রতিষ্ঠান ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে বড় অঙ্কের অর্থ দিয়েছে, অথচ এই পদক্ষেপ নিয়ে তারা এখন সমস্যায় পড়তে পারে। সমালোচকদের দাবি, এই কর্মসূচির মাধ্যমে কোম্পানিগুলো কম মজুরিতে বিদেশি কর্মী নিয়োগ করে স্থানীয়দের বঞ্চিত করছে। অন্যদিকে সমর্থকরা, যেমন টেসলার সিইও ইলন মাস্ক, মনে করেন এই ভিসা বিশ্বমানের দক্ষ কর্মী নিয়ে আসে, যা প্রযুক্তি প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে অপরিহার্য। মাস্ক নিজেও আগে এইচ-১বি ভিসাধারী ছিলেন। তথ্য ও পরিসংখ্যান সরকারি তথ্যে বলা হয়েছে, ২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি এসটিইএম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত) কর্মীর সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে দাঁড়ায় ২৫ লাখে, যদিও এ সময় স্থানীয় এসটিইএম চাকরির প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ৪৪.৫%। বিশ্ব প্রতিভা হারানোর ঝুঁকি ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম মেনলো ভেঞ্চার্সের পার্টনার ডেভিড স্যাক্স সতর্ক করে বলেছেন, এত বেশি ফি দিলে বিশ্বের সেরা প্রতিভাবানরা যুক্তরাষ্ট্রে আসতে নিরুৎসাহিত হবেন। এতে উদ্ভাবন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সক্ষমতা হ্রাস পাবে। এতে ছোট ও নতুন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এই ফি অনেক প্রতিষ্ঠানকে কাজ বিদেশে সরিয়ে নিতে বাধ্য করতে পারে, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পিছিয়ে দেবে। ভারত ও চীনের প্রভাব ২০২৪ সালে অনুমোদিত সব এইচ-১বি ভিসার মধ্যে ৭১% গিয়েছে ভারতীয় নাগরিকদের কাছে। চীনের শেয়ার ছিল মাত্র ১১.৭%। ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে অ্যামাজন ও তার ক্লাউড শাখা এডব্লিউএস একাই ১২ হাজারের বেশি এইচ-১বি অনুমোদন পেয়েছে। মাইক্রোসফট ও মেটাও ৫ হাজারের বেশি অনুমোদন পেয়েছে। বড় কোম্পানিগুলোর অবস্থান উইলবার রস দাবি করেছেন, বড় বড় কোম্পানিগুলো বছরে ১ লাখ ডলারের প্রস্তাবে সম্মত। তবে অনেক প্রতিষ্ঠান ও ভারত-চীনের কূটনৈতিক মিশন এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এরই মধ্যে মার্কিন শেয়ারবাজারে আইটি সেবাদাতা কগনিজ্যান্টের শেয়ার প্রায় ৫% এবং ভারতীয় আইটি কোম্পানি ইনফোসিস ও উইপ্রোর শেয়ার ২–৫% পর্যন্ত কমে গেছে। আইনগত প্রশ্ন ও নতুন পদক্ষেপ অভিবাসন নীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, কংগ্রেস শুধুমাত্র প্রশাসনিক খরচ মেটানোর জন্য ফি ধার্য করার অনুমতি দিয়েছে, তাই এভাবে বিশাল ফি আরোপের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বর্তমানে বছরে ৬৫ হাজার সাধারণ ও ২০ হাজার উচ্চতর ডিগ্রিধারীদের জন্য এইচ-১বি ভিসা অনুমোদিত হয়। লটারিতে অংশ নিতে তুলনামূলক কম ফি লাগে, আর অনুমোদনের পর কয়েক হাজার ডলার খরচ হয়। সাধারণত তিন থেকে ছয় বছরের জন্য এই ভিসা অনুমোদিত হয়। এছাড়া, ট্রাম্প শুক্রবার আরেকটি নির্বাহী আদেশে ঘোষণা করেছেন, যারা যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বসবাসের জন্য ১০ লাখ ডলার দিতে পারবেন, তাদের জন্য তৈরি হবে নতুন ‘গোল্ড কার্ড’ ব্যবস্থা। নতুন নীতি প্রযুক্তি খাত, বিশেষ করে ভারত ও চীন থেকে আসা দক্ষ কর্মীদের জন্য বড় ধাক্কা হতে পারে। স্বল্পমেয়াদে সরকার রাজস্ব পেতে পারে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে যুক্তরাষ্ট্র উদ্ভাবনী শক্তি হারানোর ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ট্রাম্পের নতুন ভিসা নীতি: ঝুঁকিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি ভবিষ্যৎ ভাত না রুটি, কী খাওয়া উচিত? বাংলাদেশি শ্রমিকের ভাগ্য বদলাল আবুধাবি বিগ টিকিটে ফিলিস্তিন স্বীকৃতি নিয়ে বিশ্বশক্তির টানাপোড়েন হয়রানি ও বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা: অর্থনীতির মেরুদণ্ডে চাপ নেপালে ‘জেন জেড’ আন্দোলনে অনুপ্রবেশকারীরা গুলি চালিয়েছে গর্ভবতী নারী ও সন্তানকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল ফরিদপুরে খুলনার দিঘলিয়ায় বিএনপি দুই পক্ষের সংঘর্ষ ঠেকাতে ১৪৪ ধারা জারি

