০৮:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
ব্রেক্সিট-পরবর্তী দুর্বল ব্রিটেনের পক্ষে চীনের সঙ্গে বিরোধিতা এখন আত্মঘাতী গ্র্যামির ডাবল মনোনয়নে কেটসআইয়ের জয়যাত্রা — বৈচিত্র্য, প্রতিভা ও সংস্কৃতির গ্লোবাল উদযাপন যুক্তরাষ্ট্রে শাটডাউন সমাপ্তির সম্ভাবনায় ডলার স্থিতিশীল, অস্ট্রেলীয় ডলার শক্তিশালী, ইয়েন দুর্বল প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩২১) হলিউডের ‘হাইল্যান্ডার’ রিবুটে যোগ দিলেন কোরিয়ান তারকা জিওন জং-সিও অক্ষরের রহস্য: কেন ‘Q’-এর প্রয়োজন ‘U’ — ভাষার আত্মার এক বিস্ময়কর ইতিহাস নাসার চন্দ্র মিশনের গতি ফেরাতে ‘সবকিছু করবে’ ব্লু অরিজিন” ট্রাম্প বনাম সুপ্রিম কোর্ট: শুল্ক সংকটে নতুন আইনি লড়াই সম্ভাব্য বাজার ধসের পূর্বাভাস: ওয়াল স্ট্রিটও জানে না কখন আসবে পতন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • 22

সত্যেন্দ্রকুমার বসু 

রক্ষী বোধ হয় জীবনে এ রকম বাগ্মীতা কখনও শোনে নি। এই বক্তৃতায় অভিভূত হয়ে আর বোধ হয় ধর্মভাবেও একটু বিচলিত হয়ে সে পথিককে সাহায্য করতে রাজী হল। তার কাছ থেকে কিছু খাদ্য-সামগ্রী নিয়ে এখান থেকে সোজা তিনি চতুর্থ পাহারা-স্তন্তে পৌঁছলেন।

সেই স্তম্ভের রক্ষীও ধার্মিক, আর প্রথম স্তম্ভের রক্ষীর আত্মীয় ছিল। সে বলল, ‘সীমান্তের যে পঞ্চম (শেষ) দুর্গ আছে, তার কাছে যেন তিনি না যান, কারণ সে দুর্গের রক্ষী বৌদ্ধধর্মবিদ্বেষী।’

এই শেষ দুর্গ পরিহার করবার জন্যে হিউএনচাঙকে বাধ্য হয়ে কামুল বা হামিতে যাবার যেটা সাধারণ যাত্রীদের পথ ছিল, সেটায় না গিয়ে, উত্তর-পশ্চিমের আর এক পথ, যেটা গাশুন গোবির মরুভূমির পথ, যাকে চৈনিকরা বালির নদী বলে, সেই পথে যাবার চেষ্টা করতে হল।

তাঁর জীবনী-লেখক বলেন, ‘এই পথে পশু-পক্ষী, জল বা পশুর খাদ্য ঘাস কিছুই ছিল না। পথিক তাঁর নিজের ছায়া দেখে সময় নির্ণয় করতেন, আর প্রজ্ঞাপারমিতা অধ্যয়ন করতে করতে পথ চলতেন।’

চলবে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩)

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রেক্সিট-পরবর্তী দুর্বল ব্রিটেনের পক্ষে চীনের সঙ্গে বিরোধিতা এখন আত্মঘাতী

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪)

০৯:০০:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু 

রক্ষী বোধ হয় জীবনে এ রকম বাগ্মীতা কখনও শোনে নি। এই বক্তৃতায় অভিভূত হয়ে আর বোধ হয় ধর্মভাবেও একটু বিচলিত হয়ে সে পথিককে সাহায্য করতে রাজী হল। তার কাছ থেকে কিছু খাদ্য-সামগ্রী নিয়ে এখান থেকে সোজা তিনি চতুর্থ পাহারা-স্তন্তে পৌঁছলেন।

সেই স্তম্ভের রক্ষীও ধার্মিক, আর প্রথম স্তম্ভের রক্ষীর আত্মীয় ছিল। সে বলল, ‘সীমান্তের যে পঞ্চম (শেষ) দুর্গ আছে, তার কাছে যেন তিনি না যান, কারণ সে দুর্গের রক্ষী বৌদ্ধধর্মবিদ্বেষী।’

এই শেষ দুর্গ পরিহার করবার জন্যে হিউএনচাঙকে বাধ্য হয়ে কামুল বা হামিতে যাবার যেটা সাধারণ যাত্রীদের পথ ছিল, সেটায় না গিয়ে, উত্তর-পশ্চিমের আর এক পথ, যেটা গাশুন গোবির মরুভূমির পথ, যাকে চৈনিকরা বালির নদী বলে, সেই পথে যাবার চেষ্টা করতে হল।

তাঁর জীবনী-লেখক বলেন, ‘এই পথে পশু-পক্ষী, জল বা পশুর খাদ্য ঘাস কিছুই ছিল না। পথিক তাঁর নিজের ছায়া দেখে সময় নির্ণয় করতেন, আর প্রজ্ঞাপারমিতা অধ্যয়ন করতে করতে পথ চলতেন।’

চলবে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩)