০৯:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
লৌহজং নদীর বুকে টাঙ্গাইলের জীবনপ্রবাহ—অবহেলায় মরে যাচ্ছে এক জীবন্ত ইতিহাস শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার সহ রয়টার্সের পূর্ণ প্রতিবেদন: শেখ হাসিনা সতর্ক করলেন—তাঁর দল নির্বাচনে অংশ নিতে না পারলে ব্যাপক ভোট বর্জন ট্রাম্পের মাদকবিরোধী অভিযানে আইনি জটিলতা রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১১) দুই সপ্তাহ পর পুঁজিবাজারে চাঙাভাব—ডিএসই লেনদেন ৫০০ কোটি ছাড়াল ইসকনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে উত্তেজনা—সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চার উদ্বেগ ও ক্ষোভ সস্তা ‘মথ ডাল’ রঙ বদলে বিক্রি হচ্ছে মুগ ডাল হিসেবে—ভোক্তাদের সতর্ক করল বিএফএসএ সচিবালয়ের দিকে মাদ্রাসা শিক্ষকদেরমিছিল ঠেকাতে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার ২৬২ যাত্রী নিয়ে লন্ডনগামী বিমানের ফ্লাইট বাতিল— অসাবধানতার কারণে দুর্ঘটনা বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ দুর্বল—চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা বন্দরে সংকেত নামানোর পরামর্শ

অভিযুক্তদের পক্ষে আইনজীবী না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত আইনের দৃষ্টিতে কতটা সঠিক?

  • Sarakhon Report
  • ১০:০৫:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 27

গত ২৬শে নভেম্বর চিন্ময় দাসকে চট্টগ্রামের সিএমএম কোর্টে হাজির করা হলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়

চট্টগ্রামে সম্মিলিত সনাতনী জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন ঘিরে সংঘর্ষে একজন আইনজীবী হত্যার ঘটনার পর তার পক্ষে কোন আইনজীবী অংশ নেবে না বলে চট্টগ্রামের আইনজীবী সমিতি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাকে ‘প্রফেশনাল এথিকস’ বা পেশাগত নীতির এর চরম লঙ্ঘন বলে বর্ণনা করছেন আইনের শিক্ষক ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা।

চট্টগ্রামের আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন চৌধুরী রাজ্জাক বিবিসি বাংলাকে বলেন, ” আমরা আমাদের আইনজীবী সমিতির সদস্যদেরকে অনুরোধ করেছি যাতে আমাদের সদস্যের এ হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে যাতে লিগ্যাল এইড অপোজিট পার্টিকে না দেয়া হয়”।

তবে ঢাকা বা চট্টগ্রাম বা অন্য জেলা থেকে আইনজীবী এসে অভিযুক্তদের আইনি সহায়তা দিতে পারবেন বলে জানান তিনি।

তবে এ ধরনের সিদ্ধান্তকে ‘পেশাগত নীতি’ এবং মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলে বর্ণনা করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান।

জনপ্রিয় সংবাদ

লৌহজং নদীর বুকে টাঙ্গাইলের জীবনপ্রবাহ—অবহেলায় মরে যাচ্ছে এক জীবন্ত ইতিহাস

অভিযুক্তদের পক্ষে আইনজীবী না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত আইনের দৃষ্টিতে কতটা সঠিক?

১০:০৫:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রামে সম্মিলিত সনাতনী জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন ঘিরে সংঘর্ষে একজন আইনজীবী হত্যার ঘটনার পর তার পক্ষে কোন আইনজীবী অংশ নেবে না বলে চট্টগ্রামের আইনজীবী সমিতি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাকে ‘প্রফেশনাল এথিকস’ বা পেশাগত নীতির এর চরম লঙ্ঘন বলে বর্ণনা করছেন আইনের শিক্ষক ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা।

চট্টগ্রামের আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন চৌধুরী রাজ্জাক বিবিসি বাংলাকে বলেন, ” আমরা আমাদের আইনজীবী সমিতির সদস্যদেরকে অনুরোধ করেছি যাতে আমাদের সদস্যের এ হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে যাতে লিগ্যাল এইড অপোজিট পার্টিকে না দেয়া হয়”।

তবে ঢাকা বা চট্টগ্রাম বা অন্য জেলা থেকে আইনজীবী এসে অভিযুক্তদের আইনি সহায়তা দিতে পারবেন বলে জানান তিনি।

তবে এ ধরনের সিদ্ধান্তকে ‘পেশাগত নীতি’ এবং মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলে বর্ণনা করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান।