০১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫
চীনা ঐতিহ্যেই ব্র্যান্ডের নতুন গল্প, বদলাচ্ছে বিপণনের ভাষা দুর্যোগের আগেই পাশে দাঁড়ায় যে মানবতার শক্তি, মালয়েশিয়ায় ইউনাইটেড শিখসের নীরব সেবা থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়া সীমান্তে উত্তেজনা থামাতে কুয়ালালামপুর বৈঠকের দিকে তাকিয়ে জাপানের পারমাণবিক প্রত্যাবর্তন ফুকুশিমার পনেরো বছর পর আবার চালু হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম কেন্দ্র প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে আঘাত: মাইকেল মিলার দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ‘হিন্দু চরমপন্থীদের’ বিক্ষোভ – কী ঘটেছিল ১১ মাসে মাত্র ২৫ দিন ক্লাসে উপস্থিত: পরীক্ষার অযোগ্য ঘোষণায় শিক্ষককে হাতুড়ি দিয়ে মারধর বিএনপি কার্যালয়ে হামলার অভিযোগ, আহত চার নেতা-কর্মী পত্রিকা অফিসে হামলার আগাম গোয়েন্দা তথ্য ছিল, তবু গুরুত্ব দেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন আহমদ হাদি হত্যাকাণ্ড: ঘাতকের অবস্থান এখনও অজানা

উচ্চ আদালতের নির্দেশ: চাকরিচ্যুত ৮৫ কর্মকর্তার চাকরি ফেরত

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 90

সারাক্ষণ রিপোর্ট

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশের উচ্চ আদালত। পাশাপাশি তাদের সব সুযোগ-সুবিধাও ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব কর্মকর্তা মামলার চলাকালীন মারা গেছেন, তাদের পরিবারকেও একই সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

আদালতের রায়

মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ এই রায় দেন। এর আগে ২০ ফেব্রুয়ারি পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে আদালত আজকের দিনটি রায়ের জন্য নির্ধারণ করেছিলেন।

ঘটনার পেছনের ইতিহাস

  • নিয়োগ ও বিতর্ক:
    ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগটি চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে হওয়ায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়।
  • মূল্যায়ন ও চাকরিচ্যুতি:
    ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিতর্কিত নিয়োগ পর্যালোচনার জন্য মূল্যায়ন পরীক্ষা নেয়। এর ফলে ৮৫ জনকে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।

  • আইনি লড়াই:
    চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তবে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল তাদের আবেদন খারিজ করে দেয়।

আদালতের সিদ্ধান্তের গুরুত্ব

এই রায়ের মাধ্যমে দীর্ঘ ১৮ বছর পর চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা তাদের চাকরি ও সব সুবিধা ফেরত পাবেন। এটি শুধু ব্যক্তিগত পুনর্বহাল নয়, বরং প্রশাসনিক ন্যায়বিচারেরও উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনা ঐতিহ্যেই ব্র্যান্ডের নতুন গল্প, বদলাচ্ছে বিপণনের ভাষা

উচ্চ আদালতের নির্দেশ: চাকরিচ্যুত ৮৫ কর্মকর্তার চাকরি ফেরত

০৯:০২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সারাক্ষণ রিপোর্ট

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশের উচ্চ আদালত। পাশাপাশি তাদের সব সুযোগ-সুবিধাও ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব কর্মকর্তা মামলার চলাকালীন মারা গেছেন, তাদের পরিবারকেও একই সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

আদালতের রায়

মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ এই রায় দেন। এর আগে ২০ ফেব্রুয়ারি পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে আদালত আজকের দিনটি রায়ের জন্য নির্ধারণ করেছিলেন।

ঘটনার পেছনের ইতিহাস

  • নিয়োগ ও বিতর্ক:
    ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগটি চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে হওয়ায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়।
  • মূল্যায়ন ও চাকরিচ্যুতি:
    ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিতর্কিত নিয়োগ পর্যালোচনার জন্য মূল্যায়ন পরীক্ষা নেয়। এর ফলে ৮৫ জনকে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।

  • আইনি লড়াই:
    চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তবে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল তাদের আবেদন খারিজ করে দেয়।

আদালতের সিদ্ধান্তের গুরুত্ব

এই রায়ের মাধ্যমে দীর্ঘ ১৮ বছর পর চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা তাদের চাকরি ও সব সুবিধা ফেরত পাবেন। এটি শুধু ব্যক্তিগত পুনর্বহাল নয়, বরং প্রশাসনিক ন্যায়বিচারেরও উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হবে।