দেশের মানুষ চায় প্রতিটি হত্যার নিরপেক্ষ তদন্ত এবং সে অনুযায়ী বিচার-জিএম কাদের

  • Sarakhon Report
  • ০৫:১১:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪
  • 41

সারাক্ষণ ডেস্ক

বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলছেন, ইন্টারনেট পরিসেবা পূর্নাঙ্গভাবে চালু করতে হবে। একইসাথে মেট্রোরেলের ক্ষতিগ্রস্থ ষ্টেশন বন্ধ করে ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আদায় করে হলেও জনগণের জন্য চালু করতে হবে। আবার, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রতিটি নিহতের ঘটনা নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে বিচারকার্য শুরু করতে হবে। আজ এক বিবৃতিতে গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ দাবি করেছেন।

বিবৃতিতে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ইন্টারনেট পরিসেবা পুরোপুরি চালু না হওয়ায় সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে পারছে না। এতে তথ্য আদান-প্রদান বিঘ্নিত হচ্ছে মারাত্মকভাবে। আবার, দেশের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে প্রবাসীরা স্বজনদের খোঁজ নিতে পারছেনা।

এতে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় না পাঠানোর হুমকি দিচ্ছে। যা দেশের জন্য খুবই ভয়াবহ। অপরদিকে, উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ গমেনেচ্ছু ছাত্ররা যোগাযোগ করতে পারছে না বিদেশের সাথে। ইন্টারনেট পুরোপুরি চালু না হলে দেশের অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে যাবে।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বিবৃতিতে আরো বলেন, সাম্প্রতিক আন্দোলনে মেট্রোরেল দু’একটি স্টেশন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দু-একটি টোল প্লাজা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে জানা যায়। মেট্রোরেলের ইঞ্জিন, বগিসমূহ ও লাইনের কোন ক্ষতি হয়নি বলেই জানি। সে কারণে, ক্ষতিগ্রস্থ স্টেশনসমূহ বন্ধ রেখে, মেট্রোরেল অবিলম্বে চালু করা সম্ভব বলে মনে করছি।

একইভাবে, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মূল অবকাঠামোর কোন ধরণের ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়নি। প্রয়োজনে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে টোল আদায়ের ব্যবস্থা করে যান চলাচল পুনরায় শুরু করা যেতে পারে। আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার অজুহাতে মানুষের গুরুত্বপূর্ণ সেবা বন্ধ রেখে, মানুষকে কষ্ট দেয়া উচিত নয়।  এগুলো সাধারণ মানুষের অর্থে সাধারণ মানুষের সেবার জন্যই নির্মাণ করা হয়েছে।

জনগণ এখন মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং কষ্ট পাচ্ছে। মেট্রোরেলের ইঞ্জিন, বগিসমূহ ও লাইনের কোন ক্ষতি হয়নি বলেই জানি। এই সেবাগুলো চালু রাখাও সরকারেরই দায়িত্ব। যথাশীঘ্র সম্ভব এগুলো চালু পুনরায় চালু করার দাবি জানান।

বিবৃতিতে বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিয়ে, শতশত মানুষের জীবন নিয়ে রাষ্ট্র আবার শোক পালন করছে। দেশের মানুষ এধরনের রাষ্ট্রীয় শোক দেখতে চায় না, দেশের মানুষ চায় প্রতিটি হত্যার নিরপেক্ষ তদন্ত এবং সে অনুযায়ী বিচার।

আমরা প্রতিটি হত্যাকান্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। একইসাথে ভবিষ্যতে যেনো এমনভাবে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করা না হয় সেজন্য সরকারকে সতর্ক করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা।

পর্তুগাল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে রোববার

দেশের মানুষ চায় প্রতিটি হত্যার নিরপেক্ষ তদন্ত এবং সে অনুযায়ী বিচার-জিএম কাদের

০৫:১১:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলছেন, ইন্টারনেট পরিসেবা পূর্নাঙ্গভাবে চালু করতে হবে। একইসাথে মেট্রোরেলের ক্ষতিগ্রস্থ ষ্টেশন বন্ধ করে ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আদায় করে হলেও জনগণের জন্য চালু করতে হবে। আবার, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রতিটি নিহতের ঘটনা নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে বিচারকার্য শুরু করতে হবে। আজ এক বিবৃতিতে গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ দাবি করেছেন।

বিবৃতিতে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ইন্টারনেট পরিসেবা পুরোপুরি চালু না হওয়ায় সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে পারছে না। এতে তথ্য আদান-প্রদান বিঘ্নিত হচ্ছে মারাত্মকভাবে। আবার, দেশের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে প্রবাসীরা স্বজনদের খোঁজ নিতে পারছেনা।

এতে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় না পাঠানোর হুমকি দিচ্ছে। যা দেশের জন্য খুবই ভয়াবহ। অপরদিকে, উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ গমেনেচ্ছু ছাত্ররা যোগাযোগ করতে পারছে না বিদেশের সাথে। ইন্টারনেট পুরোপুরি চালু না হলে দেশের অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে যাবে।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বিবৃতিতে আরো বলেন, সাম্প্রতিক আন্দোলনে মেট্রোরেল দু’একটি স্টেশন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দু-একটি টোল প্লাজা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে জানা যায়। মেট্রোরেলের ইঞ্জিন, বগিসমূহ ও লাইনের কোন ক্ষতি হয়নি বলেই জানি। সে কারণে, ক্ষতিগ্রস্থ স্টেশনসমূহ বন্ধ রেখে, মেট্রোরেল অবিলম্বে চালু করা সম্ভব বলে মনে করছি।

একইভাবে, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মূল অবকাঠামোর কোন ধরণের ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়নি। প্রয়োজনে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে টোল আদায়ের ব্যবস্থা করে যান চলাচল পুনরায় শুরু করা যেতে পারে। আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার অজুহাতে মানুষের গুরুত্বপূর্ণ সেবা বন্ধ রেখে, মানুষকে কষ্ট দেয়া উচিত নয়।  এগুলো সাধারণ মানুষের অর্থে সাধারণ মানুষের সেবার জন্যই নির্মাণ করা হয়েছে।

জনগণ এখন মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং কষ্ট পাচ্ছে। মেট্রোরেলের ইঞ্জিন, বগিসমূহ ও লাইনের কোন ক্ষতি হয়নি বলেই জানি। এই সেবাগুলো চালু রাখাও সরকারেরই দায়িত্ব। যথাশীঘ্র সম্ভব এগুলো চালু পুনরায় চালু করার দাবি জানান।

বিবৃতিতে বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিয়ে, শতশত মানুষের জীবন নিয়ে রাষ্ট্র আবার শোক পালন করছে। দেশের মানুষ এধরনের রাষ্ট্রীয় শোক দেখতে চায় না, দেশের মানুষ চায় প্রতিটি হত্যার নিরপেক্ষ তদন্ত এবং সে অনুযায়ী বিচার।

আমরা প্রতিটি হত্যাকান্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। একইসাথে ভবিষ্যতে যেনো এমনভাবে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করা না হয় সেজন্য সরকারকে সতর্ক করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা।